Pages

Informative

 
 For DHAKA TRAVEL

https://drive.google.com/open?id=1rrKjkeUwpn4GzxlLuf_-KIuuPgi8mEWO

BANK JOB SCALE
Add caption


কালো টাকা বলতে সে সম্পদ বা আয়কে বুঝায় যে সম্পদ বা আয়ের বিপরীতে কর প্রদান করা হয়নি৷ কিন্তু এর আবার দু'টি ভাগ আছে ৷ এর একটি হলো বৈধভাবে উপার্জিত সম্পদ, আরেকটি হলো অবৈধভাবে উপার্জিত সম্পদ৷ আইনে কালো টাকা হলো অপ্রদর্শিত আয়৷ যে আয়ের কর দেয়া হয়নি৷ সেই আয় বৈধ এবং অবৈধ দুটোই হতে পারে৷ কিন্তু এনবিআর আয়কর নেয়ার সময় আয়ের উৎস জানতে চায়না৷ এখানে আয় বৈধ না অবৈধ সেটা আলাদা করার সুযোগ নেই৷ তবে খরচের খাত যখন দেখানো হয় তখন তার আয়ের উৎস বলতে হয়৷ এটি আয়কর দেয়ার সঙ্গে সম্পর্কিত নয়৷

বাংলাদেশে কালো টাকার পরিমাণ কত তা নিয়ে সাম্প্রতিক সময়ের কোনো গবেষণা নেই৷ বিশ্বব্যাংক ২০০৫ সালের এক গবেষণায় বলছে, ২০০২-২০০৩ সালে বাংলাদেশে কালো টাকার পরিমাণ ছিল মোট জিডিপি'র ৩৭ দশমিক সাত ভাগ৷ এদিকে ২০১১ সালে বাংলাদেশের অর্থ মন্ত্রনালয় কালো টাকা নিয়ে একটি জরিপ পরিচালনা করে৷ জরিপে বলা হয়, বাংলাদেশে ২০১০ সালে কালো টাকার পরিমাণ ছিল জিডিপির ৬২ দশমিক ৭৫ ভাগ, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ৷গবেষণায় আরো বলা হয়, ১৯৯০ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত গড়ে কালো টাকার পরিমান ছিল জিডিপির ৩৫.৬ ভাগ৷ আর ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ কালো টাকার পরিমাণ ছিলো জিডিপির মাত্র ৭ ভাগ৷ বিশ্বব্যাংক অবৈধ আয়ের যে কালো টাকা, তার উৎস হিসেবে মাদক ব্যবসা, অবৈধ ব্যবসা, ঘুস ও দুর্নীতিকে চিহ্নিত করেছে৷ কালো টাকা সাদা করার যে সুযোগ, সেখানে এই সুযোগ দেয়ার পর কি করা হবে তা সুনির্দিষ্ট করে বলা উচিত৷ যারা এই সুযোগ নেননি, তাঁদের বিরুদ্ধে অতীতে কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়নি৷ ফলে কালো টাকা যে খুব বেশি সাদা হয়েছে তা বলা যাবেনা৷ আর যারা সাদা করেননি, তারা যে কোনো ব্যবস্থার মুখে পড়েছেন বা তাঁদের কালো টাকার ব্যাপারে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে এমনটি কখনো দেখা যায়নি৷ বিভিন্ন সময়ে মোট ১৭ হাজার কোটি কালো টাকা সাদা হওয়ার একটা রেকর্ড আছে৷ তবে তার মধ্যে ১১ হাজার কোটি টাকা সাদা হয়েছে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়৷ তাহলে পরিমাণটা তেমন বেশি না৷ কালো টাকা আমাদের অর্থনীতিতে ঢুকে আছে৷ কিন্তু এতে দুই ধরণের সমস্যা হচ্ছে৷ প্রথমত সরকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে৷ আর যারা সৎ বিনিয়োগকারী, তাঁরা কালো টাকার সঙ্গে পেরে উঠেন না৷ ফলে অর্থনীতিতে ভারসাম্য নষ্ট হয়৷ বাংলদেশ থেকে প্রতিবছর ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের মত পাচার হয় বলে ধারণা করা হয়৷



==================================
কিছু প্রয়োজনীয় টিপস জেনে নিন -:
👇
(১) এক কাপড়ের রং যাতে অন্য কাপড়ে না লাগে এজন্য কাপড় ভেজানো পানিতে লবন ছড়িয়ে দিন এক কাপড়ের রং অন্য কাপড়ে আর লাগবে না।
.
(২) আয়না চকচকে করতে ভেজা আয়না শুকনো পত্রিকার পাতা দিয়ে হালকা করে ঘষে নিন দেখুন গ্লাস ক্লিনার লাগবে না। চকচক করবে আয়না।
.
(৩) বাসনের বসে যাওয়া দাগ দূর করতে টুথপেস্ট ব্যবহার করুন আর ম্যাজিক দেখুন।
.
(৪) ঘরে ফ্রিজ নেই অথচ পেয়াজঁ দীর্ঘদিন সংরক্ষন করতে হবে? তবে চিন্তা নেই পেয়াজেঁর খোসা ছাড়িয়ে পত্রিকা দিয়ে মুড়ে রাখুন ভালো থাকবে।
.
(৫) আলু আর পেয়াজঁ এক সাথে স্টোর করবেন না, আলু দ্রুত নষ্ট হয়ে যাবে।
.
(৬) রান্না করার সময় তরকারিতে লবন বেশি হয়ে গেলে, এক টুকরো আলু ছেড়ে দিন আলু অতিরিক্ত লবন চুষে নেবে।
.
(৭) তরকারিতে বেশি হলুদ হয়ে গেলে সুপারি ছেড়ে দিন হলুদ ভাব কমে যাবে।
.
(৮) তরকারিতে বেশি তেল ঢেলে দিয়েছেন? সমস্যা নেই! কয়েক টুকরো বরফ ঠান্ডা তরকারিতে ছেড়ে দিন। বরফ তেল চুষে নিবে। সাথে সাথে বরফ গুলো উঠিয়ে ফেলে দিন।
.
(৯) ফ্রিজে বাজে গন্ধ লাগলে এক টুকরো লেবু কেটে ফ্রিজে রেখে দিন। বাজে গন্ধটা আর থাকবে না। লেবু ফ্রিজে ভালো গন্ধ ছড়াবে।
.

(১০) চাউলে যাতে পোকা না ধরে, এজন্য কয়েকটা নিম পাতা চালের পাত্রে রেখে দিন। পোকা ধরবে না।




============================================
বিসিএস এ এখান থেকে কোশ্চেন আসতে পারে তাই সবার জানা জরু...
সংসদ নির্বাচন: বাংলাদেশে #এমপি হলে সুবিধাসমূহ...
১. সংসদ সদস্যদের মাসিক বেতন ৫৫,০০০ টাকা
২. নির্বাচনী এলাকার ভাতা প্রতিমাসে ১২,৫০০ টাকা
৩. সম্মানী ভাতা প্রতিমাসে ৫,০০০ টাকা
৪. শুল্কমুক্তভাবে গাড়ি আমদানির সুবিধা
৫. মাসিক পরিবহন ভাতা ৭০,০০০ টাকা
৬. নির্বাচনী এলাকায় অফিস খরচের জন্য প্রতিমাসে ১৫,০০০ টাকা
৭. প্রতিমাসে লন্ড্রি ভাতা ১,৫০০ টাকা
৮. মাসিক ক্রোকারিজ, টয়লেট্রিজ কেনার জন্য ভাতা ৬,০০০ টাকা
৯. দেশের অভ্যন্তরে বার্ষিক ভ্রমণ খরচ ১২০,০০০ টাকা
১০. স্বেচ্ছাধীন তহবিল বার্ষিক পাঁচ লাখ টাকা
১১. বাসায় টেলিফোন ভাতা বাবদ প্রতিমাসে ৭,৮০০ টাকা
১২. সংসদ সদস্যদের জন্য সংসদ ভবন এলাকায় এমপি হোস্টেল আছে।

এছাড়া ২০১৫ -২০১৯ সাল পর্যন্ত একজন সংসদ সদস্য প্রতিবছর চার কোটি টাকা করে থোক বরাদ্দ পাবেন। এই থোক বরাদ্দের পরিমাণ আগে ছিল দুই কোটি টাকা।

====================================================
মুক্তিযোদ্ধাদের খেতাব প্রদান করা হয় কবে? - ১৫ ডিসেম্বর ১৯৭৩

* মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার দেয় কতটি?- ৪টি (বীরশ্রেষ্ঠ, বীরউত্তম, বীরবিক্রম, বীরপ্রতীক।)* স্বাধীনতা যুদ্ধে অবদানের জন্য (সর্বোচ্চ খেতাব) বীরশ্রেষ্ঠ উপাধি লাভ করেন কতজন? - ৭ জন।* স্বাধীনতা যুদ্ধে অবদানের জন্য বীরউত্তম উপাধি লাভ করেন কতজন? - ৬৮ জন।* স্বাধীনতা যুদ্ধে অবদানের জন্য বীরপ্রতীক উপাধি লাভ করেন কতজন? - ১৭৫ জন।* স্বাধীনতা যুদ্ধে অবদানের জন্য বীরবিক্রম উপাধি লাভ করেন কতজন?- ৪২৬ জন।* স্বাধীনতা যুদ্ধে অবদানের জন্য মোট কতজনকে রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদান করা হয়? - ৬৭৬ জনকে।* মহিলা মুক্তিযোদ্ধা কারা ছিলেন?- তারামন বিবি ও সেতারা বিবি।* তারামন বিবি কত নং সেক্টরে যুদ্ধ করেন? - ১১নং সেক্টরে।* তারামন বিবির বাড়ি কোথায়?- কুড়িগ্রাম।* তারামন বিবি কে?- একজন খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা।* তারামন বিবিকে সরকার কোথায় বাড়ি প্রদান করে? - কুড়িগ্রাম জেলার রাজিবপুর থানায়।* সেতারা বিবি সেক্টরে যুদ্ধ করেন?- ৪ নং সেক্টরে (সিলেট)।* সেতারা বিবির বাড়ি কোথায়?- কিশোরগঞ্জ (বৃহত্তর ময়মনসিংহ)।* কাঁকন বিবির বাড়ি কোন জেলায়?- সিলেট।* বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমানের কবর কোথায়? - ভারতের আমবাসা এলাকায়।* কোন নারী মুক্তিযোদ্ধা সর্বপ্রথম বীরপ্রতীক খেতাব পান?- ক্যাপ্টেন সেতারা বেগম।* বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের কবর কোন জেলায় অবস্থিত? - চাঁপাইনবাবগঞ্জ।* বাংলাদেশের বীরত্বসূচক উপাধিগুলোর মধ্যে কোনটির স্থান মর্যাদার দিক থেকে দ্বিতীয়?- বীরউত্তম।* আরব রাষ্ট্রের মধ্যে কোন দেশটি প্রথম বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছে?- ইরাক।* বাংলাদেশকে স্বীকৃতিদানকারী প্রথম মুসলিম দেশ কোনটি?- ইন্দোনেশিয়া।* ইউরোপের কোন রাষ্ট্র সর্বপ্রথম বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে?- বেলজিয়াম।* বাংলাদেশকে স্বীকৃতিদানকারী প্রথম সমাজতান্ত্রিক দেশ কোনটি?- বুলগেরিয়া।* স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র কখন জারি করা হয়?- ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল।* স্বাধীন বাংলাদেশের ঘোষণাপত্র কবে পাঠ করা হয়? - ২৬ মার্চ, ১৯৭১।* স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে বাংলাদেশে কী ধরনের সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়? - রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার।* বিপ্লবী সরকারের পদবিন্যাস কী ধরনের ছিল?-রাষ্ট্রপতি : শেখ মুজিবুর রহমান।উপ-রাষ্ট্রপতি : সৈয়দ নজরুল ইসলাম। প্রধানমন্ত্রী : তাজউদ্দিন আহমেদ। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : এ.এইচ.এম কামরুজ্জামান। স্বশস্ত্র বাহিনীর অধিনায়ক : কর্নেল এমএজি ওসমানী।



জেনে নিন আমাদের গাইবান্ধা জেলা সম্পর্কে:
প্রশ্নঃ গাইবান্ধা জেলা প্রতিষ্ঠিত হয় কবে?
উত্তরঃ ১৯৮৪ সালে।
প্রশ্নঃ গাইবান্ধা জেলার সীমানা কি?
উত্তরঃ উত্তরে কুড়িগ্রাম ও রংপুর, দক্ষিণে বগুড়া ও জয়পুরহাট, পূর্বে জামালপুর, তিস্তা ও যমুনা নদী এবং পশ্চিমে দিনাজপুর ও জয়পুরহাট জেলা।
প্রশ্নঃ গাইবান্ধা জেলার আয়তন কত?
উত্তরঃ ২,১৭৯ বর্গ কিলোমিটার।
প্রশ্নঃ গাইবান্ধা জেলার জনসংখ্যা কত?
উত্তরঃ ২৪,৭১,৬৮১ জন।
প্রশ্নঃ গাইবান্ধা জেলার ঘনত্ব কত?
উত্তরঃ ১১২৫ জন প্রতি বর্গকিলোমিটারে।
প্রশ্নঃ গাইবান্ধা জেলার জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার কত?
উত্তরঃ ১.০৬%।
প্রশ্নঃ গাইবান্ধা জেলার জনসংখ্যা অনুপাত কত?
উত্তরঃ পুরুষ-৯৭ জন নারী-১০০ জন
প্রশ্নঃ গাইবান্ধা জেলার স্বাক্ষরতার হার কত?
উত্তরঃ শতকরা ৪২.৮ ভাগ।
প্রশ্নঃ গাইবান্ধা জেলার স্বাক্ষরতা আন্দোলনের নাম কি?
উত্তরঃ বিকশিত গাইবান্ধা।
প্রশ্নঃ গাইবান্ধা জেলার গ্রাম কতটি?
উত্তরঃ ১২৪৪ টি।
প্রশ্নঃ গাইবান্ধা জেলার কতটি ইউনিয়ন রয়েছে?
উত্তরঃ ৮২ টি।
প্রশ্নঃ গাইবান্ধা জেলার উপজেলা/থানা কতটি ও কি কি?
উত্তরঃ ৭ টি।যথা-গাইবান্ধা সদর,সাদুল্ল্যাপুর,
গোবিন্দগঞ্জ, সুন্দরগঞ্জ, সাঘাটা, ফুলছড়ি ও পলাশবাড়ি।
প্রশ্নঃ গাইবান্ধা জেলার পৌরসভা কতটি?
উত্তরঃ ৩ টি। ( গাইবান্ধা,গোবিন্দগঞ্জ ও সুন্দরগঞ্জ)
প্রশ্নঃ গাইবান্ধা জেলার নদ-নদী কি কি?
উত্তরঃ ব্রক্ষপুত্র, যমুনা, সুন্দরগঞ্জ, তিস্তা,
করতোয়া, কাটাখালী, ঘাঘট ইত্যাদি।
প্রশ্নঃ গাইবান্ধা জেলার ঐতিহাসিক ও দর্শনীয় স্থানগুলো কি কি?
উত্তরঃ বর্ধন কুঠি, নলডাঙ্গার জমিদার বাড়ি, মীরের বাগান, শাহ সুলতান গাজীর মসজিদ।
প্রশ্নঃ গাইবান্ধা জেলার শিল্প ও খনিজ সম্পদগুলো কি কি?
উত্তরঃ মহিমাগঞ্জ চিনি কল।
প্রশ্নঃ গাইবান্ধা জেলার বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ কারা কারা?
উত্তরঃ আখতারুজ্জামান ইলিয়াস (সাহিত্যিক), আবু হোসেন সরকার, আবদুল হাফিজ, গোবিন্দ লাল দাস।
বর্তমানে মাননীয় ডিপুটি স্পিকার আডভোকেট ফজলে রাব্বি মিয়া,মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ডঃমিজানুর রহমান সহ আরো অসংখ্যাজন রয়েছেন।

এক নজরে গাইবান্ধার উপজেলা ও ইউনিয়ন সমূহ...
০১। গাইবান্ধা সদর উপজেলা, গাইবান্ধা সদর উপজেলার ইউনিয়ন সমূহ : (১) লক্ষ্মীপুর, (২) মালীবাড়ী, (৩) কুতপলা, (৪) সাহাপাড়া, (৫) বল্লমঝাড়, (৬) রামচন্দ্রপুর, (৭) বাদিয়াখালি, (৮) বোয়ালী, (৯) ঘাগোয়া, (১০) ইগদারী, (১১) খোলাহাটি, (১২) মোল্লারচর, (১৩) কামারজানি।
০২। ফুলছড়ি উপজেলা, ফুলছড়ি উপজেলার ইউনিয়ন সমূহ : (১) কঞ্চিপাড়া, (২) উড়িয়া, (৩) উদাখালি, (৪) গজারিয়া, (৫) ফুলছড়ি, (৬) এরেন্ডাবাড়ী, (৭) ফজলুপুর।
০৩। সাঘাটা উপজেলা, সাঘাটা উপজেলার ইউনিয়ন সমূহ : (১) পদুমশহর, (২) ভরাখালী, (৩) সাঘাটা, (৪) মুক্তিনগর, (৫) কচুয়াই, (৬) ঘুরিদহ, (৭) হলদিয়া, (৮) জুমারবাড়ী, (৯) কামালেরপাড়া, (১০) বোনারপাড়া।
০৪। গোবিন্দগঞ্জ উপেজলা, গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার ইউনিয়ন সমূহ : (১) কামদিয়া, (২) কাটাবাড়ী, (৩) শাখাহার, (৪) রাজাহার, (৫) সাপমারা, (৬) দরবস্ত, (৭) তালুককানুপুর, (৮) নাকাই, (৯) হরিরামপুর, (১০) রাখালবুরুজ, (১১) ফুলবাড়ী, (১২) গুমানীগঞ্জ, (১৩) কামারদহ, (১৪) কোচাশহর, (১৫) শিবপুর, (১৬) মহিমাগঞ্জ, (১৭) শালমারা।
০৫। পলাশবাড়ী উপজেলা, পলাশবাড়ী উপজেলার ইউনিয়ন সমূহ : (১) কিশোরগাড়ী, (২) হোসেনপুর, (৩) পলাশবাড়ী, (৪) বরিশাল, (৫) মহদীপুর, (৬) বেতকাপা, (৭) পবনাপুর, (৮) মনোহরপুর, (৯) হরিণাথপুর।
০৬। সাদুল্যাপুর উপজেলা, সাদুল্যাপুর উপজেলার ইউনিয়ন সমূহ : (১) রসুলপুর, (২) নলডাঙ্গা, (৩) দামোদরপুর, (৪) জামালপুর, (৫) ফরিদপুর, (৬) ধাপেরহাট, (৭) ইদিলপুর, (৮) ভাতগ্রাম, (৯) বনগাম, (১০) কামারপাড়া, (১১) খোর্দ্দকোমরপুর।

০৭। সুন্দরগঞ্জ উপজেলা, সুন্দরগঞ্জ উপজেলার ইউনিয়ন সমূহ : (১) বামনডাঙ্গা, (২) সোনারায়, (৩) তারাপুর, (৪) বেলকা, (৫) দহবন্দ, (৬) সর্বানন্দ, (৭) রামজীবন, (৮) ধোপাডাঙ্গা, (৯) ছাপরহাটি, (১০) শান্তিরাম, (১১) কঞ্চিবাড়ী, (১২) শ্রীপুর, (১৩) চন্ডিপুর, (১৪) কাপাসিয়া, (১৫) হরিপুর।

 

 

 

