Md. Rubel Haque
বিসিএস (পুলিশ) [সুপারিশকৃত]
মেধাক্রম-৪৯তম, ৩৬তম বিসিএস
( স্বপ্ন সত্য হলে জীবন অনেক সুন্দর হয়)
BCS/ Bank/ Job এর পড়াশুনা শুরুর আগে যা যা করণীয়ঃ -
“মেসি/ম্যারাডোনা - পেলে/নেইমার হওয়া লাগবে না, গো্ল দিলেই হবে, ব্রায়ান লারা-শচিন হতে হবে না ম্যাচ জিতলেই হবে”
Medical, Engineering, Private, National, Public University তে যারা ১ম,২য়,৩য়,৪র্থ,৫ম বর্ষে পড়ে এ্মনকি যে কোন লেভেলের students চাইলে একটু মনোনিবেশ করতে পারেন । না চাইলে এড়িয়ে যেতে পারেন ।
Education : the most powerful weapon in the world. I think this is more than atomic weapon. Education and only education can change a nation if it is customized properly and applied in every sectors like Patriotism, ICT, Health, Commerce and Economy, Science and Technology, Arts and Culture above all to run the country with global pace.
আপনার জীবনে যা যা দরকার, আমার বিশ্বাস Education তার প্রায় সব কিছুই এনে দিতে পারে । এই জন্য দুই টা জিনিস দরকার তা হল Passion with inspiration and compassion with emotion. Passion মানে নিজের স্বপ্ন পূরণ করা আর Compassion হল সেই স্বপ্নের পুরোটা জুড়ে যেন থাকে দেশ ও মানুষের কথা । এর মানে এই না আপনার বাড়ি, গাড়ি ----- থাকবে না, সব থাকবে। সেরা টাই আপনি পাবেন সেরাটাই……, চিন্তার কোন কারন নাই ।
আপনার স্বপ্নই শুধু পূরণ হবে না, নিজেই হয়ে যাবেন কারো কারো (বিশেষ কারো) স্বপ্ন । এই passion and compassion এর মাঝে গভীর সম্পর্ক আছে কিন্তু।
যুদ্ধে যাবার আগে দরকার অস্ত্র , আর সেই অস্ত্র টা হল Education, এটাকে যত ধারাল করবেন ততই লাভবান হবেন । বাধা আস্তেই পারে, তবে তার জন্য ওজুহাত দাড় করাবেন না । No excuse জীবন গড়তে হবে । Excuse কেউ শুনবে না । যার জন্য এত কিছু সেও না । মৃত্যুর পরে আল্লাহও না । আপনার মানসিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক ও ভালবাসা জনিত সমস্যা থাকতেই পারে, মানিয়ে নিয়েই চলতে হবে । এর বাইরে কজন আছে বলেন দেখি ! কারো না কারো, কোন না কোন সমস্যা আছেই । পৃথিবীর সব চাইতে ক্ষমতাবান মানুষটাই একদিন অসহায় হয়ে যায় । দুই চোখ দিয়ে যা দেখতে পান না, তৃ্তীয় চোখ দিয়ে দেখার চেষ্টা করেন, 3D সিনেমার মত clear হয়ে যাবে ।Believe it or not.
"No inferiority complex, Just industry Beyond Measure."
“কারো প্রিয় বাবা যুদ্ধ করেছে, এবার যুদ্ধ করবে কারো আদরের সন্তান”
মনে রাখবেন আপনার চারদিকে হাজারো সুযোগ রয়েছে । অর্জন আপনাকেই করতে হবে । কেউ বিখ্যাত হয়ে জন্ম নেই না । বিখ্যাত হওয়ার পিছনের দিন গুলো অনেক কষ্টের অনেক অনেক… !
আপনারা যারা আজ Graduation level এ পড়াশুনা করছেন তাদের বলি, কষ্ট হলেও মানিয়ে নেন, ফাঁকি দিয়েন না । বিসিএস এ সফল হয়েছি বলে না । সার্বিকভাবে অনেক ক্ষেত্রেই আমি বিফল হয়েছি । ব্যর্থতা গুলোই আমাকে সফল হতে সাহায্য করেছে । জীবনে অনেক ধাক্কা খেয়েছি ।
পড়াশোনাকেই বেশি ভালবাসতাম, ভালবাসি, আরও বাসবো । তা ছাড়া যাকেই ভালোবেসেছি, কষ্ট পেয়েছি, সে গুলোই আমার মূল্যবান শিক্ষা ।
আমার এক প্রিয় স্যার বলত তুমি Engineer হলে ভাল লাগত, বললাম জি স্যার ঠিক বলেছেন । আমি আরও বললাম, স্যার আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েই খুশি । স্যার আবার বলল ভা্র্সিটির টিচার হতে পারবা না । কথাটা শুনে ভীষণ কষ্ট পেলাম । (কেননা result ত আমার অনার্সে2.78, 2.83 level এর, শিক্ষক হওয়া তো দুরের কথা , আবেদনের অযোগ্য আমি)। স্যার কে বললাম bcs দিয়ে তো অনেক ভালো করা যায় , Doctor, Engineer দের মত দেশের জন্য contribute করা যায় । স্যার বলল তা ঠিক বলেছো ।
"সেই দিনের পর আর স্যার এর সাথে দেখা করি নাই । bcs cadre হয়েই দেখা করেছি । "
এই ছিল commitment.
স্যার বর্তমানে রাজশাহী সরকারি মহিলা কলেজের ইংরেজি বিভাগের প্রধান । আজ যত টুকু ইংরেজি পারি আর ঝাড়ি তা স্যারেরই অবদান।
পড়াশোনায় মজা খুঁজে নিতে হয় । আবেগ অনুভুতি দিয়ে চেষ্টা করতে হয় । অবশ্যই পারবেন । তৃতীয় চক্ষু দিয়ে অনুভব করুন । আল্লাহ কে সরণ করেন প্রর্থনাই দাঁড়িয়ে । বলব না যে পাগলের মত dept পড়িয়েন না, যা ভাল লাগে তাই পড়েন । যাই পড়েন আগ্রহ নিয়ে পড়েন । আপনার অস্ত্র ধারাল করতেই হবে কিন্তু, তা না হলে শুধু আপনি না আপনার পরবর্তী প্রজন্ম পিছনে পড়ে যাবে । সময় গেলে সাধন হয় না, এই বিখ্যাত কথা ত মরমি কবি লালন তার গানে বলেই গেছেন ।
There are different kinds of source of inspiration and knowledge-
--Newspapers
--Youtube
--Books
--Facebook (not more than 5%)
--I have emotional touch with melodious song of bangla and hindi.
আপনি সমাজে পরিবর্তন দেখতে চান, তাহলে নিজেই পরিবর্তিত হয়ে যান ।
জেমসের গান মুনির খানের কন্ঠে মানায় না ।
মানুষ তার জীবনকে সাজাতে চাই তার স্বপ্ন ভাল লাগা ও ভালোবাসা দিয়ে । কিন্তু সবাই কি পারে ? পারিবারিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক কারনে অনেকের স্বপ্ন পরিনত হয় দুঃস্বপ্নে ।
Extremely motivated হয়ে যেন প্রতিদিন আপনাকে মাগরিবের পর report করতে না হয়, হলে আপনার স্বাতন্ত্র্য হারিয়ে যেতে পারে ।
MA, BA, MBBS BSc পাস করে certificate অর্জন করা যায়, যেতা প্রমান করে আপনি বিদ্ধান । কিন্তু আপনি শিক্ষিত তার প্রমান কি, আপনি বিদ্ধান হতে পারেন, কিন্তু শিক্ষিত নাও হতে পারেন। স্ব-শিক্ষায় প্রকৃত শিক্ষিত এটা ত সবারই যানা । আপনি শিক্ষিত এটা ফুটে উঠবে আপনার চরিত্রে—
--আপনি কতটা বিনয়ী,
--আপনার অন্তরকরণ কতটা সুন্দর,
--মানসিকতা কতটা উচু মানের ।
--ব্যবহারে কতটা অমায়িক,
--আপনার অন্তরে দেশ প্রেম কতটা জাগ্রত,
--Sense of Humour আপনার ভেতরে কত টা Strong,
--Common sense কতটা আপনি ব্যবহার করেন,
Common Sense টা কেমন হতে পারে একটা সাধারণ কথা বলি, আমরা সবাই জানি কেউ Thank you বললে Welcome বলতে হয় । কিন্তু আমার মনে হয় সব সময় না । স্থান, কাল ও সময় বুঝে বলতে হয় । এটা তো ম্যাথ না যে বলবেন দানপক্ষ = বামপক্ষ । মনে রাখা দরকার এটা কুশল বিনিময় ।
Successful life গড়বেন নাকি Meaning ful life গড়বেন, একটু ভাবেন । অনেক ছাত্র রয়েছে, পড়াশোনায় অনেক ভালো, Department এর ১ম সারির ছাত্র । কিন্তু পরিপূর্ণ মানুষ হতে হলে শুধু Handsome CGPA থাকলে চলবে না । সব দিক দিয়ে আপনাকে দক্ষ, চৌকস হয়ে গড়ে ওঠতে হবে । যে ছেলেটা এস এস সি ও এইচ এস সি তে বোর্ড প্লেস করেছে সে বিসিএস ভাইভাই পাশ নাই করতে পারে, অস্বাভাবিক কিছু নয় । জীবনের জন্য বিসিএস , বিসিএস এর জন্য জীবন নয় । আজকে বাংলাদেশে ৫০ হাজার কোটি পতি, আমার মনে হয় ৫% ও চাকরি জীবি নয় । বিভিন্ন পেশার মানুষ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সফল । কিন্তু Education সবার জীবনেই দরকার ।
ভারত-পাকিস্তান, ব্রাজিল-আর্জেটিনা, বার্সিলোনা-রিয়াল মাদ্রিদ, ফেদেরার-নাদাল, গনতন্ত্র-সমাজতন্ত্র, USA-China/Russia, Black-white, লাল-নীল এগুলো আপনাকে জানতে হবে, বুঝতে হবে, enjoy করতে হবে।
“মেসি/ম্যারাডোনা-পেলে/
নেইমার হওয়া লাগবে না, গো্ল দিলেই হবে, ব্রায়ান লারা-শচিন হতে হবে না ম্যাচ জিতলেই হবে” ।
আপনি সুচিত্রাসেন, মাধুরী, মৌসুমীর অভিনয় ভালোবাসতে পারেন । তেমনি শালমান শাহ, খান, শাহরুখ খান, ব্রাড পিট, ডিকাপ্রিও এদের কে দেখতেই পারেন।
--সারেং বউ
--তিতাস একটি নদীর নাম
--হাজার বছর ধরে
--Troy,
--Journey To Centre of Earth,
--Three Idiots,
--Veer-Zara.
--চাক দে ইন্ডিয়া,
--হিরক রাজার দেশে,
--পথের প্যাচালি ইত্যাদি সিনেমা দেখতেই পারেন ।
আপনি Hollywood, Bollywood, Tollywood এর কালজয়ী বিখ্যাত গান , রবীন্দ্র, নজরুল সঙ্গীত ও দেশাত্মবোধক গান শুনতে পারেন ।
নিজেকে ভালোভাবে Address করেন, প্রমিত উচ্চারণ, মুখের জড়তা, সাবলীল পাঠ্যাভাস , নিজেকে সুনিপুণভাবে উপস্থাপন করুণ । অমায়িক ভাবে কথা বলতে পারা অনেক বড় গুণ । হয়ত ভাবছেন cadre হয়ে নি, পরে এগুলো অর্জন করে নিব । চাকরি টা পাই তার পর স্বপ্নের জীবন ও সোনার বাংলা গড়ার দায়িত্ত্ব নিব । আমি বলবো ক্যাডার হওয়ার আগেই এগুলো চর্চা করেন ।
ছাত্র জীবনে যে কাজ গুলো কখনোও করবেন না –
ফেন্সি নামে কাউ কে নিয়ে ঘুরতে যাবেন কিন্তু ফেন্সি (লিকুইড) কে কখনই পান করবেন না ।যে কাজ টা সঙ্গদোষে হয়ে যায় । সুতরাং আপনি কার সাথে মিসবেন । This is very very important.
বাবা (ইয়াবা ) মারাত্মক ভাবে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ঢুকে গেছে । কত যে ছাত্রকে নষ্ট করছে সে যত উচু প্রতিষ্ঠানে পড়ুক না কেনো । একজন ছাত্র নষ্ট হলে শুধু তার না পরিবার, সমাজ ও দেশের অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যায় ।
স্কুল ও কলেজ জীবনে অনেকে মজনু সেজে নষ্ট হয়ে গেছে । লাইলি ঠিকই অন্যের সংসার আর সন্তান লালন পালন করছে কিংবা আজ উচ্চ বিদ্যা-পীঠে পড়াশোনা করছে । আমার মনে হয় স্কুল ও কলেজ জীবনে এমন কী বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে এসেও – প্রেমের সম্পর্ক ছাত্রজীবন নষ্ট হওয়ার অন্যতম বড় কারণ । কিন্তু জীবন ও মন তো এর বাইরে না, না চাইলেও ধরা দিতে হয়, সুতরাং করার কিছু নাই, এটা ম্যানেজ করেই চলতে হয় । বাবা-মার বন্ধত্বপূর্ণ অনেক বড় অবদান রাখে । পড়াশোনা প্রেমিক/প্রেমিকার চাইতে আনন্দ দিতে পারে,অনেক কিছুই দিতে পারে সেটা হয়না বরং অধিকাংশ ক্ষেত্রে যুদ্ধে নামার আগেই পরাজয় বরণ করি ।
কোনো ভাবেই বেশি বেশি pinic নিতে যাবেন না । তা নেশা, বাজি, টাকা বা অন্য যা কিছুই হউক না ।
যা করণীয়
খেলাধুলা ও শরীরচর্চা করা ।
নাচ, গান ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড ।
বন্ধু ও বান্ধবীর নিয়ে আড্ডা দেওয়া ও ঘুরতে যাওয়া ।
ফেনসি কে নিয়ে ঘুরতে যাবেন কিন্তু Fenci….. খাওয়া যাবে না ।
টিউশন নেওয়া ।
প্রিয় বান্ধবীর সাথে ঘুরতে যাওয়া ।
বই মেলা ও বানিজ্য মেলাই যাওয়া ।
জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ দিবস গুলোতে স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ।
মনে রাখবেন আপনি কতটা মেধাবী এটা যেমন গুরুত্বপূর্ণ তার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আপনি কতটা দেশপ্রেমিক , মানবিক ও উন্নত চরিত্রের অধিকারি ।
যে বই গুলো পড়লে আপনার খুব কাজে লাগবে -
(ক) অসমাপ্ত আত্মজীবনী ( শেখ মুজিবুর রহমান)
(খ) বাংলাদেশের ইতিহাস (১৯০৫-১৯৭১) আবু মো দেলোয়ার হোসেন
(গ) লাল নীল দীপাবলি ( ড হুমায়ুন আজাদ )
(ঘ) বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস (মাহবুবুল আলম )
(ঙ) বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও সংবিধান ।
(চ) অবশ্যই সম্পাদকীয় ভিত্তিক পত্রিকা ।
(ছ) বিশ্ব রাজনীতির ১০০ বছর (ড তারেক শামসুর রহমান) ।
(জ) ইংরেজি ও গণিত basically চর্চা করা ।
মনে রাখবেন জ্ঞানের প্রতি আপনার মারাত্মক তৃষ্ণা থাকা জরুরী-
BCS পড়াশোনা কিন্তু এর বাইরে নয় । PSC golden JSC- Golden SSC-Golden, HSC-golden BSc-4.0 MSc-4.0 এগুলো অর্জন করতে পারেন নি বলে নিজেকে কখনো কম মেধাবী ভাবার দরকার নাই । মেধা যে আপনার কখন এবং কোন স্থরে জ্বলে উঠবে কেউ জানে না, কেবল আপনি আপনার সাথে যে কথা গুলো বলেন, তা মন দিয়ে শুনুন আর অসম্ভব ইচ্ছা শক্তি বাড়ান আপনার ভিতরে জেদ জাগবে । যা আপনার skill গড়তে অতীব জরুরী । প্রিয় লেখক আনিসুল হক বলেন কিছু না পড়ার চাইতে সস্তা মানের বই পড়া অনেক ভালো । কিছু না কিছু তো শেখা যায় ।
Most important
শিক্ষক ও সিনিয়রদের দোষ কখনোও খুঁজবেন না । যে ভালো কাজ টি তারা করতে পারেন নি, সে টি আপনি করে দেখিয়ে দেন । দেখবেন তারা আপনাকে নিয়ে proud feel করবে, আপনাকে congratulations জানাবে ।
You do with passion what you would like to do. Your attitude will signal you always. I requestly say, don’t feel bore when you study, do it with love. And you have to do this I think that there is no big problem except mental problem. It can be removed if you can bring interest with doing that job. You to convert stress to interest. You will be capable to bring significant change in your attitude and etiquette by studying more and more.