১। হাড় সংখ্যা - ২০৬
২। পেশী সংখ্যা - ৬৩৯
৩। কিডনি সংখ্যা - ২
৪। দুধ দাঁতের সংখ্যা - ২০
৫। পাঁজড় সংখ্যা - ২৪ (১২ জোড়া)
৬। হৃদয়ের চেম্বার সংখ্যা - ৪
৭। স্বাভাবিক রক্তচাপ - ১২০/৮০
৮। রক্তের PH - ৭.৪
৯। মেরুদন্ড মেরুদন্ডের সংখ্যা - ৩৩
১০। নেক মধ্যে #Vertebrae সংখ্যা - ৭ টি
১১। মাঝারি কানের হাড়ের সংখ্যা - ৬
১২। মুখে হাড় #সংখ্যা - ১৪
১৩। স্কাল মধ্যে হাড় সংখ্যা - ২২
১৪। বুকে হাড় সংখ্যা - ২৫
১৫। অস্ত্র হাড় সংখ্যা - ৬
১৬। মানুষের প্রতিটি কানের ভিতরে ৩টি করে হাড় থাকে। এগুলোর নাম হলঃ ম্যালিয়াস, ইনকাস, স্টেপিস (কানের বাহির থেকে ভিতরের দিকে সিরিয়াল অনুযায়ী। মনে রাখার সূত্র: MIS।)
২ কানে মোট ৬ টি হাড় থাকে। এগুলোর মধ্যে স্টেপিস হল মানব দেহের ক্ষুদ্রতম হাড়।
১৭। মানুষের বাহুতে পেশীর সংখ্যা - ৭২
১৮। হৃদয়ের পাম্প সংখ্যা - ২
১৯। বৃহত্তম #অঙ্গ - চামড়া
২০। বৃহত্তম গ্রান্তি - লিভার
২১। ছোট কোষ - রক্তের কোষ
২২। বৃহত্তম #কোষ - ডিম সেল (ডিম্ব)
২৩। ছোট হাড় - স্ট্যাপ
২৪। সর্বাধিক #ধমনী - বারোটাবারোটা
২৫। আমাদের দেহের রক্তে একটি সমুদ্রের সম পরিমাণ লবন রয়েছে।
২৬। দৈনিক আমাদের হৃদপিণ্ড ১০০বার করে আমাদের দেহে রক্ত ঘুরিয়ে ফিরিয়ে প্রবাহিত করে।
২৭। আমাদের চোখের একটি পাপড়ি ১৫০ দিন বেঁচে থাকে। এর পর নিজে থেকেই ঝড়ে পড়ে।
২৮। আমাদের চোখের ওপর ভ্রুতে তে ৫০০ টি লোম আছে।
২৯। ১০০ বিলিয়ন এর অদিক নার্ভ সেল নিয়ে আমাদের দেহ গঠিত।
৩০। মানুষ চোখ খুলে হাঁচি দিতে পারেনা।
৩১। পাথর থেকে মানুষের দেহের হাড় ৪ গুণ বেশি শক্তিশালী।
৩২। আমরা যখন খাবার খাই আমাদের মুখে সে খাবারের স্বাদ ১০ দিন পর্যন্ত থাকে।
৩৩। মানুষ হাঁটুর ক্যাপ ছাড়া জন্মগ্রহণ করে এবং তা ২ থেকে ৬ বছর পর্যন্ত দেখা যায়না।
৩৪। মানব শিশু বসন্ত কালে দ্রুত বৃদ্ধি পায়।
৩৫। আমাদের চোখ সবসময় একই রকম থাকে কিন্তু কান ও নাক বৃদ্ধি পাওয়া কখনোই থেমে থাকেনা।
৩৬। আমরা জন্মগ্রহণ করি ৩০০ হাড় নিয়ে কিন্তু প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার পর আমাদের দেহে ২০৬ টি হাড় থাকে।
৩৬। আমাদের মাথার খুলি ২৬ ধরণের ভিন্ন ভিন্ন হাড় দিয়ে তৈরি।
৩৮। আমাদের হাতের নখে যেই পদার্থ আছে ঠিক সেই পদার্থ দিয়ে আমাদের চুল তৈরি হয়ে থাকে, ফলে হাত এবং চুল উভয়ই একই জিনিস তবে দুইটির ঘনত্ব আলাদা।
৩৯। অবাক হবেন না, আমরা যখন হাঁচি দেই তখন আমাদের শরীরের ভিতর সমস্ত ধরণের কাজ বন্ধ হয়ে যায় এমনকি হার্টবীটও থেমে যায়।
৪০। মানুষের দেহের সবচেয়ে শক্তিশালী পেশি হচ্ছে জিহ্বা।
৪১। একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ প্রতিদিন ৬ বার বাথরুমে যায়।
৪২। আমাদের মুখ থেকে পেটে খাদ্য পৌছাতে মাত্র ৭ সেকেন্ড সময় লাগে।
৪৩। প্রাপ্তবয়স্কদের থেকে শিশুদের মুখে যেকোন খাবারের স্বাদ থাকে বেশি।
৪৪। মানুষ হাঁচি দিলে যে বাতাস বের হয় তা প্রতি ঘণ্টায় ১০০ মাইল গতিতে বাহির হয়।
৪৫।মানব দেহের সবচেয়ে বড় হাড় হল উরুর হাড় (Thighbone)। এর নাম হল ফিমার।
৪৬। আমাদের শরীরের ক্ষুদ্রতম হাড় হল কানের হাড়।
৪৭। রাতের তুলনায় সকালে আমাদের দেহ লম্বা হয় দ্রুত।
৪৮।মুত্র প্রস্তুত হয় কিডনীতে। মুত্র হলুদ দেখায় বিলিরুবিনের জন্য।
৪৯। নার্ভের মাধ্যমে প্রবাহিত আবেগের গতি প্রতি সেকেন্ডে ১২৫ মিটার।
৫০। একজন সুস্থ মানুষের একটি হৃদ কম্পন সম্পূর্ণ হতে কত সময় ০.৪ সেকেন্ড।

 

 

 

বিসিএস অথবা প্রাইমারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় এর মধ্যে থেকে প্রশ্ন আসতে পারে ৷
●সি এন জি গাড়ি চলে ➟কার্বনেট চক্রে।
●রেফ্রিজারেটরে ব্যবহৃত হয় ➟ কার্বন ও
ফ্রেয়ন।
●বাদুড় পথ চলার জন্য ব্যবহার করে ➟ আল্ট্রাসনিক
তরঙ্গ।
●পলিথিন মাটির সাথে মিশতে সময় লাগে ➟ প্রায়
৪৫০ বছর।
●কাচ মাটির সাথে মিশতে সময় লাগে ➟ প্রায় ২০০
বছর।
●শব্দের গতি সবচেয়ে কম ➟ বায়বীয়
পদার্থে।
●সূর্য থেকে পৃথিবীর দূরত্ব ➟ ১৫ কোটি
কিলোমিটার।
●লেজার রশ্মি আবিষ্কার করেন ➟ মাইম্যান।
●আলোর কোয়ান্টাম তত্ত্বের প্রবক্তা ➟
ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ক।
●লেন্সের ক্ষমতার একক ➟ ডায়প্টার।
●হীরক দেখার কারন ➟ পূর্ণ অভ্যন্তরীণ
প্রতিফলনের জন্য।
●যে মসৃণ তলে আলোর নিয়মিত প্রতিফলন
ঘটে তাকে বলে ➟ দর্পন।
●সিনেমাস্কোপ প্রজেক্টরে ব্যবহৃত হয় ➟
অবতল লেন্স।
●আকাশে রংধনু সৃষ্টির কারণ ➟ বৃষ্টির কণা।
●আলোর বিচ্যুতি সবচেয়ে বেশি ➟ বেগুনি
রঙ্গের।
●আলোর বিচ্যুতি সবচেয়ে কম ➟ লাল
রঙ্গের।
●লাল আলোতে নীল রঙ্গের ফুল দেখাবে
➟ কালো।
●চা তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হয় ➟ কালো রঙ্গের কাপে।
●বিদ্যুৎ পরিবাহিতা সবচেয়ে বেশি ➟ রুপার।
●বাংলাদেশে বাসা বাড়িতে সরবরাহকৃত বিদ্যুতের
ফ্রিকুয়েন্সি ➟ ৫০ হার্জ।
●লোহার উপর টিনের প্রলেপ দেয়াকে বলে
➟ গ্যালভানাইজিং।
●বৈদ্যুতিক বাল্বের ভিতরে সরু তারটি তৈরি হয় ➟
টাংস্টেন দ্বারা।
●বৈদ্যুতিক ইস্ত্রি ও হিটারে ব্যবহৃত হয় ➟
নাইক্রোম তার।
●ট্রানজিস্টার আবিষ্কার হয় ➟ ১৯৪৮ সালে।
●এক্সরে আবিষ্কার করেন ➟ রন্টজেন।
●টিউমার, ক্যান্সার রোগ নির্ণয়ে ব্যবহৃত হয় ➟ গামা
রশ্মি।
●রঙ্গিন টেলিভিশন থেকে বের হয় ➟ গামা রশ্মি৷
●ইলেকট্রন আবিষ্কার করেন ➟ থমসন।
●প্রোটন আবিষ্কার করেন ➟ রাদারফোর্ড।
●নিউন আবিষ্কার করেন ➟ চ্যাডউইক।
●এটম বোমা তৈরি হয় ➟ ফিশন প্রক্রিয়ায়।
●পারমাণবিক বোমার আবিষ্কার করেন ➟ ওপেন
হাইমার।
●ব্ল্যাক বক্স যন্ত্র ব্যবহৃত হয় ➟ বিমানে।
নাইট্রোজেনের পারমানবিক সংখ্যা – ৭ ।
●সিলিকনের পারমাণবিক সংখ্যা ➟ ১৪।
●ইউরেনিয়ামের পারমাণবিক সংখ্যা ➟ ৯২।
●আর্সেনিকের পারমাণবিক সংখ্যা ➟ ৩৩।
●কমলা লেবুতে থাকে ➟ এসকরবিক এসিড।
●পলিথিন পোড়ালে উৎপন্ন হয় ➟
কার্বনমনোক্সাইড।
●ইউরিয়া সার উৎপাদন করার কাঁচামাল ➟ প্রাকৃতিক গ্যাস।
●প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রধান উপাদান ➟ মিথেন।
●বায়োগ্যাসের প্রধান উপাদান ➟ মিথেন।
●সেভিং সাবানের উপাদান ➟ কস্টিক পটাশ।
●কাঁদুনে গ্যাসের অপর নাম ➟
ক্লোরোপিকরিন।
●নাইট্রোজেন গ্যাস থেকে প্রস্তুত হয় ➟
ইউরিয়া।
●কাঁচ তৈরির প্রধান উপাদান ➟ সিলিকা বা বালি।
●প্রাকৃতিক বস্তুর মধ্যে সবচেয়ে শক্ত পদার্থ
➟ হীরক।
●সর্বাপেক্ষা হালকা ধাতু ➟ লিথিয়াম।
●সর্বোত্তম তড়িৎ বাহক ➟ তামা (Cu) ।
●তামা ও টিনের মিশ্রণে তৈরি হয় ➟ ব্রোঞ্জ।
●সবচেয়ে মূল্যবান ধাতু ➟ প্লাটিনাম।
●জলাতঙ্কের টিকা আবিষ্কার করেন ➟ লুই
প্রাস্তুর।
●পোলিও টিকার আবিষ্কারক ➟ জোনাস সক।
●যক্ষ্মা রোগের জীবাণু আবিষ্কার করেন ➟
রর্বাট কচ
●পেনিসিলিন আবিষ্কার করেন ➟ আলেকজান্ডার
ফ্লেমিং।
● ওজোন এর রং ➟গাঢ় নীল।
●শেয়ার করে অন্যদের দেখার সুযোগ করে দিন

#সামনে ৪০ ও ৪১তম বিসিএস, #সরকারি হাইস্কুল ও #প্রাইমারি স্কুলের পরীক্ষা ।

#বৃত্ত ভরাট নিয়ে কিছু কথা#

#কোন পদ্ধতিতে বৃত্ত ভরাট করলে অধিক নম্বর পাবেন?