In your life , you are a manager even you are a salesman. Use this sentence I love it when you do your job.
Manners :-- The most important lubricant of human relationship
Successful life :-- Well and good but this is limited.
Meaningful life : --It can never be ended. Even when you will not exist .
Knowledge and Money or Power :--You have to have hunger for knowledge not run after money. But we people do opposite.
Power nothing but it is one kind of test tools, absolute power in invisible, Human being nature is discovered when you will observe practices of power of his / her .
A business makes nothing but money is a poor business – (Henry Ford)
Power of purpose and power habit , thses are very important qualites to build your life meaningful.
কোন কিছু পাওয়ার (অর্জনের) জন্য চেষ্টার কোন বিকল্প নেই । তবে সেই চেষ্টাকে দুই অংশে ভাগ করা যায় । প্রথম অংশে সৃষ্টিকর্তা পরম করুনাময় মহান আল্লাহ্ র কাছে অনবরত চাওয়া । আর দ্বিতীয় অংশে রয়েছে সংশ্লিষ্ট বিষয়ের জন্য Do or Die ভিত্তিতে কাজ করা । তবে বাস্তবতা হল সম্পূর্ণ সফলতাই নির্ভর করবে প্রথম অংশের উপর ।
রাজনীতি ও ছাত্রজীবন- ( Most sensitive but I think it is very simple) ---
আসলে ছাত্র রাজনীতি আমাদের মত তৃতীয় বিশ্বের দেশে অত্যন্ত গুরুত্ত্বপুর্ন, কারন এখানকার সিস্টেমই এমন যে আপনার অধিকার আপনাকেই নিশ্চিত করতে হবে । তো ছাত্রদের দাবি-দাওয়ার বাস্তবায়নে ছাত্র রাজনীতির দরকার । এ কথা অনিবার্য যে সুস্থ ছাত্র রাজনীতি একজনকে সর্বোচ্চ মানবীয় ও নেতৃত্বের গুনাবলি দান করতে পারে, মোদ্দকথা ছাত্র রাজনীতি যৌক্তিক এবং তা থাকতে পারে সাধারণ ছাত্রদের স্বার্থে, । রাজনীতি করবেন কি করবেন না সিদ্ধান্ত আপনার, তবে রাজনীতি সম্পর্কে সচেতন থাকা ভালো । আজকে যারা ছাত্র আগামী দিনে তারাই রাজনীতিবিদ ।
রাজনীতি মানে দেশের জন্য কাজ করা- (এরিস্টেটল )-এর চেয়ে বড় সংজ্ঞা আমার জানা নেই ।
আমার কাছে রাজনীতি মানে পড়াশনা । বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো ছাত্র সংগঠন পড়াশোনা বাদ দিয়ে রাজনীতি করতে বলে মনে হয় না । আমার বিশ্বাস আমাদের রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকার প্রধান বার বার বলেন আগে পড়াশুনা পরে রাজনীতি । বিষয় টা হল আপনি আপনার জীবন কে নস্ট করলে সেটা কোনো রাজনৈতিক সংগঠন দায়ী নয়। একটু common sense, বাবা-মা ও বড় ভাইদের কথা শুনলেই হয় । কোনো সংগঠনই বলে না আপনার সিনিয়রের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণ করতে । বাংলাদেশে অনেক বিশ্ববিদ্যালয় আছে এর জলন্ত উদাহরণ । সমস্যা কোন সমাজে ছিল না, যত দিন পৃথিবী থাকবে তত দিনই থাকবে ।
কেউ অন্যের সাফল্যে সুখ পাই, কেউ বা আবার রাতের ঘুম হারাই । বন্ধু ফেল করলে কষ্ট হয়, ১ম হলে কষ্ট আরও বেড়ে যায় এমন মানুষ ও অনেক আছে ।
বেছে নেন আপনি কোন পারের হবেন । বিসিএস ক্যাডার ত রাষ্ট্রের অংশ । আপনি ছাত্ররাজনীতিকে কোন দৃষ্টিকোণ থেকে দেখবেন, সেটা একান্তই আপনার বিষয় । তবে আজকে যারা ব্যবসায়ী ও রাজনীতিবিদ, today or tomorrow they will govern the country . You may like the other’s leadership at the same time you can follow and respect your leader or icon . And if the leaders are talent, patriot and moral, definately our country will run well and good.
You know, government is the prime agent of change.
A foresight and handsome decision as for example, the minimization of privilege system at standard level in job recruitment which is faced by the young generation of our country at present can create a milestone in the history of Bangladesh.
রাজনীতি মানে মায়ের মুখে হাসি ফুটানো । রাজনীতি মানে দেশ ও সমাজের জন্য অবদান রাখা । রাজনীতি সমান যদি বাংলাদেশ হয় , নিচের বিষয় গুলো অনুভব করলে নিশ্চই বুঝবেন
এশিয়ান গেমসে (২০১৬) স্বর্ণ পদক জিতে , জাতীয় সঙ্গীত বাজানোর সময় অঝরে মারিয়া আক্তার সীমান্তের কান্না । যা সারা বিশ্ব দেখেছে ।
সাকিব আল হাসানের একাধিক বার টপ অল রাউন্ডার র্যাং কিং ও ক্যাপ্টেন মাশরাফির ব্যক্তিত্ব ও অধিনায়কত্ব ।
বাংলাদেশ - মায়ানমার সমুদ্র সীমা জয়
বাংলাদেশ - ভারত সমুদ্র জয় ।
২০১১ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেট উদ্বোধন অনুষ্ঠানের The Beautiful Bangladesh.
যখন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো বলে শেখ হাসিনা আমার মায়ের মত, সে আমার Idol .
আরও কত বলে শেষ করা যায় না।
বিশ্ববিদ্যালয়ে হল জীবন-
হল জীবন, জীবনের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় যা অনেকেই ভুল বুঝে হলে উঠত চায় না । বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা কত কষ্ট করে হলে থাকে । তাইত তারা অনেক ক্ষেত্রে সফল । অযথা বাবা-মা ভয় করে, বলে হলে থাকতে হবে না । সাধারণ ছাত্র হিসেবে থাকলে দোষের কি? অনেক সমস্যা আমরা নিজে নিজেই সৃস্টি করি । পরে অন্যের ঘাড়ে দোষ চাপাই। হলে থাকলে বিভিন্ন বিভাগের ছা্ত্রের সাথে যোগাযোগ বাড়ে । এখানে কেউ পড়ার পাগল, কেউ খেলার পাগল, কেউ গানের পাগল কেউ বা আবার নাচের । কেউ সুন্দরী রমনীর মন ভোলানোর জন্য পাগল । কেউ ক্যারিয়ার নিয়ে ত কেউ অন্য কিছু নিয়ে, কত কী যে দেখলাম শেষ নেই । ভাল-মন্দ নিয়েই জীবন ।
হল জীবনে অনেক সুবিধা পাওয়া যায়-
চোখ, কান খোলা রাখলে অনেক সাধারণ জ্ঞান অসাধারণ ভাবে মাথাই ঢুকে হয়ে যায় ।
পাশের রুমের বা রুমের অথবা হলের কোন বড় ভাই/আপু যখন ম্যাজিস্ট্রেট বা পুলিশ বা ব্যাংকার বা তার চেয়েও বড় কিছু হয়ে যায় । তখন ভিতর টা জ্বলে ওঠে । অনুপ্রেরনা ও স্পৃহা বহু গুণে বেড়ে যায় ।
বিভিন্ন বিভাগের বড় ভাইদের সাথে পরিচয় হয় । পড়াশোনা বিষয়ে যেকোন সমস্যা দ্রুত সমাধান হয় । বিসিএস পরীক্ষায় এমন কোণো প্রশ্ন নাই যা বিশ্ববিদ্যালয় এর পাঁচ জন ছাত্র ইচ্ছা করলে আলোচনা করে সমাধান করতে পারবে না, মনের জোর থাকলেই হয় । সিনিয়র ও জুনিয়র ভাল সম্পর্ক গড়ে ওঠে । শীট ভাড়া কম , পত্রিকা ও খেলাধুলার সুযোগ ভাল পাওয়া যায় ।
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় কী এটা হলে না থাকলে বোঝা যায় না।
ছাত্রজীবনে প্রেম করবেন কী করবেন না ---
জীবন এর বাইরে নয় । যার জীবন, যৌবন আছে, তার প্রেম থাকবে এটাই স্বাভাবিক এটাকে নিয়ে বাড়াবাড়িও করবেন না । এটার জন্য ছাড়াছাড়িও করবেন না । থাকলে ভালো, না থাকলে আরও ভালো । প্রেম মধুর আবার বেদনার । মূল্যবান কথা হল এটা আপনার নিয়ন্ত্রনের বাইরে । মন তো । মনে মনে এক না হলে কী জানি হয় । লাইলী-মজনু, শিরি-ফরাদ, ইউসুফ-জুলেখা যা ইচ্ছা তাই হবেন কিন্তু জ্ঞান চর্চা ও পড়াশুনা বাদ দিয়ে নয় । মনে রাখবেন জীবন একটাই এটাকে নিয়ে কখনও বাজি খেলার চেষ্টা করবেন না । কাউকে খেলার সুযোগ ও দিবেন না । X+Y করতে চেয়েছিলেন, হল নাতো নাই হউক, X+Z তো হবে, তাই না, প্রায় এক । আমার তো তাই মনে, মজনু না হয় হলাম না । আজকে হয়ত মানাতে পারেন না । একদিন অনেক অনেক আফসোস করবেন । Just manage করে চলেন । আপনার জীবন টাকে সুন্দর করার জন্য ও আপনার বাবা-মার বুক টা ভরিয়ে দেওয়র জন্য । মনে রাখবেন স্বপ্ন দ্রুত পরিবর্তনশীল । সফল হওয়ার আগে ও পরে স্বপ্ন change হতে পারে অস্বাবাভিক কিছু নয় । ( ছাত্রজীবনেই কিন্তু মনে বেশি বেশি Romance আসে ). আপনার ছাত্রজীবন যত পরিশীলিত হবে, আপনি তত ভালো করবেন । ভাই/বোন সবাকেই বলছি Main copy না দিয়ে photo copy কাজ চালাবেন ।
জীবন চলার পথে, অনেক মানুষের দেখা পাবেন । সবাই হয়ত আপনার মনের মত হবে না । সব সময় যা আশা করবেন, তা পাবেন না বরং অপ্রত্যাশিত ঘটনার মুখোমুখি হবেন । খুব কাছের মানুষই যে ভাল চাই না, এটা যখন জানতে পারবেন । খুব কষ্ট পাবেন । আপনাকে নিরুৎসাহিত করবে এমন হাজারো কথা শুনতে পাবেন । ভালো কথা কম শুনবেন, এটাই আমাদের সমাজ, আমি আপনি এর বাইরে নয় । আপনাকে মানিয়ে চলতে হবে । সব সময় আপনার উপস্থিত জ্ঞান কাজে লাগাতে হবে ।আপনাকে বুঝতে হবে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় যেন কম হয় ।
মাথায় রাখবেন আপনার চলন, বলন কথোপকথন যেন সমাজে positive impact ফেলেন । আপনার আজকে জ্ঞানের চর্চা একদিন অনেক বড় মানুষ হিসেবে গড়ে তুলবে, আমার বিশ্বাস ।
Education আপনাকে কী দিতে পারে না বলেন? সব পারে সব-
--মনের তৃপ্তি
--চাকরি, ব্যবসা, লেখক, শিল্পি, রাজনীতিবিদ
--সাংবাদিক, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, উদ্যোক্তা সব কিছু ।
--আপনি আল্লাহকে জানবেন, ধর্মকে জানবেন আপনাকে জ্ঞানের সাগরে ডুব দিতে হবে । পবিত্র আল-কোরানের প্রথম কথাই হল পড় তোমার সৃষ্টিকর্তার নামে ।
অল্প জেনে বেশি বলা তার সাথে যদি উচ্চস্বর মিশ্রিত থাকে তাহলে এটা ভাইরাসের চাইতে ক্ষতিকর ।
প্রাকৃতিকভাবে রোদ, বৃষ্টি ও ঝড় মোকাবেলা করে যে ফুল বেড়ে ওঠে সেটাই সেরা ফুল । আশা করি আপনিও তেমন্টাই হবেন ।কোন বেহুদা-বেয়াক্কেল মালি যেন আপনাকে চাষাবাদ করতে না পারে ।
Post Graduation করব, পাগলের মত পড়াশোনা করব, বাংলাদেশ ও বিশ্বকে জানব । সময় বলে দিবে, কোন দিকে গেলে আমি আমার সেরাটা উজাড় করে দিতে পারব ।
পড়াশোনা টা এমন ভাবে করবেন যেন কারো চাপিয়ে দেওয়া সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করতে পারেন । জীবন টা আপনার, আগে পড়াশোনা, গড়ে ওঠা, বিজয়ী হওয়া । তারপর ভাববেন সময় পেলে, চিন্তা করবেন কোন আদর্শকে আলিঙ্গন করবেন । কোন চেতনা আপনার জীবনে প্রতিফলিত করতে চান । যোগ্য হয়ে ওঠার আগে, নিজেকে যোগ্য ভাবিয়েন না আর কাউকে এমন দায়িত্ব দিবেন না যেন তার পবিত্র দায়িত্ব হইলই আপনাকে যোগ্য করে গড়ে তোলা । দায়িত্ব আপনাকেই নিতে হবে, আল্লাহ যে পরিবেশেই আপনাকে রাখুন না কেন, আপনাকে সেখান থেকেই সংগ্রাম করতে হবে। তিনি কোন না কোন ভাবে আপনাকে সাহায্য করবেনই । আমাদের আবেদন ত তিনিই শুনেন ।
ছাত্র জীবনে যাদের কে পড়তে খুব ভাল লাগত
--মহাত্মা গান্ধী,
--জওহুরলাল নেহেরু,
--শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী
--নেলসন ম্যান্ডেলা (২৭ বছর জেলে ছিল)
--মাইকেল জ্যাকশন (২২ বছর ড্যান্স চর্চা করেছিল)
--ফিদেল কাস্ত্রো
--বঙ্গবন্ধু (৪৬৮২ দিন জেলে ছিল) ও তার বই অসমাপ্ত আত্মজীবনী
--বারাক ওমাবা
--গর্ডন ব্রাউন
--ডেভিড ক্যামেরন
--Ameenah Gurib (President of Mauritius)
--Some Indian ICS toppers
--BCS ক্যাডার সার্ভিসে আছে অমায়িক কিছু বড় ভাই ও বোন । মহৎ কিছু ব্যক্তি যাদের ভালবাসা অনেক মূল্যবান ।
আমার কোনো কথাকে উপদেশ হিসাবে নিবেন না, উপদেশ এমন একটা জিনিস যা জ্ঞানীদের প্রয়োজন হয়না আর বোকারা গ্রহন করে না । সবাই উপদেশ বাণী দিতে পারে ,কয়জনই বা মানতে পারে ।
Hope for the Best
============================
৩৮তম বিসিএস লিখিত প্রস্তুতি
#বিসিএসলিখিত#বাংলাদেশ_এবং
#আন্তর্জাতিক_বিষয়াবলী #পর্ব_৫
#কোটেশন (পার্ট ২)
কয়টা কোটেশন মুখস্থ করব? এক্সাম হলে কয়টাই বা মনে থাকবে।
হাজারও কোটেশন দিয়ে ভরে রেখেছেন সমালোচক, লেখক, গবেষক ও কলামিস্টরা। তাদের মধ্য থেকে যারা আমাদের লিখিতের সিলেবাসভূক্ত লিখালিখি করেন এবং স্বনামধন্য ও পরিচিত তাদেরকে কষ্ট করে স্মরনে রাখা লাগবে। নিচে এমন কয়েকজনের কথা উল্লেখ করলাম যাদের কয়েকজনের সাথে আপনারা বেশি পরিচিতও আছেন। এদের প্রতি জনের দু'চারটি লেখা পড়ে ফেলবেন, তারপর জমবে খেলা। নিজের বিবেক দিয়ে তাদের কথা লিখবেন এক্সাম খাতায় যাতে করে বিবেকবান এক্সামিনার সাব সহজেই বিশ্বাস করতে বাধ্য হন। তবে কে কি টাইপসের কথা লিখেন তার ধারনা অবশ্যই লাগবে।
তাদের দিয়ে কোটেশন দেয়া অনেকটা নিরাপদ। কারন নিম্নের সবাই জীবিত আছেন। সাম্প্রতিক লেখক ও গবেষক। তারা নিয়মিত বিভিন্ন পত্রিকায় লিখালিখি করেন।
১০.