১। প্রথমে যান আপনার কাছে সবচেয়ে সহজ বিষয়ের কাছে । সেটি সাধারণ জ্ঞান, বাংলা বা ইংরেজিও হতে পারে; তবে কখনোই গণিত বা মানসিক দক্ষতা নয়, তা আপনি যতই গণিতবিদ হোন না কেন ।

২। প্রথম পছন্দের বিষয়ের পর যান দ্বিতীয় পছন্দে, এভাবে সবশেষে যাবেন গণিতে বা মানসিক দক্ষতায় । মনে রাখবেন, গণিতের পর কিন্তু অন্য কোনো বিষয়ের উত্তর করবেন না ।

৩। ধরেন, ২০০ টি প্রশ্নের উত্তর করতে হবে । আপনি বাংলা দিয়ে শুরু করতে চাচ্ছেন । পাতা উল্টিয়ে দেখলেন আপনার সেটে ৩৬ নম্বর প্রশ্ন থেকে বাংলা শুরু হয়েছে । আপনি সাথে সাথে ৩৬ নম্বর প্রশ্নে চলে গেলেন, ঐদিকে উত্তরপত্রের ৩৬ নম্বরে যান, অনেক সময় এমন হয় প্রশ্ন দেখছেন একটা বৃত্ত ভরাট করছেন আরেকটার । এই ভুল অনেকেই করে, তাই উত্তর দেয়ার সময় মনে মনে বলুন ৩৬ এর ক বা গ , যেটাই হোক, মনে মনে বললে উত্তরপত্রের ওই নম্বরটাই ভরাট হবে, ভুল হবে না । প্রথমেই খেয়াল করবেন ক নম্বর অফশনের ডানে খ আছে কি-না (সাধারণত খ থাকে, কিন্তু ৩৫ তম বিসিএস-এ গ ছিলো, ফলে অনেকে ভুল করেছে) ।

৪। এবার আসুন প্রশ্নের উত্তর না পারলে কী করবেন । ধরুন, ৩৬, ৩৭, ৩৮ নম্বর প্রশ্নের পারেন কিন্তু ৩৯ নম্বর প্রশ্নের উত্তর নিয়ে কনফিউশনে আছেন, সাথে সাথে ৩৯ নম্বর প্রশ্নটিতে দাগ দিয়ে বা আপনার সুবিধামত মার্ক দিয়ে পরবর্তী প্রশ্নে চলে যাবেন । ধরুন, ৪০ নম্বরটা পারেন, এখানে মনে রাখা জরুরি, বৃত্ত ভরাট করতে গিয়ে ৪০ নম্বরের উত্তরের ক/খ/গ/ঘ ৩৯ নম্বরের বৃত্তটি ভরাট করে ফেলার আশঙ্কা থাকে (মানসিক চাপের কারণে এমন হয়) । তো সমাধান কী? ওই যে বললাম মনে মনে বলবেন ৪০ এর ক, দেখবেন উত্তরপত্রের ৪০ নম্বরে আপনার কলম চলে গেছে । আবার শুরু করলেন, ৪১, ৪২, ৪৩, ৪৪... এভাবে আপনি ৪১ এর ক, ৪২ এর গ, ৪৩ এর ঘ, এভাবে মনে মনে বলে সঠিক বৃত্তটি ভরাট করে গেলেন । এবার দেখলেন ৪৯ নম্বর প্রশ্নের উত্তর সম্পর্কে আপনার ধারণাই নাই । এবার এড়িয়ে যান, প্রশ্নটিতে দাগ দিয়ে মার্ক করার দরকার নাই (কারণ, এই প্রশ্নের উত্তর আপনি দিবেন না, এটা নিয়ে সময় নষ্ট করার কোনো মানে হয় না) । আগের নিয়মে উত্তর দিয়ে যাচ্ছেন, ৫৬ নম্বরটা নিয়ে কনফিউশনে আছেন, আবার আগের মতো মার্ক করে চলে যান।

৫। ধরুন, এই নিয়মে ১৭০ টা প্রশ্নের মুখোমুখি হলেন, বাকি আছে ৩০ টি, এই ৩০ টি হলো গণিত ও মানসিক দক্ষতা, এগুলোর উত্তর করার আগে সময় দেখুন, আর দেখুন কতটির উত্তর দিয়েছেন, (এতক্ষণে কিছুটা হলে বুঝে গেছেন প্রশ্নের মান কেমন বা কেমন কঠিন/খুব কঠিন নাকি এভারেজ প্রশ্ন নাকি সহজ ) চোখের পলকে গনে দেখলেন ভালোই দাগিয়েছেন, তাহলে কনফিউশনগুলোতে ব্যাক করার দরকার নাই, সোজা গণিতে চলে যাবেন । যদি মনে করেন প্রশ্নের কাঠিন্য বা সহজতার ধরন অনুযায়ী পর্যাপ্ত দাগাতে পারেন নি তবে যেগুলোতে কনফিউশন আছে বলে মার্ক করে ফেলে এসেছিলেন সেগুলোতে ফিরে যান, আপনার চাহিদা অনুযায়ী ওইগুলোর উত্তর করুন।

৬ । গণিত উত্তর করার কিছু নিয়ম আছে । ধরুন, ১৭১ থেকে গণিত শুরু হয়েছে । আপনি দেখলেন ১৭১, ১৭২, ১৭২, ১৭৩, ১৭৪... এভাবে ১৭৭ পর্যন্ত পারেন না । (অনেক সময় ইচ্ছে করে একটানা অনেকগুলো কঠিন প্রশ্ন দেয়া হয় ) ঘাবড়ে যাবেন না বা এগুলোতে আটকে থাকবেন না, সামনের দিকে যান সহজ পাবেনই । ধরেন, একটা অংকের নিয়ম জানেন, কোনো কারণে মিলছে না, এক্ষেত্রে অর্ধেক চেষ্টা করে চলে যাবেন না, মাথা ঠাণ্ডা রেখে বলুন এই ধরনের ম্যাথ আপনি পারেন, দেখবেন মিলে যাবে । সব দেয়া শেষ হয়ে গেলে সময় থাকলে রোল নম্বর ঠিক আছে কিনা বা সেট নম্বর ঠিক আছে কিনা চেক করে নিতে পারেন বা মোট কতটির উত্তর করলেন গনে নিতে পারেন ।

৭। মনে রাখবেন বহুনির্বাচনিমূলক পরীক্ষায় সঠিকভাবে বৃত্ত ভরাট ও সহজ টেকনিক আপনাকে ৩/৪/৫ নম্বর বেশি পেতে সাহায্য করবে । তাই এটাকে গুরুত্ব দিন ।

সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ ও নিরাপদে থাকুন ।

মেহেদী ধ্রুব

আপনাদের সিনিয়র সহকর্মী ।

Bangabandhu-1; Bangladesh’s first communication Satellite, is on its way into orbit after its successful launching occurred on May 12. With the launching of Bangabandhu-1, Bangladesh became a proud member of the global space fraternity.

The event will surely be remembered with glory in the history of Bangladesh. The historic event took place at 02:14am on May 12, 2018. The satellite was launched from the Kennedy Space Center in Florida, USA.

Bangabandhu-1 was carried by Falcon 9. Falcon 9 is a rocket, developed by the American space transportation firm, SpaceX. The rocket carried the satellite to the orbit from the Cape Carnival launching pad at 04:14pm US local time on May 11, 2018. The Cape Carnival launching pad is where a Korean satellite was launched last year.

Ironically, the station is adorned with the launching of Bangladesh’s nanosatellite. BRAC Onnesha, developed by BRAC university students, was the first Bangladeshi nanosatellite, launched into space.

How was Bangabandhu-1 launched into space?

The launch of Bangabandhu-1 involved two phases until the successful communication transmission. The phases are:

  1. The Early Orbit Phase (LEOP) or the Launch

This phase is supposed to take 10 days to arrive at the next phase.

  1. Satellite in Orbit

This phase is supposed to take at least 20 days.

To bring Bangabandhu-1 under complete, it would take at least 20 days. Once active, the satellite would shift to three ground stations in Italy, USA, and Korea. The three stations would play a vital role in moving the satellite 300km to its assigned position.

The carrying rocket, Falcon 9, consists of four parts. Bangabandhu-1 is positioned on top, followed by the adapter. Below the adaptor lies the Stage-2 of the rocket, followed by the lowest section is Stage-1.

Stage-1 involves firing and carrying the spacecraft upwards with incredible speed. After giving the satellite proper elevation, the Stage-1 rockets will break loose, and fall apart, returning to earth, commencing the Stage-2 rockets.

Stage-2 would elevate the spacecraft to 35,700km before being thrown away. The spacecraft would linger in orbit keeping a distance from the satellite. It would take a few more days until the satellite is brought under complete control.

The 3,600-kilogram satellite traveled vertically up to 36,000-kilometer from the launch pad. Then, it made adjustments for orbit. The satellite is expected to take about 10 days for completing its adjustment for the orbit.