#মোহাম্মদ মাহফুজুল হক
চেয়ারম্যান,
বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ।
যা নিয়ে লিখেন:
নিরাপদ খাদ্য ও খাদ্য বিষয়ক।
সাম্প্রতিক লেখা:
নিরাপদ খাদ্য প্রাপ্তিতে সরকারের অংগীকার বাস্তবায়নে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের অগ্রযাত্রা।
১১.
#মো: আবদুল লতিফ মন্ডল
সাবেক খাদ্য সচিব ও
কলামিস্ট।
যা নিয়ে লিখেন:
*খাদ্য সম্পৃক্ত সকল বিষয়
তার একটি লেখা:
খাদ্যশস্য উৎপাদনে অশনি সংকেত।
১২.
#সামি মোবাইদ
সিরীয় ইতিহাসবিদ
#Under the Black Flag: At the Frontier of the New Jihad
নামক বিখ্যাত গ্রন্থের লেখক।
যা নিয়ে লিখেন:
মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক লিখা লিখেন। সিরিয়া ইস্যুতে বেশি লিখেন।
গত বছরের জুনের একটি অনূদিত লেখা:
মধ্যপ্রাচ্যের মাণচিত্র নিয়ে দাবা খেলা।
* সিরিয়া ইস্যু নিয়ে কিছু একটা আন্তর্জাতিক বিষয়াদি তে আসবেই। তাহলে উনাকে কোন ভাবেই ভুলা যাবে না।
১৩.
#বিশ্বজিৎ ঘোষ
উপাচার্য,
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়।
যা নিয়ে লিখেন:
* উচ্চশিক্ষায় বাংলাভাষা কতটা সম্ভব।
১৪.
#ড. জাহাঙ্গীর আলম
কৃষি অর্থনীতিবিদ
উপাচার্য,
ইউনিভার্সিটি অব গ্লোবাল ভিলেজ।
যা নিয়ে লিখেন:
জলবায়ু ও পরিবেশ বিষয়ক লিখেন।
সাম্প্রতিক লেখা:
জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব।
১৫.
#ড. মারুফ মল্লিক
রিসার্চ ফেলো,
সেন্টার ফর কনটেম্পোরারি কনসার্নস,
জার্মানি।
যা নিয়ে লিখেন:
অর্থনৈতিক বিষয়াবলী
* দেউলিয়া ঝুকি ও বেইল আউট সমাচার
১৬.
#আলী রীয়াজ
#যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় ইউনিভার্সিটির রাজনীতি ও সরকার বিভাগের অধ্যাপক।
যা নিয়ে লিখেন:
ভূ- রাজনীতি
* ট্রাম্পের প্রতিরক্ষা কৌশল
* শুধু আন্তর্জাতিক এ ব্যবহার করা যাবে।
১৭
#ইকতেদার আহমেদ
লেখক ও সাবেক জজ।
বাংলাদেশ সংবিধান, রাজনীতি ও অর্থনীতি বিশ্লেষক।
* রাষ্ট্রদ্রোহিতা ও সরকার বিরোধিতা এক নয়"
১৮.
#ড মুহম্মদ মনিরুল হক
স্থানীয় সরকার ও উন্নয়ন গবেষক।
যা নিয়ে লিখেন:
লিংগ সমতা,
*নারী পুরুষ সমতা ও নারী প্রতিনিধি
★ নারী নিয়ে যেকোন কিছুতে লিখা যাবে।
১৯.
#ড মনজুর হোসেন
#সিনিয়র রিসার্চ ফেলো
বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষনা প্রতিষ্ঠান
(বিআইডিএস)
যা নিয়ে লিখেন:
অর্থনৈতিক বিষয়াদি।
তার একটি লেখা:
* এসএমইর উন্নয়ন : একটি পর্যালোচনা।
তাছাড়া অর্থনীতির অন্যান্য বিষয়ে লিখা যাবে।
২০.
#ড ইমতিয়াজ আহমেদ
অধ্যাপক,
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ,
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
এবং
নির্বাহী পরিচালক,
রিজিওনাল সেন্টার ফর স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ।
যা নিয়ে লিখেন:
#আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, ভূ রাজনীতি
* দক্ষিন এশিয়ায় চীন আতংক, চীন প্রীতি নিয়ে একটি লিখা আছে।।
নোট:
১)যেকোনো আন্তর্জাতিক বিষয়াদির যেকোন লিখাতে একটি নাম সবসময় ব্যবহার করতে পারবেন। তিনি হচ্ছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এর অধ্যাপক তারেক শামসুর রেহমান।
২) যার উদ্ধৃতি দিবেন অবশ্যই নির্ভুলভাবে তার পূর্ণাঙ পরিচয় ও টাইটেল দিবেন, এতে করে আপনার বানানো লেখার উপর পরীক্ষক আস্থাশীল হবেন।
..........
তথ্য সংকলনে: #Dinesh_Dip
#বিসিএসলিখিত#বাংলাদেশ_এবং
#আন্তর্জাতিক_বিষয়াবলী #পর্ব_৫
#কোটেশন (পার্ট ২)
কয়টা কোটেশন মুখস্থ করব? এক্সাম হলে কয়টাই বা মনে থাকবে।
হাজারও কোটেশন দিয়ে ভরে রেখেছেন সমালোচক, লেখক, গবেষক ও কলামিস্টরা। তাদের মধ্য থেকে যারা আমাদের লিখিতের সিলেবাসভূক্ত লিখালিখি করেন এবং স্বনামধন্য ও পরিচিত তাদেরকে কষ্ট করে স্মরনে রাখা লাগবে। নিচে এমন কয়েকজনের কথা উল্লেখ করলাম যাদের কয়েকজনের সাথে আপনারা বেশি পরিচিতও আছেন। এদের প্রতি জনের দু'চারটি লেখা পড়ে ফেলবেন, তারপর জমবে খেলা। নিজের বিবেক দিয়ে তাদের কথা লিখবেন এক্সাম খাতায় যাতে করে বিবেকবান এক্সামিনার সাব সহজেই বিশ্বাস করতে বাধ্য হন। তবে কে কি টাইপসের কথা লিখেন তার ধারনা অবশ্যই লাগবে।
তাদের দিয়ে কোটেশন দেয়া অনেকটা নিরাপদ। কারন নিম্নের সবাই জীবিত আছেন। সাম্প্রতিক লেখক ও গবেষক। তারা নিয়মিত বিভিন্ন পত্রিকায় লিখালিখি করেন।
১০.
#মোহাম্মদ মাহফুজুল হক
চেয়ারম্যান,
বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ।
যা নিয়ে লিখেন:
নিরাপদ খাদ্য ও খাদ্য বিষয়ক।
সাম্প্রতিক লেখা:
নিরাপদ খাদ্য প্রাপ্তিতে সরকারের অংগীকার বাস্তবায়নে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের অগ্রযাত্রা।
১১.
#মো: আবদুল লতিফ মন্ডল
সাবেক খাদ্য সচিব ও
কলামিস্ট।
যা নিয়ে লিখেন:
*খাদ্য সম্পৃক্ত সকল বিষয়
তার একটি লেখা:
খাদ্যশস্য উৎপাদনে অশনি সংকেত।
১২.
#সামি মোবাইদ
সিরীয় ইতিহাসবিদ
#Under the Black Flag: At the Frontier of the New Jihad
নামক বিখ্যাত গ্রন্থের লেখক।
যা নিয়ে লিখেন:
মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক লিখা লিখেন। সিরিয়া ইস্যুতে বেশি লিখেন।
গত বছরের জুনের একটি অনূদিত লেখা:
মধ্যপ্রাচ্যের মাণচিত্র নিয়ে দাবা খেলা।
* সিরিয়া ইস্যু নিয়ে কিছু একটা আন্তর্জাতিক বিষয়াদি তে আসবেই। তাহলে উনাকে কোন ভাবেই ভুলা যাবে না।
১৩.
#বিশ্বজিৎ ঘোষ
উপাচার্য,
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়।
যা নিয়ে লিখেন:
* উচ্চশিক্ষায় বাংলাভাষা কতটা সম্ভব।
১৪.
#ড. জাহাঙ্গীর আলম
কৃষি অর্থনীতিবিদ
উপাচার্য,
ইউনিভার্সিটি অব গ্লোবাল ভিলেজ।
যা নিয়ে লিখেন:
জলবায়ু ও পরিবেশ বিষয়ক লিখেন।
সাম্প্রতিক লেখা:
জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব।
১৫.
#ড. মারুফ মল্লিক
রিসার্চ ফেলো,
সেন্টার ফর কনটেম্পোরারি কনসার্নস,
জার্মানি।
যা নিয়ে লিখেন:
অর্থনৈতিক বিষয়াবলী
* দেউলিয়া ঝুকি ও বেইল আউট সমাচার
১৬.
#আলী রীয়াজ
#যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় ইউনিভার্সিটির রাজনীতি ও সরকার বিভাগের অধ্যাপক।
যা নিয়ে লিখেন:
ভূ- রাজনীতি
* ট্রাম্পের প্রতিরক্ষা কৌশল
* শুধু আন্তর্জাতিক এ ব্যবহার করা যাবে।
১৭
#ইকতেদার আহমেদ
লেখক ও সাবেক জজ।
বাংলাদেশ সংবিধান, রাজনীতি ও অর্থনীতি বিশ্লেষক।
* রাষ্ট্রদ্রোহিতা ও সরকার বিরোধিতা এক নয়"
১৮.
#ড মুহম্মদ মনিরুল হক
স্থানীয় সরকার ও উন্নয়ন গবেষক।
যা নিয়ে লিখেন:
লিংগ সমতা,
*নারী পুরুষ সমতা ও নারী প্রতিনিধি
★ নারী নিয়ে যেকোন কিছুতে লিখা যাবে।
১৯.
#ড মনজুর হোসেন
#সিনিয়র রিসার্চ ফেলো
বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষনা প্রতিষ্ঠান
(বিআইডিএস)
যা নিয়ে লিখেন:
অর্থনৈতিক বিষয়াদি।
তার একটি লেখা:
* এসএমইর উন্নয়ন : একটি পর্যালোচনা।
তাছাড়া অর্থনীতির অন্যান্য বিষয়ে লিখা যাবে।
২০.
#ড ইমতিয়াজ আহমেদ
অধ্যাপক,
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ,
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
এবং
নির্বাহী পরিচালক,
রিজিওনাল সেন্টার ফর স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ।
যা নিয়ে লিখেন:
#আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, ভূ রাজনীতি
* দক্ষিন এশিয়ায় চীন আতংক, চীন প্রীতি নিয়ে একটি লিখা আছে।।
নোট:
১)যেকোনো আন্তর্জাতিক বিষয়াদির যেকোন লিখাতে একটি নাম সবসময় ব্যবহার করতে পারবেন। তিনি হচ্ছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এর অধ্যাপক তারেক শামসুর রেহমান।
২) যার উদ্ধৃতি দিবেন অবশ্যই নির্ভুলভাবে তার পূর্ণাঙ পরিচয় ও টাইটেল দিবেন, এতে করে আপনার বানানো লেখার উপর পরীক্ষক আস্থাশীল হবেন।
..........
তথ্য সংকলনে: #Dinesh_Dip
===========================================
৩৮ তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় যারা ব্যর্থ হয়েছেনঃ জেনে নিন আপনার এ মুহূর্তের করনীয়
..............................................................
Shamim Anwar
৩৪তম বিসিএস (পুলিশ) ১১তম মেধাস্থান;
বর্তমানে র্যাপিড একশান ব্যাটালিয়ন (র্যাব) এর এএসপি পদে কর্মরত
এক্স একাউন্টিং, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
.............................................................
#১ইংরেজিতে_দক্ষতা_বৃদ্ধিঃ
যেকোন চাকুরির পরীক্ষায় ( এমনকি ভাইভায়ও) ভাল করার জন্য ফ্রিহ্যান্ড রাইটিং , স্পোকেন ইংলিশ ও ইংরেজি গ্রামারের ওপর ভাল দখল নিশ্চিত করার কোন বিকল্প নেই। এটি অন্যান্য প্রতিযোগীদের তুলনায় আপনাকে অধিক কম্পিটিটিভ ও যোজন যোজন এগিয়ে দেওয়ার মতো এমন একটি ভাইটাল গুণ, যা অন্যান্য বিষয়ের মতো একদিন, একমাস বা একবছরে আয়ত্ত করা রীতিমতো অসম্ভব। তাই এ লক্ষ্যে কাজ শুরু করে দিন আজই।
** প্রতিদিন ইংরেজি দৈনিক পত্রিকা পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। হালকা পাতলা নজর বুলিয়ে রেখে দিলেন, এমন নয়, এর পেছনে কমপক্ষে একঘণ্টা সময় বরাদ্দ রাখুন। যারা পত্রপত্রিকায় ব্যবহৃত আধুনিক ইংরেজি ভাষাভঙ্গি সম্পর্কে একেবারেই ওয়াকেফহাল নন, তারা প্রফেসর্স প্রকাশনের How to read English newspaper বইটি ( আশা করি সবাই নাম শুনেছেন) সময় নিয়ে, বুঝেবুঝে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত কয়েকবার পড়ে ফেলুন। আশা করা যায় ভাষা ও আধুনিক বাক্য গঠন ভঙ্গি সম্পর্কে একটা সম্যক ধারনা পেয়ে যাবেন। এবার ভাল মানের একটি ইংরেজি পত্রিকা ( আমি ডেইলি স্টার পড়ি) বাসায় রেখে উল্লিখিত নিয়মে শুরু করে দিন। বিগেইনাররা প্রথমে শুধু হেডলাইন পড়ে যেতে পারেন, তারপর আস্তে আস্তে আপনার নিজস্ব রুচিবোধ অনুযায়ী পছন্দনীয় টপিকগুলো পড়ার চেষ্টা করুন।সময় নিন, ডিকশনারি খুলে প্রয়োজনীয় শব্দের অর্থ জেনে নিয়ে তা খাতায় নোট করে রাখার মতো ধৈর্যশীল হোন, তাড়াহুড়ো করার দরকার নেই। এভাবে সময়ের পরিক্রমায় উপসম্পাদকীয় কলামসমূহ একটু একটু করে দেখার চেষ্টা করুন। ইনশাআল্লাহ, ইংরেজিতে অন্যদের ঈর্ষাকাতর করে দেওয়ার মতো দক্ষতা অর্জনের দিকে আপনি এগিয়ে যাবেনই। চাকুরির পরীক্ষায় কম্পালসরি ইংলিশের পাশাপাশি বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলির পরীক্ষাসমূহও যদি কোয়ালিটি ইংরেজি দিয়ে লিখে আসতে পারেন, অন্য প্রতিযোগী দের তুননায় এখানেই অন্তত ৫০ নম্বর এগিয়ে যাওয়া কোন ব্যাপারই নয়।
** গ্রুপ করে সপ্তাহে একদিন হলেও ইংরেজিতে কথা বলার চর্চা শুরু করুন।
#এডভান্স_লেভেলের_জন্যঃ
১. English for competitive exam
by, fazlul haque.( শুরুতেই এই বইটা পড়লে যেকোন পরীক্ষায় বসার মত একটা প্রস্তুতি আপনার হয়ে যাবে, যা আপনাকে আত্মবিশ্বাসী ও পরবর্তী প্রস্তুতির সময় নির্ভার রাখবে + বিগত বছরের বিভিন্ন চাকুরি পরীক্ষার প্রশ্নও এতে কভার হয়ে যাবে- সে অর্থে এটিকে ইংরেজির জব সল্যুশনস ও বলা চলে)
২. saifur's vocabulary (এই বইটি ভালমতো আত্মস্থ করতে পারলে অন্তত ভোকাবুলারি নিয়ে যে আপনাকে আর ভাবতে হবে না, তা সাইফুর স্যারের হেটার্সরাও অবলীলায় মেনে নিবেন।
৩. চৌধুরী এন্ড হোসাইন স্যার লিখিত advanced learners বইটির সম্পূর্ণ গ্রামার অংশ। ( সুবিধা হল এই বইটি আমাদের প্রায় সবারই আগে থেকে পড়া আছে, তাই পড়াটা সহজ হবে, যারা এসএসসি বা ইন্টার লেভেলে অন্য বই ফলো করেছিলেন, সেই বইটি থেকেই কভার করতে পারেন)
Cliffs TOEFLসহ পেট মোটা আরো কতকত বইয়েরনাম শুনবেন, এককথায় বলব, নিজের সর্বনাশ ডেকে আনবেন না ( এক্সপার্ট ইউজার দের ক্ষেত্রে ব্যাপারটা ভিন্ন, মূলত বিগেইনারদের জন্যই আমার এ লেখা)
৪. সাহিত্য অংশের জন্য ওরাকল প্রিলি ও রিটেন গাইডের সাহিত্য অংশের পাশাপাশি ABC of english literature বইটি দেখে নিবেন।
এছাড়া লেটার রাইটিং এর জন্য সঠিক ফরম্যাট জেনে নিয়ে মাঝে মাঝে প্র্যাকটিস করুন। ( চৌধুরী এন্ড হোসাইন স্যারের বইতেই পাবেন)
#বাংলাঃ
বাংলার জন্য এই মুহূর্তে আলাদা করে না ভাবলেও চলবে। পরীক্ষার আগের ক'মাস সময়ই এক্ষেত্রে পর্যাপ্ত হবার কথা। তবে নিম্নের কাজগুলো সতর্কতার সাথে করে যেতে পারেন
** বাংলা পত্রিকা বা যে কোন বই পড়ার সময় কনফিউজিং বানানগুলো আলাদা ভাবে খেয়াল করবেন।
** চিঠি, স্মারকলিপি, ভাবসম্প্রসারন, সারাংশ সারমর্ম সংলাপ প্রভৃতির ফরম্যাটটা জেনে নিয়ে মাঝে মাঝে ফ্রিহ্যান্ড লেখার প্র্যকটিস করবেন।
#এডভান্স_লেভেলের_জন্যঃ
১. mp3 প্রিলিমিনারি বাংলা ( শুধু বর্ণনা গুলো পড়বেন। এমসিকিউ আকারে দেওয়া প্রশ্ন দেখার দরকার নেই। ব্যাকরণ, সাহিত্য সব, অর্থাৎ এটা থেকে কিছুই বাদ দেবেন না।)
২. সৌমিত্র শেখর স্যারের জিজ্ঞাসা ( এই বই থেকে শুধু সাহিত্য অংশ দেখুন, ব্যাকরণ অংশ কোনকোন ক্ষেত্রে অপ্রয়োজনীয়, অপ্রাসঙ্গিক লেখায় ভরা ( একটু খেয়াল করে দেখলে নিজেই বুঝবেন) কথাগুলো কি একটু বামনের চাঁদে হাত টাইপের ব্যাপার হয়ে গেল!!! স্যরি, স্যার। তবে আমি নিজে পড়তে যেয়ে যা মনে হইছে, তা-ই বললাম।
৩. ক্লাস ওয়ান থেকে শুরু করে দ্বাদ
৩. ক্লাস ওয়ান থেকে শুরু করে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত আবশ্যিক বাংলা বইয়ে যেসব কবি সাহিত্যিকের গল্প-কবিতা রয়েছে, তাদের জীবন ও সাহিত্যকর্ম সম্পর্কে বিস্তারিত ( ছন্দেছন্দে বা অদ্যাক্ষর দিয়ে সাহিত্যকর্ম মুখস্ত রাখতে গেলে বড় ধরনের প্যারায়ই পড়তে হবে, এ ব্যাপারে শতভাগ নিশ্চিত থাকুন। কারন একসময় দেখবেন, এক কবি/ সাহিত্যিকের সাথে অন্যজনের ছন্দ মিলে গিয়ে পুরো তালগোল পাকিয়ে যাচ্ছে। আর অদ্যাক্ষর মুখস্থকারীরা দেখবেন, একপর্যায় একই অক্ষরে কয়েকটা করে সাহিত্যকর্ম এর নাম চলে আসছে। এক্ষেত্রে আমি মনে করি এ ধরনের ছন্দ বা অদ্যাক্ষরের টোটকা বা শর্ট টেকনিক দিয়ে জোর করে কোন কিছু মুখস্থ রাখার চিন্তা মাথা থেকে ঝেরে ফেলে
পঠিতব্য সাহিত্যকর্ম গুলোর ওপর বারবার সতর্ক চোখ বোলাতে থাকুন। সম্ভব হলে একজন শব্দ করে পড়ুন, অন্যরা শুনুন, বা নিজেই গুনগুন করে পড়ুন, আবার নজর বোলান। এভাবে একবার, একশবার, হাজারবার। ইনশাআল্লাহ কোন সাহিত্যকর্ম নাম শুনলে বলে দিতে পারবেন, কার লেখা, কখন লেখা, কি প্রকৃতির লেখাসহ প্রয়োজনীয় আঙ্গিকসমুহ।
৪. শুধু ব্যাকরনের জন্য নবম-দশম শ্রেনীর ব্যাকরন বই ( প্রথম থেকে শেষলাইন ঠোটস্থ করে নিন) এর পাশাপাশি হায়াত মামুদের বইটির ব্যাকরন অংশ দেখবেন।
#নিজেকে_আপডেট_রাখাসাধারণ_জ্ঞান
সাম্প্রতিক সময়ে বিসিএস সহ চাকুরি পরীক্ষাসমূহের প্রশ্নপত্রের ধরণে যে পরিবর্তনের ধারা লক্ষ করা যাচ্ছে, তাতে পরীক্ষার দুচার মাস আগে আজকের বিশ্ব/নতুন বিশ্ব নামের প্যাকেজ দিয়ে পার পাবার কথা যারা ভাবছেন, তারা বোকার স্বর্গে বাস করছেন। এক বিসিএসের তুলনায় অন্যটির প্রশ্নের ধরন এতটাই পালটে যাচ্ছে, দীর্ঘমেয়াদে বাংলাদেশ ও বৈশ্বিক গুরুত্বপূর্ণ অতীত, বর্তমান ও সম্ভাব্য ভবিষ্যৎ ঘটনাবলি র ওপর যথাযথ দখল রেখে সাফল্য লাভের আশা করা দিবাস্বপ্ন মাত্র। তাই এখন থেকেই নিজেকে ধীরেধীরে প্রস্তুত করে তুলুন
** দিনে কমপক্ষে একবার হলেও আপনার পছন্দের যে কোন একটি চ্যানেলের সংবাদ মনযোগ দিয়ে শুনুন।
** আপনি যদি এক্সপার্ট ইউজার না হয়ে থাকেন, ততাহলে ইংরেজি পত্রিকা শুধু আপনার ভাষিক দক্ষতার উন্নয়নেই কাজে আসবে। তাই ইংরেজির পাশাপাশি একটি বাংলা দৈনিকও রাখুন। ( আমি প্রথম আলোই পড়ি)।
**খেলার পাতা, নকশা, অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক হালচাল, ন্যান্সির ফ্রিটজি খালার অঙ্গসৌষ্ঠব দেখার অভ্যেস থাকলে সেটি বাদ দিন।( না দেখে থাকলে একবার দেখে নিতে পারেন, না হয় সেই কৌতূহলে আবার পড়ায় মন না বসে!!) প্রধানত, সম্পাদকীয়, উপসম্পাদকীর কলাম, অর্থনৈতিক সংবাদ, আন্তর্জাতিক এই তিনটি পাতা বেশি করে পড়বেন
** france, :p :p এতদিন তো আপনারা বাজেট, অর্থনৈতিক সমীক্ষা, আদমশুমারি ইত্যাদিকে আঁতেল বুদ্ধিজীবীদের পাঠ্য বিষয় ভেবে দূরে সরিয়ে রেখেছিলেন। আর দূরত্ব নয়, এবার কাছে আসুন।
..............................................................
Shamim Anwar
৩৪তম বিসিএস (পুলিশ) ১১তম মেধাস্থান;
বর্তমানে র্যাপিড একশান ব্যাটালিয়ন (র্যাব) এর এএসপি পদে কর্মরত
এক্স একাউন্টিং, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
.............................................................