Launching Process at a Glance

  • Launching Pad: the Cape Carnival Launching Pad, USA

  • Carrying Rocket: Falcon 9

  • Transported By: SpaceX

  • Stages for Successful Elevation

  1. Stage-1: the rocket fired up and carried the satellite upwards

  1. Stage-2: the Stage-1 rocket has fallen back to Earth, commencing the Stage-2. In this stage, the spacecraft is carried to 35,700km

  • Initial Stations to Control the Satellite: US, Italy, and Korea

  • Chronicles: the Early Orbit Phase will take 10 days

Another 20 days will be taken to make Bangabandhu-1 fully functional

How the Historic Event Unfolded

  • November 11, 2017, Paris, France: the Government of Bangladesh signed a contract with the manufacturer, Thales Alenia for the construction of Bangabandhu-1. The contract was $248 million. The contract included the construction of 3500-kilogram Bangabandhu-1.

  • December 16, 2017: the Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission (BTRC) initially projected the launch to take place on December 16, 2017.

  • January 2018; Orbital Slot: the Government of Bangladesh purchased an orbital slot for its satellite from the International Intersputnik Organization of Moscow. The lease was given for 15 years and was valued at $27.5 million.

  • SpaceX: SpaceX is the American space transportation firm. The firm was scheduled to launch Bangabandhu-1. SpaceX confirmed that the satellite will be launched from NASA’s Kennedy Space Center; Florida, USA.

  • May 11, 2018: the launch of Bangabandhu-1 was scheduled. However, the lunch was canceled just after the Falcon-9 rocket entered startup mode. Just about two minutes before liftoff, the rocket threw an abort.

  • May 12, 2018: Bangabandhu-1 was successfully launched into space. The satellite was carried by a SpaceX Falcon-9 rocket. The launch was live streamed live across the world. And, the satellite was launched from the Cape Carnival launching pad in Florida

Why Did Bangladesh Need a Satellite?

The concept of Bangabandhu-1 was gestated in order to reduce Bangladesh’s reliance on foreign countries. Policymakers, experts, engineers, and people related with the project hope that Bangabandhu-1 will introduce to the country’s digitization process.

The Government of Bangladesh wants to achieve complete digitization of the country by 2020. By 2020, Bangladesh is expected to undergo massive changes and transformation in terms of communication, technology. Bangabandhu-1 is expected to lead a big step forward.

Bangladesh expects to reduce a huge amount of money sent to foreign nations for the use of satellite technology. The independence from foreign satellite services is a huge step forward to leading space research and exploration.

Researchers are optimistic about Bangabandhu-1 vastly helping the expansion of communication and internet services. There are remote areas in Bangladesh where telecommunication services still remained out of coverage.

Bangabandhu-1 can make the Internet and telecommunication services feasible and available for those areas. The Information and Communication Technology Ministry of Bangladesh confirmed that more than 750 union parishad in the country still have no Internet connectivity.

However, with the advent of satellite technology in Bangladesh, the government expect to bring the union parishads under the coverage with broadband internet.

The major part of the benefit of Bangabandhu is expected to be the dedicated telecommunication services on unexpected natural cataclysms. During unexpected natural disasters, telecommunication services are likely to go off. However, with Bangabandhu-1, the nation is expected to curb such trouble.

Satellite network plays an important role in ensuring continuous telecommunication services. In the event of unexpected disasters, traditional telecommunication networks tend to collapse. Satellite network will provide seamless telecommunication services.

Besides ensuring solid telecommunication service, Bangabandhu-1 will prove effective in surveillance and national security.

Bangabandhu-1 will play a big role in adopting space technology in the country. The developed nations will sure look at Bangladesh with a different point of view after its successful journey. Bangabandhu-1 is the most sophisticated project in the history of Bangladesh.

Background History: Bangabandhu-1

It was back in 2008 when Bangladesh made efforts for space venturing projects. Back then, Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission requested the International Telecommunication Union for the allocation of orbital slot 102 east.

Bangladesh wanted the orbital slot 102 east for launching its own satellites. But, about 20 countries objected to the allocation of that particular slot for Bangladesh. The countries objected on the basis of existing business relationships that, they claimed were likely to be hurt by Bangabandhu-1’s presence.

Then, in 2013, the BTRC struck a deal with the Russian-Intersputnik and rented the 119.1 degrees east orbital slot. The deal was valued at 221 crore BDT. Bangladesh will be able to use the slot for 15 years. Besides 119.1 degree east, Bangladesh also sought for 69 degrees east and 135 degree east.

After the deal on the slot, all Bangladesh needed was a satellite. To achieve this objective, Bangladesh signed a contract with the French company, Thales Alenia for satellite construction. The project was expected to be completed on December 16, 2017.

Although the satellite was scheduled for liftoff on Victory Day 2017, the launch was postponed for subsequent natural disasters. During that time, Florida was embattled with Hurricane Irma and subsequent floods.

The launch has been delayed eight times until May 11, 2018. On May 11, 2018, the Falcon 9 rocket of SpaceX aborted the mission due to the technical error. Due to a false signal from the ground, Falcon 9 aborted the mission at T minus 58 seconds.

Bangabandhu-1 Satellite at a Glance

  • Carrying Rocket: Falcon 9, Block 5

  • Launching Location: LC-39, Kennedy Space Center

  • Manufacturer: Thales Alenia Space

  • Launched By: SpaceX

  • Controlled By: BTRC and Thales

  • Satellite Weight: 3,600 kilograms

  • Orbit Location: 119.1 degrees East longitudinal geostationary slot

  • Cost: 2,765.66 crore BDT

  • Lifespan: 15 years

Bangabandhu-1 Satellite Benefits

“With this, we entered a new era,” Prime Minister Sheikh Hasina.

Of course, Bangabandhu-1 satellite is a big step forward to achieving Digital Bangladesh. However, everyone is wondering what benefits we will be able to reap from the satellite. We do have slower Internet connection compared with other South Asian nations.

Changing telecommunication generation hasn’t proved fruitful at all, rather it proved how ineffective the telecommunication service in reality. Therefore, most of us are expecting it to change for good with the launch of Bangabandhu-1.

Will we really have a fast Internet connection?

Will it significantly reduce the cost of Internet and telecommunication technology?

Will it bring the people living beyond the range of telecommunication technology to digitization?

Project officials, when mentioning the benefits of the satellite, confirmed that the Bangabandhu-1 satellite would contribute immensely to the digital advancement of the country.

Below is a list of benefits and opportunities Bangabandhu-1 will create:

  • Independence from Foreign Operators

Currently, Bangladesh depends on foreign operators for satellite connectivity. Bangladesh spends as much as $14 million a year for renting bandwidth from those foreign operators. With the launch of Bangabandhu-1, project officials are expecting to save the foreign exchange.

  • Earning Foreign Currency by Renting

Bangabandhu-1 Satellite has 40 ku-band and c-band transponders. The project officials reserved 20 transponders of all 40 for rent. Of course, satisfying the domestic needs is the priority. By renting transponders to the countries in need, Bangladesh stands to earn foreign currency.

Bangladesh Communication Satellite Company is tasked with overseeing the business of Bangabandhu-1. The company is already in the process of renting out capacity to Indonesia and Philippines. This is confirmed by the managing director of the company.

Besides Indonesia and Philippines, there are two more countries on the list of prospective clients.

  • DTH Service

Direct-to-Home (DTH) service allows you to enjoy access to worldwide TV entertainment easier. To ensure faster and easier access to worldwide TV, a number of transponders are reserved in Bangabandhu-1.

  • Internet Service in Remote Parts

There are many hard to reach areas in Bangladesh where Internet service can’t be accessed to, or Internet service is a luxury. Such remote parts include the Chittagong Hill Tracts, hilly parts, coastal areas, haors, and deep-sea zones.

The Bangabandhu-1 satellite will play an important role in delivering digital services to such areas.

  • Weather Forecasting

The Bangabandhu-1 satellite will be able to deliver more accurate and up-to-date weather data. Moreover, during natural disasters, such as cyclones, land communications break down. The Bangabandhu-1 satellite will provide vital data and telecommunication services in such situations.

Final Thought

Bangabandhu-1 will, no doubt, usher a new era in Digital Bangladesh. Just launching the satellite isn’t enough, we need to have a capable team standing by to take full advantage of it. We also need to have a prudent business strategy in place to ensure negotiations and business relationships that don’t put us on the losing end.

The post Bangabandhu-1 │First Satellite of Bangladesh in Detail! appeared first on .

============================================

বাংলাদেশ বিশ্বের ৫৭তম দেশ হিসেবে নিজস্ব স্যাটেলাইটের মালিক হলো। মহাকাশ জয় হলো ছোট্ট এই দেশটির। যা বাংলাদেশের ইতিহাসের খাতায় লেখা হয়ে থাকবে যুগ যুগ ধরে।

বলছিলাম বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইটের কথা। এটি বাংলাদেশের প্রথম স্যাটেলাইট। এ নিয়ে সাধারণ মানুষের জানার আগ্রহ চোখে পড়ার মতো। শুধু তাই নয় বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি চাকরির পরীক্ষা, বিসিএস, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তির পরীক্ষায়ও স্যাটেলাইটটি নিয়ে প্রশ্ন আসতে পারে। তাই স্যাটেলাইটটির খুঁটিনাটি বিষয় জানা থাকা দরকার। এ বিষয়ে আলোচনা করা হলো।

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট পরিচিতি :

নাম : বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১। এটি একটি কৃত্রিম উপগ্রহ। জিও-স্টেশনারি স্যাটেলাইট বা ভ‚স্থির উপগ্রহ। ২০১৫ সালের ১১ নভেম্বর ফ্রান্সের থ্যালেস অ্যালেনিয়া স্পেসের সঙ্গে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ নির্মাণের চুক্তি স্বাক্ষর করে বাংলাদেশ। তবে জেনে রাখা ভালো যে, বাংলাদেশে প্রথম স্যাটেলাইট নিয়ে কাজ শুরু হয় ২০০৭ সালে। আওয়ামী লীগ সরকারে আসার পর ২০০৯ সালে জাতীয় তথ্যপ্রযুক্তি নীতিমালায় রাষ্ট্রীয় স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের বিষয়টি যুক্ত করা হয়।