#১ইংরেজিতে_দক্ষতা_বৃদ্ধিঃ
যেকোন চাকুরির পরীক্ষায় ( এমনকি ভাইভায়ও) ভাল করার জন্য ফ্রিহ্যান্ড রাইটিং , স্পোকেন ইংলিশ ও ইংরেজি গ্রামারের ওপর ভাল দখল নিশ্চিত করার কোন বিকল্প নেই। এটি অন্যান্য প্রতিযোগীদের তুলনায় আপনাকে অধিক কম্পিটিটিভ ও যোজন যোজন এগিয়ে দেওয়ার মতো এমন একটি ভাইটাল গুণ, যা অন্যান্য বিষয়ের মতো একদিন, একমাস বা একবছরে আয়ত্ত করা রীতিমতো অসম্ভব। তাই এ লক্ষ্যে কাজ শুরু করে দিন আজই।
** প্রতিদিন ইংরেজি দৈনিক পত্রিকা পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। হালকা পাতলা নজর বুলিয়ে রেখে দিলেন, এমন নয়, এর পেছনে কমপক্ষে একঘণ্টা সময় বরাদ্দ রাখুন। যারা পত্রপত্রিকায় ব্যবহৃত আধুনিক ইংরেজি ভাষাভঙ্গি সম্পর্কে একেবারেই ওয়াকেফহাল নন, তারা প্রফেসর্স প্রকাশনের How to read English newspaper বইটি ( আশা করি সবাই নাম শুনেছেন) সময় নিয়ে, বুঝেবুঝে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত কয়েকবার পড়ে ফেলুন। আশা করা যায় ভাষা ও আধুনিক বাক্য গঠন ভঙ্গি সম্পর্কে একটা সম্যক ধারনা পেয়ে যাবেন। এবার ভাল মানের একটি ইংরেজি পত্রিকা ( আমি ডেইলি স্টার পড়ি) বাসায় রেখে উল্লিখিত নিয়মে শুরু করে দিন। বিগেইনাররা প্রথমে শুধু হেডলাইন পড়ে যেতে পারেন, তারপর আস্তে আস্তে আপনার নিজস্ব রুচিবোধ অনুযায়ী পছন্দনীয় টপিকগুলো পড়ার চেষ্টা করুন।সময় নিন, ডিকশনারি খুলে প্রয়োজনীয় শব্দের অর্থ জেনে নিয়ে তা খাতায় নোট করে রাখার মতো ধৈর্যশীল হোন, তাড়াহুড়ো করার দরকার নেই। এভাবে সময়ের পরিক্রমায় উপসম্পাদকীয় কলামসমূহ একটু একটু করে দেখার চেষ্টা করুন। ইনশাআল্লাহ, ইংরেজিতে অন্যদের ঈর্ষাকাতর করে দেওয়ার মতো দক্ষতা অর্জনের দিকে আপনি এগিয়ে যাবেনই। চাকুরির পরীক্ষায় কম্পালসরি ইংলিশের পাশাপাশি বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলির পরীক্ষাসমূহও যদি কোয়ালিটি ইংরেজি দিয়ে লিখে আসতে পারেন, অন্য প্রতিযোগী দের তুননায় এখানেই অন্তত ৫০ নম্বর এগিয়ে যাওয়া কোন ব্যাপারই নয়।
** গ্রুপ করে সপ্তাহে একদিন হলেও ইংরেজিতে কথা বলার চর্চা শুরু করুন।
#এডভান্স_লেভেলের_জন্যঃ
১. English for competitive exam
by, fazlul haque.( শুরুতেই এই বইটা পড়লে যেকোন পরীক্ষায় বসার মত একটা প্রস্তুতি আপনার হয়ে যাবে, যা আপনাকে আত্মবিশ্বাসী ও পরবর্তী প্রস্তুতির সময় নির্ভার রাখবে + বিগত বছরের বিভিন্ন চাকুরি পরীক্ষার প্রশ্নও এতে কভার হয়ে যাবে- সে অর্থে এটিকে ইংরেজির জব সল্যুশনস ও বলা চলে)
২. saifur's vocabulary (এই বইটি ভালমতো আত্মস্থ করতে পারলে অন্তত ভোকাবুলারি নিয়ে যে আপনাকে আর ভাবতে হবে না, তা সাইফুর স্যারের হেটার্সরাও অবলীলায় মেনে নিবেন।
৩. চৌধুরী এন্ড হোসাইন স্যার লিখিত advanced learners বইটির সম্পূর্ণ গ্রামার অংশ। ( সুবিধা হল এই বইটি আমাদের প্রায় সবারই আগে থেকে পড়া আছে, তাই পড়াটা সহজ হবে, যারা এসএসসি বা ইন্টার লেভেলে অন্য বই ফলো করেছিলেন, সেই বইটি থেকেই কভার করতে পারেন)
Cliffs TOEFLসহ পেট মোটা আরো কতকত বইয়েরনাম শুনবেন, এককথায় বলব, নিজের সর্বনাশ ডেকে আনবেন না ( এক্সপার্ট ইউজার দের ক্ষেত্রে ব্যাপারটা ভিন্ন, মূলত বিগেইনারদের জন্যই আমার এ লেখা)
৪. সাহিত্য অংশের জন্য ওরাকল প্রিলি ও রিটেন গাইডের সাহিত্য অংশের পাশাপাশি ABC of english literature বইটি দেখে নিবেন।
এছাড়া লেটার রাইটিং এর জন্য সঠিক ফরম্যাট জেনে নিয়ে মাঝে মাঝে প্র্যাকটিস করুন। ( চৌধুরী এন্ড হোসাইন স্যারের বইতেই পাবেন)
#বাংলাঃ
বাংলার জন্য এই মুহূর্তে আলাদা করে না ভাবলেও চলবে। পরীক্ষার আগের ক'মাস সময়ই এক্ষেত্রে পর্যাপ্ত হবার কথা। তবে নিম্নের কাজগুলো সতর্কতার সাথে করে যেতে পারেন
** বাংলা পত্রিকা বা যে কোন বই পড়ার সময় কনফিউজিং বানানগুলো আলাদা ভাবে খেয়াল করবেন।
** চিঠি, স্মারকলিপি, ভাবসম্প্রসারন, সারাংশ সারমর্ম সংলাপ প্রভৃতির ফরম্যাটটা জেনে নিয়ে মাঝে মাঝে ফ্রিহ্যান্ড লেখার প্র্যকটিস করবেন।
#এডভান্স_লেভেলের_জন্যঃ
১. mp3 প্রিলিমিনারি বাংলা ( শুধু বর্ণনা গুলো পড়বেন। এমসিকিউ আকারে দেওয়া প্রশ্ন দেখার দরকার নেই। ব্যাকরণ, সাহিত্য সব, অর্থাৎ এটা থেকে কিছুই বাদ দেবেন না।)
২. সৌমিত্র শেখর স্যারের জিজ্ঞাসা ( এই বই থেকে শুধু সাহিত্য অংশ দেখুন, ব্যাকরণ অংশ কোনকোন ক্ষেত্রে অপ্রয়োজনীয়, অপ্রাসঙ্গিক লেখায় ভরা ( একটু খেয়াল করে দেখলে নিজেই বুঝবেন) কথাগুলো কি একটু বামনের চাঁদে হাত টাইপের ব্যাপার হয়ে গেল!!! স্যরি, স্যার। তবে আমি নিজে পড়তে যেয়ে যা মনে হইছে, তা-ই বললাম।
৩. ক্লাস ওয়ান থেকে শুরু করে দ্বাদ
৩. ক্লাস ওয়ান থেকে শুরু করে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত আবশ্যিক বাংলা বইয়ে যেসব কবি সাহিত্যিকের গল্প-কবিতা রয়েছে, তাদের জীবন ও সাহিত্যকর্ম সম্পর্কে বিস্তারিত ( ছন্দেছন্দে বা অদ্যাক্ষর দিয়ে সাহিত্যকর্ম মুখস্ত রাখতে গেলে বড় ধরনের প্যারায়ই পড়তে হবে, এ ব্যাপারে শতভাগ নিশ্চিত থাকুন। কারন একসময় দেখবেন, এক কবি/ সাহিত্যিকের সাথে অন্যজনের ছন্দ মিলে গিয়ে পুরো তালগোল পাকিয়ে যাচ্ছে। আর অদ্যাক্ষর মুখস্থকারীরা দেখবেন, একপর্যায় একই অক্ষরে কয়েকটা করে সাহিত্যকর্ম এর নাম চলে আসছে। এক্ষেত্রে আমি মনে করি এ ধরনের ছন্দ বা অদ্যাক্ষরের টোটকা বা শর্ট টেকনিক দিয়ে জোর করে কোন কিছু মুখস্থ রাখার চিন্তা মাথা থেকে ঝেরে ফেলে
পঠিতব্য সাহিত্যকর্ম গুলোর ওপর বারবার সতর্ক চোখ বোলাতে থাকুন। সম্ভব হলে একজন শব্দ করে পড়ুন, অন্যরা শুনুন, বা নিজেই গুনগুন করে পড়ুন, আবার নজর বোলান। এভাবে একবার, একশবার, হাজারবার। ইনশাআল্লাহ কোন সাহিত্যকর্ম নাম শুনলে বলে দিতে পারবেন, কার লেখা, কখন লেখা, কি প্রকৃতির লেখাসহ প্রয়োজনীয় আঙ্গিকসমুহ।
৪. শুধু ব্যাকরনের জন্য নবম-দশম শ্রেনীর ব্যাকরন বই ( প্রথম থেকে শেষলাইন ঠোটস্থ করে নিন) এর পাশাপাশি হায়াত মামুদের বইটির ব্যাকরন অংশ দেখবেন।
#নিজেকে_আপডেট_রাখাসাধারণ_জ্ঞান
সাম্প্রতিক সময়ে বিসিএস সহ চাকুরি পরীক্ষাসমূহের প্রশ্নপত্রের ধরণে যে পরিবর্তনের ধারা লক্ষ করা যাচ্ছে, তাতে পরীক্ষার দুচার মাস আগে আজকের বিশ্ব/নতুন বিশ্ব নামের প্যাকেজ দিয়ে পার পাবার কথা যারা ভাবছেন, তারা বোকার স্বর্গে বাস করছেন। এক বিসিএসের তুলনায় অন্যটির প্রশ্নের ধরন এতটাই পালটে যাচ্ছে, দীর্ঘমেয়াদে বাংলাদেশ ও বৈশ্বিক গুরুত্বপূর্ণ অতীত, বর্তমান ও সম্ভাব্য ভবিষ্যৎ ঘটনাবলি র ওপর যথাযথ দখল রেখে সাফল্য লাভের আশা করা দিবাস্বপ্ন মাত্র। তাই এখন থেকেই নিজেকে ধীরেধীরে প্রস্তুত করে তুলুন
** দিনে কমপক্ষে একবার হলেও আপনার পছন্দের যে কোন একটি চ্যানেলের সংবাদ মনযোগ দিয়ে শুনুন।
** আপনি যদি এক্সপার্ট ইউজার না হয়ে থাকেন, ততাহলে ইংরেজি পত্রিকা শুধু আপনার ভাষিক দক্ষতার উন্নয়নেই কাজে আসবে। তাই ইংরেজির পাশাপাশি একটি বাংলা দৈনিকও রাখুন। ( আমি প্রথম আলোই পড়ি)।
**খেলার পাতা, নকশা, অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক হালচাল, ন্যান্সির ফ্রিটজি খালার অঙ্গসৌষ্ঠব দেখার অভ্যেস থাকলে সেটি বাদ দিন।( না দেখে থাকলে একবার দেখে নিতে পারেন, না হয় সেই কৌতূহলে আবার পড়ায় মন না বসে!!) প্রধানত, সম্পাদকীয়, উপসম্পাদকীর কলাম, অর্থনৈতিক সংবাদ, আন্তর্জাতিক এই তিনটি পাতা বেশি করে পড়বেন
** france, :p :p এতদিন তো আপনারা বাজেট, অর্থনৈতিক সমীক্ষা, আদমশুমারি ইত্যাদিকে আঁতেল বুদ্ধিজীবীদের পাঠ্য বিষয় ভেবে দূরে সরিয়ে রেখেছিলেন। আর দূরত্ব নয়, এবার কাছে আসুন।
#এডভান্স_লেভেল_ও_একটি_পর্যবেক্ষণঃ
আজকের বিশ্ব, নতুন বিশ্ব এসব বইয়ের ক্ষেত্রে আমার মূল্যায়ন হল, এটাইপের বই চাকুরির পরীক্ষার জন্য যতটা না প্রস্তুত করবে, তারচেয়ে বেশি হতাশ করবে। কারন ২/৩ মাস সময় নিয়ে একবার পড়ে আসার পর যখন দেখবেন সব ভুলে বসে
আছেন, তখন হতাশায় পেয়ে বসার মতো বৃহৎ ক্ষতির সম্ভাবনা ও আছে। তার চেয়ে বড় কথা পেট মোটা সাইজের এসব বই যে পরস্পরের সাথে অধিক কার্যকরতার প্রতিযোগিতা করতে করতে অপ্রয়োজনীয় আইটেমে ভরপুর হয়ে গেছে ( এগুলোর মধ্যে প্রাসঙ্গিক ও গুরুত্বপূর্ণ ম্যাটেরিয়াল খুঁজে পাওয়া খরের গাদায় সুচ খোঁজার চাইতে কম কঠিন নয় :p) একটু সেন্স খাটিয়ে দেখলে যে কেউ এই বাস্তব সত্যটি উপলব্ধি করবেন। তাই আমি নিজে সবসময় এমন ম্যাটেরিয়ালই বেছে নিতে চেয়েছি, যাতে শুধু প্রয়োজনীয় ম্যাটেরিয়ালগুলোই পাওয়া যাবে, অযাচিত, অগুরুত্বপূর্ণ আইটেমে ভরপুর বর্ধিত কলেবরের নয়। এক্ষেত্রে আপনি দেখতে পারেন:
১. mp3 বিসিএস বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি ( এই বইটা ফার্স্ট টু লাস্ট কয়েকবার রিভাইজ দিন, বড় সুবিধা-কোন অপ্রয়োজনীয় ক্যাচাল নাই)
২. নীলক্ষেতে দেখবেন সাম্প্রতিক সাধারন জ্ঞান টাইপ নামের ৪০/৫০ পৃষ্ঠার কিছু বই পাওয়া যায়, ওখান থেকে ১/২ টা কিনে নিন।
৩. বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক জীবন সম্পর্কে ভালমতো জেনে নিন। ( নির্দিষ্ট কোন বই না পড়ে উইকিপিডিয়া থেকে সার্চ দিয়ে রিলেটেড টপিক প্রিন্ট করে নিতে পারেন। তবে অসমাপ্ত আত্মজীবনী বইটা অবশ্যই ভালকররে পড়বেন।
৪. সংবিধানঃ ১৫৩ টি ধারা মুখস্থ করে সময় নষ্ট করার দরকার নাই, ৫০টির মতো ( যারা সময় পাবেন তারা ৭০/৮০ টি) গুরুত্বপূর্ণ ধারা ভিতরর বর্ণনাসমূহ বাড়াবার পড়ুন। ( কোন ধারাগুলো গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজনীয়, তা এই সংক্্ষিপ্ত পরিসরে দিতে পারছি না, কোন অভিজ্ঞ বড়ভাইর কাছ থেকে জেনে নিন। তেমন কেউ পরিচিত না থাকলে এই অধমকে নক কইরেন) এর বাইরে প্রস্তাবনা, সংশোধনী, রচনার ইতিহাস ভালমত দেখুন। ( মূল সংবিধানে যা নেই, সেগুলো বাংলাপিডিয়া থেকে আমি প্রিন্ট করে নিতাম, অন্য কোন বই থেকে পড়লেও মহাভারত অশুদ্ধ হবে না) আরিফ খানের সংবিধান বইটি সংগ্রহ করতে ভুলবেন না
৫. নবম শ্রেনির বাংলাদেশে ও বিশ্ব পরিচয়
বইটি ভালমত পড়ে নিন। মৌলিক বিষয়াবলী সম্পর্কে সম্যক ধারনা পাবেন।
#বিজ্ঞান_ও_কম্পিউটারঃ
আগে বিসিএস ছাড়া অন্যান্য চাকুরি পরীক্ষায় বিজ্ঞান /কম্পিউটার থেকে তেমন প্রশ্ন না এলেও দেশজুড়ে সর্বব্যাপী ডিজিটালাইজেশনের প্রেক্ষিতে সাম্প্রতিক সময়ে এ প্রবণতায় পরিবর্তন লক্ষ করা যায়। তাই নিজেকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয় যারা নিয়েছেন, তারা এ বিষয়টিকেও যথাযথ গুরুত্ব দিন
** মুজিবুর রহমান লিখিত উচ্চমাধ্যমিক আইসিটি বইসহ ষষ্ট থেকে নবম শ্রেণির সাধারণ বিজ্ঞান বইগুলো সংগ্রহ করে টুকটাক দেখতে থাকুন। আপাতদৃষ্টিতে অপ্রয়োজনীয় মনে হলেও সময়ে এর ফল ভোগ করে নিতে পারবেন।
** বিজ্ঞান সংক্রান্ত সাময়িকী টাময়িকী সামনে পরলে নেড়েচেড়ে দেখার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
** যারা আরেকটু এগুতে চান, ওরাকল প্রিলিমিনারি বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও কম্পিউটার বইটি পড়া শুরু করে দিতে পারেন। সিলেবাস ভিত্তিক সুনির্দিষ্ট প্রস্তুতি এতে এনশিওর হবে।
**বিজ্ঞ-প্রাজ্ঞ ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারসহ সায়েন্স পড়ুয়া তাবত নিউটন-আইন্সটাইন পুলাপান এ বিষয়ের জন্য আপাতত নাকে সুরেশ খাঁটি সইষ্যার ত্যাল দা ঘুমালেও তেমন ক্ষতি হবার কথা নয়।
আজকের বিশ্ব, নতুন বিশ্ব এসব বইয়ের ক্ষেত্রে আমার মূল্যায়ন হল, এটাইপের বই চাকুরির পরীক্ষার জন্য যতটা না প্রস্তুত করবে, তারচেয়ে বেশি হতাশ করবে। কারন ২/৩ মাস সময় নিয়ে একবার পড়ে আসার পর যখন দেখবেন সব ভুলে বসে
আছেন, তখন হতাশায় পেয়ে বসার মতো বৃহৎ ক্ষতির সম্ভাবনা ও আছে। তার চেয়ে বড় কথা পেট মোটা সাইজের এসব বই যে পরস্পরের সাথে অধিক কার্যকরতার প্রতিযোগিতা করতে করতে অপ্রয়োজনীয় আইটেমে ভরপুর হয়ে গেছে ( এগুলোর মধ্যে প্রাসঙ্গিক ও গুরুত্বপূর্ণ ম্যাটেরিয়াল খুঁজে পাওয়া খরের গাদায় সুচ খোঁজার চাইতে কম কঠিন নয় :p) একটু সেন্স খাটিয়ে দেখলে যে কেউ এই বাস্তব সত্যটি উপলব্ধি করবেন। তাই আমি নিজে সবসময় এমন ম্যাটেরিয়ালই বেছে নিতে চেয়েছি, যাতে শুধু প্রয়োজনীয় ম্যাটেরিয়ালগুলোই পাওয়া যাবে, অযাচিত, অগুরুত্বপূর্ণ আইটেমে ভরপুর বর্ধিত কলেবরের নয়। এক্ষেত্রে আপনি দেখতে পারেন:
১. mp3 বিসিএস বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি ( এই বইটা ফার্স্ট টু লাস্ট কয়েকবার রিভাইজ দিন, বড় সুবিধা-কোন অপ্রয়োজনীয় ক্যাচাল নাই)
২. নীলক্ষেতে দেখবেন সাম্প্রতিক সাধারন জ্ঞান টাইপ নামের ৪০/৫০ পৃষ্ঠার কিছু বই পাওয়া যায়, ওখান থেকে ১/২ টা কিনে নিন।
৩. বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক জীবন সম্পর্কে ভালমতো জেনে নিন। ( নির্দিষ্ট কোন বই না পড়ে উইকিপিডিয়া থেকে সার্চ দিয়ে রিলেটেড টপিক প্রিন্ট করে নিতে পারেন। তবে অসমাপ্ত আত্মজীবনী বইটা অবশ্যই ভালকররে পড়বেন।
৪. সংবিধানঃ ১৫৩ টি ধারা মুখস্থ করে সময় নষ্ট করার দরকার নাই, ৫০টির মতো ( যারা সময় পাবেন তারা ৭০/৮০ টি) গুরুত্বপূর্ণ ধারা ভিতরর বর্ণনাসমূহ বাড়াবার পড়ুন। ( কোন ধারাগুলো গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজনীয়, তা এই সংক্্ষিপ্ত পরিসরে দিতে পারছি না, কোন অভিজ্ঞ বড়ভাইর কাছ থেকে জেনে নিন। তেমন কেউ পরিচিত না থাকলে এই অধমকে নক কইরেন) এর বাইরে প্রস্তাবনা, সংশোধনী, রচনার ইতিহাস ভালমত দেখুন। ( মূল সংবিধানে যা নেই, সেগুলো বাংলাপিডিয়া থেকে আমি প্রিন্ট করে নিতাম, অন্য কোন বই থেকে পড়লেও মহাভারত অশুদ্ধ হবে না) আরিফ খানের সংবিধান বইটি সংগ্রহ করতে ভুলবেন না
৫. নবম শ্রেনির বাংলাদেশে ও বিশ্ব পরিচয়
বইটি ভালমত পড়ে নিন। মৌলিক বিষয়াবলী সম্পর্কে সম্যক ধারনা পাবেন।
#বিজ্ঞান_ও_কম্পিউটারঃ
আগে বিসিএস ছাড়া অন্যান্য চাকুরি পরীক্ষায় বিজ্ঞান /কম্পিউটার থেকে তেমন প্রশ্ন না এলেও দেশজুড়ে সর্বব্যাপী ডিজিটালাইজেশনের প্রেক্ষিতে সাম্প্রতিক সময়ে এ প্রবণতায় পরিবর্তন লক্ষ করা যায়। তাই নিজেকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয় যারা নিয়েছেন, তারা এ বিষয়টিকেও যথাযথ গুরুত্ব দিন
** মুজিবুর রহমান লিখিত উচ্চমাধ্যমিক আইসিটি বইসহ ষষ্ট থেকে নবম শ্রেণির সাধারণ বিজ্ঞান বইগুলো সংগ্রহ করে টুকটাক দেখতে থাকুন। আপাতদৃষ্টিতে অপ্রয়োজনীয় মনে হলেও সময়ে এর ফল ভোগ করে নিতে পারবেন।
** বিজ্ঞান সংক্রান্ত সাময়িকী টাময়িকী সামনে পরলে নেড়েচেড়ে দেখার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
** যারা আরেকটু এগুতে চান, ওরাকল প্রিলিমিনারি বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও কম্পিউটার বইটি পড়া শুরু করে দিতে পারেন। সিলেবাস ভিত্তিক সুনির্দিষ্ট প্রস্তুতি এতে এনশিওর হবে।
**বিজ্ঞ-প্রাজ্ঞ ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারসহ সায়েন্স পড়ুয়া তাবত নিউটন-আইন্সটাইন পুলাপান এ বিষয়ের জন্য আপাতত নাকে সুরেশ খাঁটি সইষ্যার ত্যাল দা ঘুমালেও তেমন ক্ষতি হবার কথা নয়।
#ভূগোল_পরিবেশ_ও_দুর্যোগ_ব্যাবস্হাপনা_নৈতিকতা_মুল্যবোধ_ও_সুশাসন
বিসিএস পরীক্ষার দিলেবাসের নতুন অতিথি। অন্যান্য চাকুরি পরীক্ষার প্রশ্নেও যে যখন তখন ঢুকে পরবে, এটা নিশ্চিত করেই বলা চলে।
** স্কুল লেভেলের বইয়ে ( প্রধানত, নবম-দশম) এ সম্পর্কিত যে চ্যাপ্টারসমূহ রয়েছে, সেখান থেকে সংশ্লিষ্ট চ্যাপ্টারসমুহ ফটোকপি করে দেখা শুরু করুন।
**নবম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বসভ্যতা
নবম শ্রেনীর ভূগোল বইয়ের চতুর্থ চ্যাপ্টার।
উচ্চমাধ্যমিক ‘পৌরনীতি ও সুশাসন’ by প্রফেসর মোজাম্মেল থেকে সংশ্লিষ্ট অংশ
**আরো এডভান্স লেভেলে যারা ভাবছেন, তারা ওরাকল গাইড ( প্রিলি ও রিটেন) দেখতে পারেন।
#গণিত
বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার হল। আধাঘণ্টারও বেশি সময় ধরে বসে থেকে দুরুদুরু বক্ষে প্রশ্নের জন্য অপেক্ষা করছেন। অবশেষে কাঙ্ক্ষিত সেই ঘণ্টাধ্বনি। প্রশ্নপত্র হাতে পেয়ে অবাক বিস্ময়ে লক্ষ করলেন, যার জন্য সবচে বেশি ভয়ে ছিলেন, সেই গণিত থেকে একটি প্রশ্নও নেই!! বলুন তো কেমন লাগবে তখন!!"
france :p :p এত্ত খুশি হয়ে পরার কিচ্ছু নাই।এটি যে একটি স্বপ্ন কল্পনা, তা এতক্ষণেও যদি আফনে না বোঝেন, তাইলে আফনেরে দিয়া কিচ্ছু অইব না। চাকুরী পরীক্ষায় ম্যাথ থেকে প্রশ্ন থাকবে না, এটি কখনো হয়নি, হয়না, হবে না।
আপনার ক্যারিয়ারের গতিপথ নির্ধারণ করে দেওয়া যে পরীক্ষায় যে বিষয় থেকে প্রশ্ন আসা অবধারিত, সেটিতে কতটা গুরুত্ব দিতে হবে, তা নিশ্চয়ই অনুধাবন করছেন।
**হাইস্কুল লেভেলে যারা অংকে ফাঁকি দিয়ে বেড়িয়েছিলেন, ( আমি আপনাদেরই দুঃখী এক সমগোত্রীয় ভাই) তাদের জন্য দুঃসংবাদ। রীতিমতো দুস্তর মরু কান্তার গিরি ( উলটা হয়ে গেল নাকি, বুঝতেছি না) পাড়ি দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়ে যেতে পারেন। আর সায়েন্স ছাড়া অন্য ব্যাকগ্রাউন্ডের প্রার্থী যারা, তাদের গন্তব্যযাত্রা যে আরো সর্প-স্বাপদ সংকুল, তাও কি আপনাদেরকে বলে দিতে হবে!!! ছোটবেলায় স্যারদের কথা তো এককান দিয়ে ঢুকিয়ে অন্যকান দিয়ে বের করে দিয়েছেন, এখন ফিরে যান আবার সেই শৈশবে।৭ম/৮ম শ্রেণী থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত পাঠ্যবই থেকে শুধু বিসিএসের সিলেবাসভুক্ত চ্যাপ্টারসমূহ ফটোকপি করে নিন। তারপর কোন অভিজ্ঞ টিচার/ বড়ভাইয়ের সহযোগিতা নিয়ে ধীরে ধীরে হজম করতে থাকুন। ( দুচারদিন পর ধৈর্যহারা হয়ে আমাকে গালিগালাজ শুরু কইরেন না) এতে হুট করে ম্যাথ আপনার জন্য জলভাত না হয়ে পড়লেও ( কাঁচায় না নোয়ালে বাশ... জানেনই তো) অন্তত চাকুরি পরীক্ষার সুকঠিন বৈতরণী পাড়ি দেওয়ার সময় বিশ্বস্ত বন্ধু রূপে পাশে পাবেন।
#এডভান্স_লেভেল
১. শর্টকাট ম্যাথ by Ariful Islam. ( এই বইটির বড় সুবিধা হলো চাইলে এক-দু দিনেই শেষ করা যায়। তাই এর মাধ্যমে আপনি যেকোনো পরীক্ষার জন্য মোটামুটি নিজেকে প্রস্তুত রাখলেন)
১. প্রফেসরস গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতা ( প্রিলিমিনারি ও লিখিত) ( মূলত আপনার ফাউন্ডেশন বিল্ড আপ করে দেবে, এটি শেষ করার পর ম্যাথ ভীতি আর থাকবে না, আশা করা যায়)
২. সাইফুর্স ম্যাথ ( সাইফুর স্যারের বালখিল্যতাপূর্ণ কথামালা,শুনতে যত হাস্যকর লাগুক, বই কিন্তু তিনি ভালই লিখেছেন, এই বই বিসিএসের পাশাপাশি ব্যাংকসহ অন্যান্য সরকারি বেসরকারি জবের জনা তৈরি হতে আপনাকে দারুনভাবে হেল্প করবে।।
#ব্যাকসলভিং_মেথড:
পাটিগণিত ও বীজ গনিতের প্রিলির প্রশ্নের একটা বড় অংশই ব্যাকসলভিং মেথডে করা যায়। তাই এই পদ্ধতিতে দক্ষতা অর্জন করতে পারলে প্রস্তুতি পর্বের পরিধি কমে আসবে নিঃসন্দেহে [ব্যাকসলভিং মেথড কি, খায়, না মাথায় দেয়....., এ বিষয়ে যারা গণ্ডমূর্খ ( আমি নিজে আগে যেমনটা ছিলাম) জানেন না, জানার উপায়ও নেই, তারা পলাশির মোড়ে হাজির হয়ে যাইয়েন, এককাপ চা খেতে খেতে.....]
#আসেন_এবার_কিছু_ফাঁকের কথা_কই ( ধুরু মিয়া, আমি অশ্লীল কিছু কই নাই। ফাঁক= FAQ: Frequently Asked Question. সমস্যা আমার কথায় না, আপনার মনে)
১. রচনামূলক প্রশ্নে (বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী, বাংলা ও ইংরেজি রচনা) নাকি মার্কস কম আসে। এমন কোন কৌশল কি আছে, যার মাধ্যমে এ অংশে ভাল মার্কস তোলা সম্ভব?