বাংলাদেশের প্রথম স্যাটেলাইট কোম্পানি :

মহাকাশে উৎক্ষেপণের পর বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ পরিচালনার জন্য ‘বাংলাদেশ কমিউনিকেশন স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেড’ নামে একটি কোম্পানি গঠন করা হয়।

নির্মাণ :

বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইটের মূল অবকাঠামো তৈরি করেছে ফ্রান্সের থ্যালেস অ্যালেনিয়া স্পেস। এটির নির্মাণ শেষ হয় ২০১৮ সালের ৩০ মার্চ। নির্মাণ, পরীক্ষা, পর্যালোচনা ও হস্তান্তর শেষে বিশেষ কার্গো বিমানে করে সেটি যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার কেইপ কেনাভেরালের লঞ্চ সাইটে পাঠায় থ্যালেস অ্যালেনিয়া। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১-এর ওজন তিন হাজার কেজি।

অর্থায়ন :

শুরুতে বাজেট ধরা হয় ২৯৬৭.৯৫ কোটি টাকা। শেষ পর্যন্ত অবশ্য ২৭৬৫ কোটি টাকায় এ পুরো প্রকল্প বাস্তবায়ন সম্ভব হয়। এর মধ্যে ১৩১৫ কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ সরকার। আর ১ হাজার ৩৫৮ কোটি টাকা ঋণ হিসেবে দিয়েছে হংক সাংহাই ব্যাংকিং কর্পোরেশন (এইচএসবিসি)ব্যাংক। এটি একটি বহুজাতিক ব্যাংক।

যা আছে :

এই স্যাটেলাইটে ৪০টি ট্রান্সপন্ডার আছে। যার ২০টি বাংলাদেশের ব্যবহারের জন্য রাখা হবে। আর বাকি ২০টি ভাড়া দিয়ে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন সম্ভব হবে।

কক্ষপথ কেনা :

স্যাটেলাইটটি উৎক্ষেপণ এবং তা কক্ষপথে রাখার জন্য রাশিয়ার ইন্টারস্পুটনিকের কাছ থেকে কক্ষপথ (অরবিটাল স্লট) কেনা হয়। মহাকাশে এই কক্ষপথের অবস্থান ১১৯ দশমিক ১ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশে। ২০১৫ সালের জানুয়ারিতে সম্পাদিত চুক্তির ভিত্তিতে প্রায় ২১৯ কোটি টাকায় ১৫ বছরের জন্য এই কক্ষপথ কেনা হয়।

স্যাটেলাইটের ফুটপ্রিন্ট :

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের ফুটপ্রিন্ট বা কভারেজ হবে ইন্দোনেশিয়া থেকে তাজিকিস্তান পর্যন্ত বিস্তৃত। শক্তিশালী কেইউ ও সি ব্যান্ডের মাধ্যমে এটি সবচেয়ে ভালো কাভার করবে পুরো বাংলাদেশ, সার্কভুক্ত দেশসমূহ, ফিলিপাইন এবং ইন্দোনেশিয়া।

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের গ্রাউন্ড স্টেশন :

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের গ্রাউন্ড স্টেশন স্থাপন করা হয়েছে গাজীপুর জেলার জয়দেবপুর ও রাঙ্গামাটির বেতবুনিয়ায়। এর মধ্যে গাজীপুরের তেলীপাড়ায় টেলিযোগাযোগ স্টাফ কলেজ সংলগ্ন এলাকায় স্থাপিত বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট প্রাইমারি গ্রাউন্ড স্টেশনটি সম্পূর্ণ প্রস্তুত রয়েছে। এটিই মূল নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র হবে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের। আর রাঙ্গামাটির গ্রাউন্ড স্টেশনটি গাজীপুরে স্থাপন করা গ্রাউন্ড স্টেশনের বিকল্প।

উৎক্ষেপণকারী প্রতিষ্ঠান ও উৎক্ষেপণকারী রকেট :

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটটি মহাকাশে পাঠানোর কাজ করে মার্কিন রকেট নির্মাতা প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্স। বেসরকারি মহাকাশ গবেষণা সংস্থা স্পেসএক্স। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ নিয়ে উড়াল দেয় ‘ফ্যালকন-৯’ রকেট।

মহাকাশে বাংলাদেশ :

স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ স্থগিত : বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট প্রথমে ২০১৭ সালের ১৬ ডিসেম্বর উৎক্ষেপণের কথা ছিল। কিন্তু ঘূর্ণিঝড় ইরমার কারণে এর উৎক্ষেপণ স্থগিত করা হয়। এরপর ২০১৮ সালের ১০ মে (বৃহস্পতিবার) বাংলাদেশ সময় রাত ৩টা ৪৭ মিনিটে উৎক্ষেপণের সময় নির্ধারণ করা হয়েছিল। কিন্তু উৎক্ষেপণের ৪২ সেকেন্ড আগে স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ স্থগিত করা হয়। স্পেসএক্সের পক্ষ থেকে জানানো হয়, রকেট ও পে লোড ভালোই আছে। কিন্তু কিছু কারিগরি ত্রুটির কারণে তা উৎক্ষেপণ করা যায়নি। পরে ব্যাকআপ ডেতে (পরের দিন) উৎক্ষেপণের দিন নির্ধারণ করা হয়।

সফল উৎক্ষেপণ : উৎক্ষেপণের তারিখ হচ্ছে-১২ মে ২০১৮। বাংলাদেশ সময় রাত ২টা ১৪ মিনিট।

উৎক্ষেপণ স্থান : যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করা হয়।

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের সুবিধাসমূহ 

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের সুবিধাসমূহ :

বর্তমানে দেশের টেলিভিশন চ্যানেলগুলো সিঙ্গাপুরসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে স্যাটেলাইট ভাড়া নিয়ে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এজন্য বছরে ব্যয় হচ্ছে প্রায় ১২৫ কোটি টাকা। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট চালুর ফলে অনেকাংশেই কমে আসবে এ ব্যয়। একই সঙ্গে দেশের টাকা থেকে যাবে দেশেই। আয় হবে বৈদেশিক মুদ্রা।

টেলিভিশন চ্যানেল ছাড়াও ইন্টারনেট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান, ভি-স্যাট ও বেতারসহ ৪০ ধরনের সেবা পাওয়া যাবে এ স্যাটেলাইটের মাধ্যমে।

যেকোনো ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগে টেরিস্ট্রিয়াল অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত হলেও বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট দেশে নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগ ব্যবস্থা ও পরিবেশ যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে ই-সেবা নিশ্চিত করবে।

এছাড়া আবহাওয়ার পূর্বাভাস, টেলিমেডিসিন, ই-লার্নিং, ই-রিসার্চ, ভিডিও কনফারেন্স প্রতিরক্ষা ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে ভালো তথ্য-উপাত্ত পাওয়া যাবে এ স্যাটেলাইটের মাধ্যমে।

এ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের ফলে নেপাল, মিয়ানমার, ভুটান ও অন্যান্য দেশের কাছে সেবা ভাড়া দিতে পারবে বাংলাদেশ। এর মাধ্যমে বছরে প্রায় ৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করা যাবে।

+++++++++++++++++++++++++++++++

পাঠকের প্রশ্ন

মূর্তি ও ভাস্কর্য পার্থক্য কী?

***********

প্রথমে বলে রাখি, আভিধানিক অর্থ বিবেচনায় মূর্তি ও ভাস্কর্যের মধ্যে পার্থক্য নেই বললেই চলে। তবে প্রায়োগিক, আদর্শিক, সাংস্কৃতিক, নান্দনিক, ঐতিহ্য-কৃষ্টিক ও অনুবোধগত বিবেচনায় উভয়ের মধ্যে রয়েছে বিস্তর পার্থক্য। অবশ্য শব্দ দুটোর অর্থ প্রায় অভিন্ন হলেও উভয়ের ব্যুৎপত্তিগত ভিন্নতা রয়েছে। যা মূর্তি ও ভাস্কর্য শব্দের প্রায়োগিক পার্থক্যের সুস্পষ্টতার প্রমাণ দেয়। ভাস্কর- সং ভাস্+কৃ+অ= ভাস্কর>ভাস্কর্য; মূর্তি- সং মূর্ছ্+তি। ভাস্কর্যের সঙ্গে শিল্পকর্মের প্রাধান্য আর মূর্তির সঙ্গে পূজার প্রাধান্য পরিদৃষ্ট হয়। তাই লেখাটি পড়ার আগে আভিধানিক অর্থের সঙ্গে ব্যুৎপত্তি ও প্রায়োগিক বিষয়টা গুলিয়ে ফেলা ঠিক হবে না।

‘বাংলা একাডেমি ব্যবহারিক বাংলা অভিধান’ অনুযায়ী ‘মূর্তি’ বা ‘মূরতি’ শব্দের অর্থ হচ্ছে - দেহ, আকৃতি, রূপ, প্রতিমা। ইংরেজিতে মূর্তি শব্দের প্রতিশব্দ Statue। ভাস্কর শব্দের আভিধানিক অর্থ হচ্ছে, প্রস্তরাদি থেকে মূর্তি প্রভৃতি নির্মাণকারী, যে ব্যক্তি প্রস্তরাদি প্রভৃতি থেকে মূর্তি নির্মাণ করে। ইংরেজি ভাষায় ভাস্কর শব্দের প্রতিশব্দ হচ্ছে Sculptor। একই অভিধানমতে, ভাস্কর্য শব্দের অর্থ হচ্ছে, প্রস্তরাদি খোদাই করে তা দিয়ে মূর্তি নির্মাণের কাজ, ভাস্কর শিল্প প্রভৃতি। ইংরেজিতে ভাস্কর্য শব্দের প্রতিশব্দ হচ্ছে sculpture। রবীন্দ্রনাথ লিখেছেন, ওগো মা, তোমার কী মুরতি আজি দেখি রে! এখানে মা বলতে দেশ নির্দেশ করা হয়েছে। দেশ হতে পারে প্রেম, পূজো -- ব্যক্তিভেদে অন্য কিছু।