>>পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা লিখে খাতাটাকে ছোটখাটো উপন্যাসের সাইজ দেওয়াটাই এক্ষেত্রে মোক্ষম দাওয়াই হিসেবে মানা হয়। এ ধারনাটা হয়ত ঠিক আছে, কিন্তু যাদের লেখার গতি তুলনামূলক কম,লিখতে মন চাইলেও হাত চলে না, তাদের জন্য কি কোন রাস্তা নেই!! ( আমি নিজেও এই দলের হতভাগা সদস্য। অন্যরা যেখানে ৩ ঘন্টায় ৫০/৬০ পৃষ্ঠা লিখে ফেলেন, ক্রমাগত লুজশীট নিয়ে ইনভিজিলেটরের নাভিশ্বাস তুলে ছাড়েন, সেখানে আমার দৌড় বড়জোর ২০/২২ পৃষ্ঠার। এর বেশি লিখতে গেলে পরীক্ষক দূরে থাকুক, আমার নিজের লেখা আমি নিজেই বুঝিনা!! তাই অনেক ভেবেচিন্তে নিজের জন্য এই কৌশলটি ঠিক করে নিয়েছিলাম। এ ক্ষেত্রে আমার ধ্যানধারণার সঙ্গে অনেকেই হয়ত একমত হতে পারবেন না। গালি দেন আর মারতে আসেন, রিস্ক নিয়ে বলেই ফেলি)
যিনি খাতা মূল্যায়ন করবেন, তার নিকট নিজের মহাপন্ডিত ভাবমূর্তি তুলে ধরুন( শুনতে হাস্যক
বিসিএস পরীক্ষার দিলেবাসের নতুন অতিথি। অন্যান্য চাকুরি পরীক্ষার প্রশ্নেও যে যখন তখন ঢুকে পরবে, এটা নিশ্চিত করেই বলা চলে।
** স্কুল লেভেলের বইয়ে ( প্রধানত, নবম-দশম) এ সম্পর্কিত যে চ্যাপ্টারসমূহ রয়েছে, সেখান থেকে সংশ্লিষ্ট চ্যাপ্টারসমুহ ফটোকপি করে দেখা শুরু করুন।
**নবম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বসভ্যতা
নবম শ্রেনীর ভূগোল বইয়ের চতুর্থ চ্যাপ্টার।
উচ্চমাধ্যমিক ‘পৌরনীতি ও সুশাসন’ by প্রফেসর মোজাম্মেল থেকে সংশ্লিষ্ট অংশ
**আরো এডভান্স লেভেলে যারা ভাবছেন, তারা ওরাকল গাইড ( প্রিলি ও রিটেন) দেখতে পারেন।
#গণিত
বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার হল। আধাঘণ্টারও বেশি সময় ধরে বসে থেকে দুরুদুরু বক্ষে প্রশ্নের জন্য অপেক্ষা করছেন। অবশেষে কাঙ্ক্ষিত সেই ঘণ্টাধ্বনি। প্রশ্নপত্র হাতে পেয়ে অবাক বিস্ময়ে লক্ষ করলেন, যার জন্য সবচে বেশি ভয়ে ছিলেন, সেই গণিত থেকে একটি প্রশ্নও নেই!! বলুন তো কেমন লাগবে তখন!!"
france :p :p এত্ত খুশি হয়ে পরার কিচ্ছু নাই।এটি যে একটি স্বপ্ন কল্পনা, তা এতক্ষণেও যদি আফনে না বোঝেন, তাইলে আফনেরে দিয়া কিচ্ছু অইব না। চাকুরী পরীক্ষায় ম্যাথ থেকে প্রশ্ন থাকবে না, এটি কখনো হয়নি, হয়না, হবে না।
আপনার ক্যারিয়ারের গতিপথ নির্ধারণ করে দেওয়া যে পরীক্ষায় যে বিষয় থেকে প্রশ্ন আসা অবধারিত, সেটিতে কতটা গুরুত্ব দিতে হবে, তা নিশ্চয়ই অনুধাবন করছেন।
**হাইস্কুল লেভেলে যারা অংকে ফাঁকি দিয়ে বেড়িয়েছিলেন, ( আমি আপনাদেরই দুঃখী এক সমগোত্রীয় ভাই) তাদের জন্য দুঃসংবাদ। রীতিমতো দুস্তর মরু কান্তার গিরি ( উলটা হয়ে গেল নাকি, বুঝতেছি না) পাড়ি দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়ে যেতে পারেন। আর সায়েন্স ছাড়া অন্য ব্যাকগ্রাউন্ডের প্রার্থী যারা, তাদের গন্তব্যযাত্রা যে আরো সর্প-স্বাপদ সংকুল, তাও কি আপনাদেরকে বলে দিতে হবে!!! ছোটবেলায় স্যারদের কথা তো এককান দিয়ে ঢুকিয়ে অন্যকান দিয়ে বের করে দিয়েছেন, এখন ফিরে যান আবার সেই শৈশবে।৭ম/৮ম শ্রেণী থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত পাঠ্যবই থেকে শুধু বিসিএসের সিলেবাসভুক্ত চ্যাপ্টারসমূহ ফটোকপি করে নিন। তারপর কোন অভিজ্ঞ টিচার/ বড়ভাইয়ের সহযোগিতা নিয়ে ধীরে ধীরে হজম করতে থাকুন। ( দুচারদিন পর ধৈর্যহারা হয়ে আমাকে গালিগালাজ শুরু কইরেন না) এতে হুট করে ম্যাথ আপনার জন্য জলভাত না হয়ে পড়লেও ( কাঁচায় না নোয়ালে বাশ... জানেনই তো) অন্তত চাকুরি পরীক্ষার সুকঠিন বৈতরণী পাড়ি দেওয়ার সময় বিশ্বস্ত বন্ধু রূপে পাশে পাবেন।
#এডভান্স_লেভেল
১. শর্টকাট ম্যাথ by Ariful Islam. ( এই বইটির বড় সুবিধা হলো চাইলে এক-দু দিনেই শেষ করা যায়। তাই এর মাধ্যমে আপনি যেকোনো পরীক্ষার জন্য মোটামুটি নিজেকে প্রস্তুত রাখলেন)
১. প্রফেসরস গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতা ( প্রিলিমিনারি ও লিখিত) ( মূলত আপনার ফাউন্ডেশন বিল্ড আপ করে দেবে, এটি শেষ করার পর ম্যাথ ভীতি আর থাকবে না, আশা করা যায়)
২. সাইফুর্স ম্যাথ ( সাইফুর স্যারের বালখিল্যতাপূর্ণ কথামালা,শুনতে যত হাস্যকর লাগুক, বই কিন্তু তিনি ভালই লিখেছেন, এই বই বিসিএসের পাশাপাশি ব্যাংকসহ অন্যান্য সরকারি বেসরকারি জবের জনা তৈরি হতে আপনাকে দারুনভাবে হেল্প করবে।।
#ব্যাকসলভিং_মেথড:
পাটিগণিত ও বীজ গনিতের প্রিলির প্রশ্নের একটা বড় অংশই ব্যাকসলভিং মেথডে করা যায়। তাই এই পদ্ধতিতে দক্ষতা অর্জন করতে পারলে প্রস্তুতি পর্বের পরিধি কমে আসবে নিঃসন্দেহে [ব্যাকসলভিং মেথড কি, খায়, না মাথায় দেয়....., এ বিষয়ে যারা গণ্ডমূর্খ ( আমি নিজে আগে যেমনটা ছিলাম) জানেন না, জানার উপায়ও নেই, তারা পলাশির মোড়ে হাজির হয়ে যাইয়েন, এককাপ চা খেতে খেতে.....]
#আসেন_এবার_কিছু_ফাঁকের কথা_কই ( ধুরু মিয়া, আমি অশ্লীল কিছু কই নাই। ফাঁক= FAQ: Frequently Asked Question. সমস্যা আমার কথায় না, আপনার মনে)
১. রচনামূলক প্রশ্নে (বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী, বাংলা ও ইংরেজি রচনা) নাকি মার্কস কম আসে। এমন কোন কৌশল কি আছে, যার মাধ্যমে এ অংশে ভাল মার্কস তোলা সম্ভব?
>>পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা লিখে খাতাটাকে ছোটখাটো উপন্যাসের সাইজ দেওয়াটাই এক্ষেত্রে মোক্ষম দাওয়াই হিসেবে মানা হয়। এ ধারনাটা হয়ত ঠিক আছে, কিন্তু যাদের লেখার গতি তুলনামূলক কম,লিখতে মন চাইলেও হাত চলে না, তাদের জন্য কি কোন রাস্তা নেই!! ( আমি নিজেও এই দলের হতভাগা সদস্য। অন্যরা যেখানে ৩ ঘন্টায় ৫০/৬০ পৃষ্ঠা লিখে ফেলেন, ক্রমাগত লুজশীট নিয়ে ইনভিজিলেটরের নাভিশ্বাস তুলে ছাড়েন, সেখানে আমার দৌড় বড়জোর ২০/২২ পৃষ্ঠার। এর বেশি লিখতে গেলে পরীক্ষক দূরে থাকুক, আমার নিজের লেখা আমি নিজেই বুঝিনা!! তাই অনেক ভেবেচিন্তে নিজের জন্য এই কৌশলটি ঠিক করে নিয়েছিলাম। এ ক্ষেত্রে আমার ধ্যানধারণার সঙ্গে অনেকেই হয়ত একমত হতে পারবেন না। গালি দেন আর মারতে আসেন, রিস্ক নিয়ে বলেই ফেলি)
যিনি খাতা মূল্যায়ন করবেন, তার নিকট নিজের মহাপন্ডিত ভাবমূর্তি তুলে ধরুন( শুনতে হাস্যক
এ ক্ষেত্রে আমার ধ্যানধারণার সঙ্গে অনেকেই হয়ত একমত হতে পারবেন না। গালি দেন আর মারতে আসেন, রিস্ক নিয়ে বলেই ফেলি)
যিনি খাতা মূল্যায়ন করবেন, তার নিকট নিজের মহাপন্ডিত ভাবমূর্তি তুলে ধরুন( শুনতে হাস্যকর লাগলেও) সাধারণ মানুষ যেসবের নামই শুধু শুনেছে, বিদগ্ধজন ছাড়া অন্য কেউ সাধারণত পড়েন না, দুনিয়ার এমন ভারিভারি ডাকসাইটে বিষয়বস্তুসমুহে আপনার যে অবাধ বিচরণ, সে সম্পর্কে পরীক্ষককে নিশ্চিত করুন। ( যদিও বাস্তবে আমরা কেউ তা নই)। যেমন, আপনি জানেন, মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে প্রশ্ন আসবেই। আপনি ৭১ সালের বিভিন্ন সময় ওয়াশিংটন পোস্ট বা নিউইয়র্ক টাইমস বা এ জাতীয় নামজাদা পত্রিকায় পাকিস্তানি বাহিনীর নৃশংসতা সম্পর্কে যে রিপোর্ট সমূহ প্রকাশিত হয়েছে, সেগুলো থেকে ইমোশনাল একদুইটা লাইন বাছাই করে নিন। কাজটা যথেষ্ট কঠিন, তাই আমি একটু ভিন্নভাবে কাজটা করেছি। গুগলে ইপ্সিত শব্দগুলো লিখে সার্চ দিন।( যেমন: 1971 pakistan army killed raped burnt) দেখবেন পছন্দের সব লেখা হাজির। সেখান থেকে একটু দেখে দেখে এক দু লাইন নির্বাচিত করে পরীক্ষার খাতায় সংশ্লিষ্ট প্রশ্নোত্তরের শুরুতে তুলে দিন। এর নিচে পরীক্ষকের চোখে পরার মত করে রিপোর্ট টি প্রকাশের তারিখ, মাস, ইস্যু, পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ করে দিন। (এটাও পরীক্ষককে প্রভাবিত করার আরেক কৌশল যে আপনি ফেইক না।আপনি বানিয়ে কিছু লিখেন নি)
এর পর মূল উত্তর লেখা শুরু করুন। ( পরীক্ষক ভাববে "উরি বাব্বাহ, এই ছেলে তো নিউইয়র্ক টাইমস/ওয়াশিংটন পোস্ট পত্রিকাও নিয়মিত পড়ে দেখছি) একইভাবে September on jessore road থেকে touchy কয়েকটি লাইন বেছে নিতে পারেন ( বেশিরভাগ মানুষ এর নাম শুনেছেন, পড়ে দেখেন নি) নিচে অবশ্যই আগের মত করে প্যারা নম্বর উল্লেখ করে দিতে ভুলবেন না। এভাবে আপনার দক্ষতা অনুযায়ী অন্যান্য টপিকেও এমন উত্তর রেডি করে নিন। ( নেলসন ম্যান্ডেলা, বারাক ওবামা, এপিজে কালাম.......... তার ওমুক বইয়ের এত পৃষ্ঠায় গণতন্ত্র / দারিদ্র্য.... সম্পর্কে বলেছেন .!...... আমার নোট থেকে পরবর্তীতে কিছু স্ন্যাপশট শেয়ার করার প্রত্যাশা রইল।)
মনে রাখবেন, সব প্রশ্নের ক্ষেত্রে এটি করার দরকার নেই, সম্ভব ও নয়। তাই চেষ্টা করুন অন্তত প্রথম প্রশ্নটা এভাবে লিখতে। এই লক্ষ্যে মোস্ট ইম্পর্ট্যান্ট ২০ টা প্রশ্নের জন্য এই কৌশলে প্রস্তুতি নিন। টার্গেট থাকবে অন্তত একটা প্রশ্ন কমন পাওয়া। আর সেটি যদি হয়ই, পরীক্ষক আপনাকে ভিন্নভাবে মূল্যায়ন করবেন, নিশ্চিত থাকুন।
২. লিখিত পরীক্ষায় লেখার ভাষা: বাংলা, না ইংরেজিঃ
>>বাংলা ছাড়াও বিজ্ঞান এবং অংক এ দুটো বিষয়ের উত্তর অবশ্যই বাংলায় করবেন। আর যতটুকু বুঝি ইংরেজিসহ বাকি বিষয়সমূহ ( বাংলাদেশ ১ম ও ২য় এবং আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী) ইংরেজিতে উত্তর করলেই তুলনামূলক সুবিধার দিক থেকে আপনি এগিয়ে থাকবেন।
বিদগ্ধমহল তো এখন রে রে করে ছুটে আসবেন " কি বলো! কি বলো!! ইংরেজি ভাল না জানলে, গ্র্যামেটিকাল ভুল হবার চান্স থাকলে, অযথা ঝামেলায় না গিয়ে বাংলায় লেখাই উত্তম " কিন্তু আসলে কি তাই!! ধরুন একই প্রশ্ন একজন বাংলায় ১০ পৃষ্ঠা, অন্যজন ইংরেজিতে ৬ পৃষ্ঠা লিখেছেন ( বলা বাহুল্য, ফ্রিহ্যান্ড লিখতে গেলে ননন্যাটিভ হিসেবে টুকটাক মিসটেক হয়ই) এখন অনেস্টলি বলুন, আপনি যদি পরীক্ষক হতেন কার প্রতি আপনার সফটকর্ণার কাজ করত? অবশ্যই 'গোটা বান্ডেলের একশটা খাতার মধ্যে ইংরেজিতে উত্তর করেছেন',
২/৩ জনের এমন ক্ষুদ্র দলের অন্তর্ভুক্ত সেই ছেলেটার প্রতি। ভার্সিটির স্যাররা অনেক সময়ই কথাচ্ছলে বলে থাকেন, বাংলা ইংরেজি বিষয় না, যারা ভাল লিখবে, তারাই তারাই ভাল মার্কস পাবে। এটা যে শুধুই কথার কথা,ফলাফল প্রকাশের দিনই সেটি পরিষ্কার হয়ে যায়। দেখা যায়, যিনি ইংরেজি মাধ্যমে লিখলেন, একই কথা লিখে, বাংলায় উত্তর করা একজনের চাইতে তিনি ৫/১০ নাম্বার বেশি পেয়ে গেছেন। আর বাজারের সব বিসিএস গাইডগুলোই যেহেতু বাংলায় লেখা
তাই আমি সাজেস্ট করব, নির্দিষ্ট বিষয়ে বাংলা-ইংরেজি যে ভাষার টেক্সট থেকেই আপনি প্রস্তুতি নেন না কেন, সে সম্পর্কে ফ্রিহ্যান্ড ইংরেজিতে লেখার চর্চা চালিয়ে যেতে থাকুন। দক্ষতা জন্মসূত্রে পাওয়া যায় না, কষ্ট করে অর্জন করে নিতে হয়।
৩. ভাইয়া, বিসিএস ক্যাডার হতে হলে নাকি অনেক টাকা দেওয়া লাগে?