অর্থ থেকে দেখা যায়, প্রস্তরাদি খোদাই করে যে মূর্তি তৈরি করা হয় সেটিই ভাস্কর্য। প্রস্তরাদি খোদাই না করে অন্যভাবে মূর্তি বানানো হলে তা ভাস্কর্য নয়। এটি হচ্ছে আভিধানিক দিক। ইংরেজিতে statue এবং sculpture সমার্থক। বাংলাতেও আভিধানিক বিবেচনায় মূর্তি ও ভাস্কর্য অভিন্ন অর্থ দ্যোতিত করে। অর্থাৎ মূর্তি ও ভাস্কর্য সমার্থক। আভিধানিক অর্থ সবসময় প্রায়োগিক দিকের সবকিছুকে সম্পূর্ণভাবে পরিসজ্জিত করতে পারে না। এটি সম্ভবও নয়। শব্দের অর্থের প্রয়োগ নানা কারণে প্রতিনিয়ত পরিবর্তন হতে পারে এবং হয়। এক্ষেত্রেও তেমনটি দেখা যায়। আমরা মূর্তি বলতে সাধারণভাবে এমন একটা ভাস্কর্য বা প্রতিরূপ বুঝি যা পূজো করার জন্য স্থাপিত হয়েছে। কিন্তু ভাস্কর্য বলতে বুঝি এমন একটি প্রতিকৃতি যা পুজোর জন্য স্থাপিত হয়নি।

প্রায়োগিক দিক বিবেচনায় দেখা যায়, ভাস্কর্য প্রত্যক্ষভাবে নিয়মিত বা অনিয়মিত; যে ভাবে হোক না, কোনো বিশেষ গোষ্ঠীর পূজা, প্রার্থনা, যজ্ঞ, আরধনা, মাঙ্গলিক অনুষ্ঠান প্রভৃতি কাজে ব্যবহৃত হয় - সেটি, তৈরি বা উৎস নির্বিশেষে আমাদের দেশে মূর্তি হিসেবে পরিচিত। তবে যেসব ভাস্কর্য পূজা, প্রার্থনা, আরাধনা, মাঙ্গলিক কর্ম, যজ্ঞ প্রভৃতি কাজে সরাসরি ব্যবহৃত হয় না, বরং ঐতিহাসিক বা পৌরাণিক খ্যাতির জন্য নান্দনিক সংস্কৃতি, মূল্যবোধজনিত অনুভব, আদর্শিক শৈলী, বিশ্বায়ন প্রভৃতি পরিস্ফুটনে ব্যবহৃত হয় সেগুলো মূর্তি নয়; ভাস্কর্য। একটা বিষয় আমাদের মনে রাখা সমীচীন যে, সকল মূর্তি পূজ্য নয়৷ প্রয়োগিক দিক বিবেচনা করলে বলতে হয়, যে সকল প্রতিকৃতি পূজ্য নয়, তা-ই ভাস্কর্য৷

মূর্তি আর ভাস্কর্যের মধ্যে আর একটি ছোটো পার্থক্য দেখা যায়। ভাস্কর্যের মধ্যে ভাস্করের স্বকীয় সৃজনশীল চেতনার চিহ্ন যতটা পরিস্ফুট হয়, পূজোর লক্ষ্যে নির্মিত প্রতিকৃতিসমূহের মধ্যে ততটা হয় না। পূজার জন্য নির্মিত প্রতিকৃতিতে ব্যক্তির আসন-বসন ও বাহ্যিক রূপকে সবক্ষেত্রে প্রায় অভিন্ন রাখা হয়। কিন্তু ভাস্কর্যে, ভাস্কর নিজের সৃজনশীলতা দিয়ে তাকে নিজের অনুভবগত চেতনায় সৃষ্টি করে।

বুদ্ধের ভাস্কর্য প্রস্তরাদি খোদাই করে নির্মাণ করা হলেও সেটাকে যদি পূজা করা হয়, তাহলে সেটি মূর্তি হয়ে যায়, ভাস্কর্য থাকে না। তাই বুদ্ধের ভাস্কর্য মূর্তি। প্রায়োগিক ক্ষেত্রে মূর্তি ও ভাস্কর্যের পার্থক্য, নির্মাণ কৌশলের উপর নয় বরং ব্যবহারের উপর নির্ভর করে। নজরুলের বা রবীন্দ্রনাথের আকৃতি যেভাবে তৈরি করা হোক না কেন, তা যদি পূজো-প্রার্থনা, যজ্ঞ ইত্যাদি কাজে ব্যবহৃত হয় তা মূর্তি হয়ে যাবে। এগুলো পূজিত হয় না বলে ভাস্কর্য নামেই সমধিক গৃহীত।

প্রায়োগিক ব্যাখায় statue of liberty মূর্তি নয় ভাস্কর্য। কারণ এটি পূজিত হয় না। পূজিত হলে আমাদের প্রায়োগিক ও মনোগত ব্যাখ্যায় এটিও মূর্তি হয়ে যেত। পৃথিবীর বিভিন্ন মুসলিম প্রধান দেশের জনবহুল স্থানে রয়েছে অনেক ভাস্কর্য। ইংরেজিতে এগুলো স্টাচু বলা হয়, যার বাংলা সমার্থক শব্দ মূর্তি। কিন্তু এগুলো পূজিত হয় না বলে মূর্তি নয়, ভাস্কর্য নামে পরিচিত।

পাঠকের প্রশ্ন

১।.মিশন এবং ভিশন এর মধ্যে পার্থক্য কী ?

এক কথায় বলতে গেলে বলা যায় ভিশন হল লক্ষ্য আর মিশন হল সেই লক্ষ্য অর্জনের জন্য কার্যক্রমসমূহ।

যেমন : ধরুন একটি একতলা বিল্ডিং নিচে গিয়ে আপনি ঠিক করলেন ১০মিনিটে ৫তলায় ঊঠবেন। এই ৫ তলায় উঠায় হলো 'ভিশন'।আর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ৫তলায় কীভাবে উঠবেন যেমন : সিঁড়ি দিয়ে না লিফট দিয়ে , দড়ি দিয়ে না পাইপ বেয়ে , আস্তে উঠবেন না জোরে উঠবেন অর্থাৎ লক্ষ্য অর্জনে যা যা করা হয় তা হল 'মিশন'।vision can be achieved in certain period of time but mission represents the present sitution of target.

২।Elect ও Select এর মধ্যে পার্থক্য কী?
Elect - বহু option এর মধ্য থেকে ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত করাকে Elect করা বলা হয় ।
Select - তুলনা মূলক কম option থেকে ভোট ছাড়াই সরাসরি মতামতের ভিত্তিতে নির্বাচিত করা।

দেশে দেশে #পহেলা_বৈশাখ

বাঙালির প্রাণের উৎসব গুলোর মধ্যে পহেলা বৈশাখ অন্যতম । আমাদের দেশে পহেলা বৈশাখ ১৪ এপ্রিল পালন করা হলেও পার্শ্ববর্তী দেশের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গে পহেলা বৈশাখ পালন করা হয় ১৫ এপ্রিল । তবে ভারতের অন্যান্য প্রদেশে যেমন , আসাম , ত্রিপুরা , তামিল নাডু , অরুণাচল ,মনিপুর , পাঞ্জাব , মেঘালয় , এমনকি থাইল্যান্ড , বার্মা, শ্রীলংকা, চীন সহ বিভিন্ন দেশের বাঙালি অধ্যুষিত এলাকাতেও পহেলা বৈশাখ বাংলাদেশের সাথে মিল রেখে ১৪ এপ্রিল পালন করা হয় , তবে দেশ ভেদে ভিন্ন ভিন্ন নামে পহেলা বৈশাখ এর উৎসবের হরেক রকম নাম আছে , যেমন থাইল্যান্ড এ “সঙ্ক্রান" নামে , তামিলরা পালন করে "চিত্রাই" নামে , আসামিরা পালন করে "রঙ্গালি বিহু" শ্রীলঙ্কায় বৈশাখী উৎসব হয় "আলুথ আউরুদু" নামে, কম্বোডিয়ায় "চাউল চা থামে" আর চীনের উনান প্রদেশে "দাই" নামে পহেলা বৈশাখ পালন করে ।
আধুনিককালে নববর্ষ প্রথম উদ্যাপনের খবর পাওয়া যায় ১৯১৭ সালে।১৯৬০ দশকে পাকিস্তান গোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক সন্ত্রাসের প্রতিবাদে ১৯৬৭ সাল থেকে ছায়ানট এ অনুষ্ঠান পালন করে আসছে। এর সাথে ১৯৮৯ সাল থেকে আমার প্রাণের বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউটের উদ্যোগে মঙ্গল শোভাযাত্রা পহেলা বৈশাখের অন্যতম আকর্ষণ হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।
সম্রাট আকবরের সময় থেকে বাংলা তারিখ গননা শুরু হলেও আধুনিক বাংলা ক্যালেন্ডারের জনক ড. মুহাম্মাদ শহীদুল্লাহ । ১৯৬৬ সালে বাংলা একাডেমীর তরফ থেকে তাঁর ই সংশোধিত দিন পঞ্জিকা অনুসারে প্রতি বছর ১৪ এপ্রিল পহেলা বৈশাখ পালন করা হয় । হিসাব টা খুব সহজ , বাংলা মাসের প্রথম ৫ মাস ৩১ দিনে এবং পরের ৭ মাস ৩০ দিনে । শুধু মাত্র অধিবর্ষ বছরে ফাল্গুন মাস ৩১ দিনে ধরা হয় ।
ইংলিশ ক্যালেন্ডার অনুযায়ী রাত ১২ টার পর নতুন দিন শুরু হলেও , বাঙালি প্রথা হিসেবে সূর্য উদয়ের সাথে সাথে পহেলা বৈশাখ তারিখের দিন টি শুরু হয় । তবে ড. মুহাম্মাদ শহিদুল্লাহর আধুনিক বাংলা দিন পঞ্জিকা অনুসারে রাত ১২ টার পর থেকে নতুন দিন শুরু হয় । তবে বাঙালি প্রথা হিসেবে সূর্য উদয়ের সময় থেকেই নতুন দিন ধরা টাই শ্রেয় বলে মনে করা হয় ।
সবাইকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা রইল ।
শুভ নববর্ষ ১৪২৫......

পাঠকের প্রশ্ন

বাংলা নববর্ষ কখন থেকে শুরু হয়?

বাংলা দিনপঞ্জীর সাথে হিজরী এবং খ্রিস্টীয় সনের মৌলিক পার্থক্য হলো হিজরী সন চাঁদের হিসাবে এবং খ্রিস্টীয় সন আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী নির্ধারিত হয়। এ কারণে হিজরী সনে নতুন তারিখ শুরু হয় সন্ধ্যায় আকাশে নতুন চাঁদ দৃশ্যমান হওয়ার পর আর খ্রিস্টীয় সনে নতুন দিন শুর হয় ইউটিসি±০০:০০ অনুযায়ী।

পহেলা বৈশাখ রাত ১২ টা থেকে শুরু না সূর্যোদয় থেকে শুরু এ নিয়ে ভিন্নমত রয়েছে, আকবরের সৌর সন বা ফসলি সনের ঐতিহ্যগত ভাবে সূর্যোদয় থেকে বাংলা দিন গণনার রীতি থাকলেও ১৪০২ সালের ১ বৈশাখ থেকে বাংলা একাডেমী এই নিয়ম বাতিল করে আন্তর্জাতিক রীতির সাথে সামঞ্জস্য রাখতে রাত ১২.০০টায় দিন গণনা শুরুর নিয়ম চালু করে।

দুই বাংলায় দুই দিনে নববর্ষ হওয়ার কারণ কী ?

-পঞ্জিকার ত্রুটিগত কারনে দুই বাংলায় একই দিনে নববর্ষ হওয়াতে বাধার সৃষ্টি হয়েছে। চন্দ্রসন হিজরিকে সৌর গণনার হিসেবে এনে মুঘল সম্রাট আকবরের আমলে বাংলা সনের উদ্ভব ঘটে।কিন্তু এই সন গণনার দিন থেকে ইংরেজী ক্যালেন্ডারের সাথে বিভিন্ন অমিল দেখা দেয়। তাই ১৯৫২ সালে বিশ্ববিখ্যাত জ্যোতিঃপদার্থবিদ ড. মেঘনাদ সাহা ভারতে প্রচলিত প্রাচীন জ্যোতির্বিদ্যাভিত্তিক বিভিন্ন বর্ষপঞ্জির আমূল সংস্কার প্রস্তাব করেন। এ প্রস্তাবের ভিত্তি ছিল আধুনিক জ্যোতির্বিজ্ঞান। তাঁর প্রস্তাব অনুসারে বৈশাখ-ভাদ্র এ পাঁচ মাস হবে ৩১ দিন করে এবং পরবর্তী আশ্বিন-ফাল্গুন ছয় মাস হবে ৩০ দিন করে। সে হিসাবে চৈত্র মাস হবে ৩০ দিন এবং অধিবর্ষে বা লিপইয়ারে চৈত্র মাস হবে ৩১ দিনে। তাঁর এ প্রস্তাব অনুসারে প্রতিবছর ১৪ এপ্রিল বাংলা বর্ষবরণ হওয়ার কথা। অন্যদিকে ভারতের সনাতনপন্থী পঞ্জিকাকাররা তাঁর প্রস্তাব গ্রহণ করেননি। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান বাংলা একাডেমীর উদ্যোগে ১৯৬৩ সালে বাংলা পঞ্জিকা সংস্কারের জন্য ভাষাবিদ ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর নেতৃত্বে একটি কমিটি করা হয়। কমিটি বিজ্ঞানী মেঘনাদ সাহার সুপারিশ সামনে রেখে বাংলা ক্যালেন্ডার সংস্কার করে। বাংলাদেশ সরকার ১৯৯৫ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে ওই সংস্কার প্রস্তাব কার্যকর করে। সে অনুযায়ী বৈশাখ থেকে ভাদ্র প্রতি মাস ৩১ দিনে এবং আশ্বিন থেকে চৈত্র পর্যন্ত সাত মাস ৩০ দিনে গণনা করা হচ্ছে। লিপইয়ারের ফাল্গুন মাস ৩১ দিনে গণনা করা হচ্ছে। ফলে প্রতিবছর ৩০ চৈত্র বা ১৩ এপ্রিল চৈত্রসংক্রান্তি এবং ১৪ এপ্রিল পহেলা বৈশাখ বর্ষবরণ উৎসব হচ্ছে। ভারতীয় বাঙালিরা এ গণনা অনুসরণ না করে সনাতনী পঞ্জিকা মেনে চলায় দুই দেশের বাঙালিদের মধ্যে একই উৎসব পালন হচ্ছে ভিন্ন দিনে। আমরা বাংলাদেশের বাঙ্গালীরা যেমন বাংলা পন্জিকা সংস্কার করেছি বা বিজ্ঞানী মেঘনাদ সাহার সংস্কার প্রস্তাব গ্রহন করেছি তেমন সংস্কার করা হয়নি বা করেননি ওপারের বাঙ্গালীরা । সমস্যাটা মূলত এখানেই ।সম্ভবত তারা সংস্কার করেনি এজন্য যে এতে তাদের ধর্মের বিভিন্ন উৎসব, পূজা-পার্বণের ব্যাপারটাও জড়িত। এই দিনপঞ্জি টা ৯০ এর দশকে বাংলাদেশে প্রচলন করা হয়। ( সংগ্রহে)

==================================

শীর্ষ ধনী বা সবচেয়ে কম দারিদ্র্যের জেলা নারায়ণগঞ্জ। এই জেলার প্রতি ১০০ জনে গড়ে ২ দশমিক ৬ জন মানুষ গরিব। বাকিরা সবাই দারিদ্র্যসীমার ওপরে বাস করেন।

দারিদ্র্য কম এমন ১০টি জেলার ৭টিই ঢাকা বিভাগের ।
২।মুন্সীগঞ্জ ৩ দশমিক ১শতাংশ।
৩।মাদারীপুর ৩ দশমিক ৭শতাংশ।
৪।গাজীপুরে ৬দশমিক ৯শতাংশ।
৫।ফরিদপুরে ৭দশমিক ৭শতাংশ ।
৬।ঢাকায় ১০শতাংশ ও
৭।নরসিংদীতে সাড়ে ১০ শতাংশ।

৮।ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১০ দশমিক ৩শতাংশ।
৯।মৌলভীবাজারে ১১শতাংশ ও
১০।সিলেট ১৩ শতাংশ।
///
বিবিএসের জরিপ অনুযায়ী দেশের সবচেয়ে দারিদ্র্য প্রবণ এলাকা উত্তরবঙ্গ সবচেয়ে বেশী গরিব মানুষ থাকে রংপুর বিভাগে। দারিদ্র্যের হার সবচেয়ে বেশি এমন ১০টি জেলার মধ্যে ৫টিই রংপুর বিভাগে। কুড়িগ্রাম ছাড়া এই তালিকায় আছে রংপুর,দিনাজপুর,গাইবান্ধা ও লালমনিরহাট।
এর মধ্যে দারিদ্র্যের হার দিনাজপুরে ৬৪দশমিক ৩শতাংশ, গাইবান্ধায় ৪৬ দশমিক ৭শতাংশ, রংপুরে ৪৩দশমিক ৮শতাংশ ও লালমনিরহাট ৪২ শতাংশ।
শীর্ষ তালিকায় দেখা গেছে দেশের আরেকটি দারিদ্র্যেপ্রবণ পার্বত্য চট্টগ্রামের বান্দরবন ও খাগড়াছড়ি জেলা আছে। এই তালিকায় থাকা অন্য তিনটি জেলা হলো জামালপুর কিশোরগঞ্জ ও মাগুরা।

কুড়িগ্রাম জেলার প্রতিটি ১০০ জন আধিবাসীর মধ্য প্রাই ৭১জনই গরিব। তাঁরা নিজেদের পরিবারে সদস্যদের পর্যাপ্ত খাবার কিনতে পারেন না। আবার দৈনন্দিন চাহিদা যেমন স্বাস্থ্য শিক্ষা বস্ত্র এসবেও খরচ করার সুযোগ কম।

কুড়িগ্রাম জেলায় সবচেয়ে বেশি গরিব মানুষ।এই জেলার দারিদ্র্যের হার ৭০ দশমিক ৮শতাংশ। জেলার কোথাও কোথাও দারিদ্র্যের হার ৭৭ দশমিক ছাড়িয়ে গেছে। তবে কোথাও ৬৪ শতাংশের নিচে দারিদ্র্যের হার নেই।
জরিপটির প্রকল্প পরিচালক দীপঙ্কর রায় বলেন,এবারই প্রথম বারের মতো জেলাওয়ারি দারিদ্র্য পরিস্থিতি কেমন তা তুলে ধরা হয়েছে। আমরা দেখতে চেয়েছি আঞ্চলিক পর্যায়ে দারিদ্র্য বা দারিদ্র্যের পকেট আছে কিনা।দেখ গেছে কিছু অঞ্চল বেশি দরিদ্র।
তিনি আরো জানান এই জরিপে পাওয়া তথ্যের ভিক্তিতে বেশি দরিদ্র অঞ্চলগুলোয় সরকার নীতিসহ বিভিন্ন কর্মসুচি নিতে পারে।খানার আয়ও ব্যয় নির্ধারণ জরিপ ২০১৬ অনুযায়ী গত ছয় বছরে সার্বিক দারিদ্র্যের হার বাড়ে ৩১শতাংশ থেকে কমে ২৪ দশমিক ৩শতাংশ হয়েছে।
অতি দারিদ্র্যের হারও কমেছে। ২০১৬সালে অতি দারিদ্র্যের হার ছিলো ১২ দশমিক ৯ শতাংশ। বিবিএসের তথ্যমতে বর্তমানে দেশের জনসংখ্যা ১৬ কোটি ২০ লক্ষ। সেই হিসাবে দেশে ৩ কোটি ৯৩ লক্ষ দরিদ্র মানুষ আছে। হত দরিদ্রের সংখ্যা ২কোটি ৮লক্ষ।

No comments:

Post a Comment

৯ম-১০ম শ্রেনীর বিজ্ঞান #১ম অধ্যায়(১-৬০) #২য় অধ্যায়

# ১ম অধ্যায়(১-৬০)। ১।প্রাণীদেহে শুষ্ক ওজনের কতভাগ প্রোটিন - ৫০%। ২।খাদ্যের উপাদান - ৬টি। ৩।আমিষের গঠনের একক - অ্যামাইনো এসিড। ৪।মানব...

Trending