>> কথায় বলে না, টাকায় বাঘের দুধও মেলে। বিসিএস তো সে জায়গায় নস্যি। তাই অঢেল টাকা যাদের আছে, তাদের কষ্ট করে আর পড়ার দরকার কি।কোন এক তদবিরকারক ( এরা সামান্য চাপাবাজ টাইপের হয়। আমার চাচাত ভাইয়ের শালার স্ত্রীর বড়ভাইয়ের দূর সম্পর্কের খালাত ভাইয়ের পাশের বাড়ির দারোয়ানের আপন ভাতিজা ওমুক মন্ত্রী /সচিবের বাড়ির সামনে দিয়ে প্রত্যেক দিন যাওয়াআসা করে- এ টাইপের গালগল্প সাজিয়ে এরা প্রায়সময় নিজেকে সরকারের ঘনিষ্ঠ লোক দাবি করে থাকে।) ধরিয়ে দিন না তাদেরকে ২০/৫০ লাখ টাকা। সেক্ষেত্রে আর প্রিলি রিটেন ভাইভার মত ঝক্কিঝামেলাও আপনাকে পোহাতে হবে না। জাস্ট নগদে টাকাটা মার খেয়ে গঞ্জিকা
> কথায় বলে না, টাকায় বাঘের দুধও মেলে। বিসিএস তো সে জায়গায় নস্যি। তাই অঢেল টাকা যাদের আছে, তাদের কষ্ট করে আর পড়ার দরকার কি।কোন এক তদবিরকারক ( এরা সামান্য চাপাবাজ টাইপের হয়। আমার চাচাত ভাইয়ের শালার স্ত্রীর বড়ভাইয়ের দূর সম্পর্কের খালাত ভাইয়ের পাশের বাড়ির দারোয়ানের আপন ভাতিজা ওমুক মন্ত্রী /সচিবের বাড়ির সামনে দিয়ে প্রত্যেক দিন যাওয়াআসা করে- এ টাইপের গালগল্প সাজিয়ে এরা প্রায়সময় নিজেকে সরকারের ঘনিষ্ঠ লোক দাবি করে থাকে।) ধরিয়ে দিন না তাদেরকে ২০/৫০ লাখ টাকা। সেক্ষেত্রে আর প্রিলি রিটেন ভাইভার মত ঝক্কিঝামেলাও আপনাকে পোহাতে হবে না। জাস্ট নগদে টাকাটা মার খেয়ে গঞ্জিকা সেবন শুরু করে কল্পনার জগতে বিসিএস ক্যাডার হয়ে বসবাস করতে পারবেন। ( টাকা দিয়ে বিসিএস হয়না, নিশ্চিত থাকুন, যদি কারো টাকা দিয়ে হতে দেখেন, তাহলে নিশ্চিত জানবেন, তার এমনিতেই হতো, মাঝ থেকে ধান্ধাবাজ মহাশয় তার কাঙ্ক্ষিত ধান্ধা করে নিয়েছেন) আপনি যখন অহোরাত্র পড়াশুনায় মগ্ন, তখন কেউ কেউ হয়ত গার্লফ্রেন্ড নিয়ে গায়ে হাওয়া লাগিয়ে বেড়াচছিলেন, আর এখন ব্যর্থতা যখন এসেছে, তখন বলছেন, দুর্নীতি হইছে, টাকা ছাড়া বিসিএস হয় না... ব্লা ব্লা ব্লা...।নিজের কাঙ্ক্ষিত সৌভাগ্য অর্জন করে নেওয়ার মত ধৈর্য্য-সামর্থ যাদের নেই, তাদের অপভাষনে না ভুলে নিজের কাজটি করে চলুন ঠিকঠাক, আল্লাহ পরিশ্রমী দের সাথেই আছেন।
৪. কারেন্ট এফেয়ার্স/ ওয়ার্ল্ড প্রসঙ্গঃ প্রয়োজনীয়তা, অপ্রয়োজনীয়তা
যিনি খাতা মূল্যায়ন করবেন, তার নিকট নিজের মহাপন্ডিত ভাবমূর্তি তুলে ধরুন( শুনতে হাস্যকর লাগলেও) সাধারণ মানুষ যেসবের নামই শুধু শুনেছে, বিদগ্ধজন ছাড়া অন্য কেউ সাধারণত পড়েন না, দুনিয়ার এমন ভারিভারি ডাকসাইটে বিষয়বস্তুসমুহে আপনার যে অবাধ বিচরণ, সে সম্পর্কে পরীক্ষককে নিশ্চিত করুন। ( যদিও বাস্তবে আমরা কেউ তা নই)। যেমন, আপনি জানেন, মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে প্রশ্ন আসবেই। আপনি ৭১ সালের বিভিন্ন সময় ওয়াশিংটন পোস্ট বা নিউইয়র্ক টাইমস বা এ জাতীয় নামজাদা পত্রিকায় পাকিস্তানি বাহিনীর নৃশংসতা সম্পর্কে যে রিপোর্ট সমূহ প্রকাশিত হয়েছে, সেগুলো থেকে ইমোশনাল একদুইটা লাইন বাছাই করে নিন। কাজটা যথেষ্ট কঠিন, তাই আমি একটু ভিন্নভাবে কাজটা করেছি। গুগলে ইপ্সিত শব্দগুলো লিখে সার্চ দিন।( যেমন: 1971 pakistan army killed raped burnt) দেখবেন পছন্দের সব লেখা হাজির। সেখান থেকে একটু দেখে দেখে এক দু লাইন নির্বাচিত করে পরীক্ষার খাতায় সংশ্লিষ্ট প্রশ্নোত্তরের শুরুতে তুলে দিন। এর নিচে পরীক্ষকের চোখে পরার মত করে রিপোর্ট টি প্রকাশের তারিখ, মাস, ইস্যু, পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ করে দিন। (এটাও পরীক্ষককে প্রভাবিত করার আরেক কৌশল যে আপনি ফেইক না।আপনি বানিয়ে কিছু লিখেন নি)
এর পর মূল উত্তর লেখা শুরু করুন। ( পরীক্ষক ভাববে "উরি বাব্বাহ, এই ছেলে তো নিউইয়র্ক টাইমস/ওয়াশিংটন পোস্ট পত্রিকাও নিয়মিত পড়ে দেখছি) একইভাবে September on jessore road থেকে touchy কয়েকটি লাইন বেছে নিতে পারেন ( বেশিরভাগ মানুষ এর নাম শুনেছেন, পড়ে দেখেন নি) নিচে অবশ্যই আগের মত করে প্যারা নম্বর উল্লেখ করে দিতে ভুলবেন না। এভাবে আপনার দক্ষতা অনুযায়ী অন্যান্য টপিকেও এমন উত্তর রেডি করে নিন। ( নেলসন ম্যান্ডেলা, বারাক ওবামা, এপিজে কালাম.......... তার ওমুক বইয়ের এত পৃষ্ঠায় গণতন্ত্র / দারিদ্র্য.... সম্পর্কে বলেছেন .!...... আমার নোট থেকে পরবর্তীতে কিছু স্ন্যাপশট শেয়ার করার প্রত্যাশা রইল।)
মনে রাখবেন, সব প্রশ্নের ক্ষেত্রে এটি করার দরকার নেই, সম্ভব ও নয়। তাই চেষ্টা করুন অন্তত প্রথম প্রশ্নটা এভাবে লিখতে। এই লক্ষ্যে মোস্ট ইম্পর্ট্যান্ট ২০ টা প্রশ্নের জন্য এই কৌশলে প্রস্তুতি নিন। টার্গেট থাকবে অন্তত একটা প্রশ্ন কমন পাওয়া। আর সেটি যদি হয়ই, পরীক্ষক আপনাকে ভিন্নভাবে মূল্যায়ন করবেন, নিশ্চিত থাকুন।
২. লিখিত পরীক্ষায় লেখার ভাষা: বাংলা, না ইংরেজিঃ
>>বাংলা ছাড়াও বিজ্ঞান এবং অংক এ দুটো বিষয়ের উত্তর অবশ্যই বাংলায় করবেন। আর যতটুকু বুঝি ইংরেজিসহ বাকি বিষয়সমূহ ( বাংলাদেশ ১ম ও ২য় এবং আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী) ইংরেজিতে উত্তর করলেই তুলনামূলক সুবিধার দিক থেকে আপনি এগিয়ে থাকবেন।
বিদগ্ধমহল তো এখন রে রে করে ছুটে আসবেন " কি বলো! কি বলো!! ইংরেজি ভাল না জানলে, গ্র্যামেটিকাল ভুল হবার চান্স থাকলে, অযথা ঝামেলায় না গিয়ে বাংলায় লেখাই উত্তম " কিন্তু আসলে কি তাই!! ধরুন একই প্রশ্ন একজন বাংলায় ১০ পৃষ্ঠা, অন্যজন ইংরেজিতে ৬ পৃষ্ঠা লিখেছেন ( বলা বাহুল্য, ফ্রিহ্যান্ড লিখতে গেলে ননন্যাটিভ হিসেবে টুকটাক মিসটেক হয়ই) এখন অনেস্টলি বলুন, আপনি যদি পরীক্ষক হতেন কার প্রতি আপনার সফটকর্ণার কাজ করত? অবশ্যই 'গোটা বান্ডেলের একশটা খাতার মধ্যে ইংরেজিতে উত্তর করেছেন',
২/৩ জনের এমন ক্ষুদ্র দলের অন্তর্ভুক্ত সেই ছেলেটার প্রতি। ভার্সিটির স্যাররা অনেক সময়ই কথাচ্ছলে বলে থাকেন, বাংলা ইংরেজি বিষয় না, যারা ভাল লিখবে, তারাই তারাই ভাল মার্কস পাবে। এটা যে শুধুই কথার কথা,ফলাফল প্রকাশের দিনই সেটি পরিষ্কার হয়ে যায়। দেখা যায়, যিনি ইংরেজি মাধ্যমে লিখলেন, একই কথা লিখে, বাংলায় উত্তর করা একজনের চাইতে তিনি ৫/১০ নাম্বার বেশি পেয়ে গেছেন। আর বাজারের সব বিসিএস গাইডগুলোই যেহেতু বাংলায় লেখা
তাই আমি সাজেস্ট করব, নির্দিষ্ট বিষয়ে বাংলা-ইংরেজি যে ভাষার টেক্সট থেকেই আপনি প্রস্তুতি নেন না কেন, সে সম্পর্কে ফ্রিহ্যান্ড ইংরেজিতে লেখার চর্চা চালিয়ে যেতে থাকুন। দক্ষতা জন্মসূত্রে পাওয়া যায় না, কষ্ট করে অর্জন করে নিতে হয়।
৩. ভাইয়া, বিসিএস ক্যাডার হতে হলে নাকি অনেক টাকা দেওয়া লাগে?
>> কথায় বলে না, টাকায় বাঘের দুধও মেলে। বিসিএস তো সে জায়গায় নস্যি। তাই অঢেল টাকা যাদের আছে, তাদের কষ্ট করে আর পড়ার দরকার কি।কোন এক তদবিরকারক ( এরা সামান্য চাপাবাজ টাইপের হয়। আমার চাচাত ভাইয়ের শালার স্ত্রীর বড়ভাইয়ের দূর সম্পর্কের খালাত ভাইয়ের পাশের বাড়ির দারোয়ানের আপন ভাতিজা ওমুক মন্ত্রী /সচিবের বাড়ির সামনে দিয়ে প্রত্যেক দিন যাওয়াআসা করে- এ টাইপের গালগল্প সাজিয়ে এরা প্রায়সময় নিজেকে সরকারের ঘনিষ্ঠ লোক দাবি করে থাকে।) ধরিয়ে দিন না তাদেরকে ২০/৫০ লাখ টাকা। সেক্ষেত্রে আর প্রিলি রিটেন ভাইভার মত ঝক্কিঝামেলাও আপনাকে পোহাতে হবে না। জাস্ট নগদে টাকাটা মার খেয়ে গঞ্জিকা
> কথায় বলে না, টাকায় বাঘের দুধও মেলে। বিসিএস তো সে জায়গায় নস্যি। তাই অঢেল টাকা যাদের আছে, তাদের কষ্ট করে আর পড়ার দরকার কি।কোন এক তদবিরকারক ( এরা সামান্য চাপাবাজ টাইপের হয়। আমার চাচাত ভাইয়ের শালার স্ত্রীর বড়ভাইয়ের দূর সম্পর্কের খালাত ভাইয়ের পাশের বাড়ির দারোয়ানের আপন ভাতিজা ওমুক মন্ত্রী /সচিবের বাড়ির সামনে দিয়ে প্রত্যেক দিন যাওয়াআসা করে- এ টাইপের গালগল্প সাজিয়ে এরা প্রায়সময় নিজেকে সরকারের ঘনিষ্ঠ লোক দাবি করে থাকে।) ধরিয়ে দিন না তাদেরকে ২০/৫০ লাখ টাকা। সেক্ষেত্রে আর প্রিলি রিটেন ভাইভার মত ঝক্কিঝামেলাও আপনাকে পোহাতে হবে না। জাস্ট নগদে টাকাটা মার খেয়ে গঞ্জিকা সেবন শুরু করে কল্পনার জগতে বিসিএস ক্যাডার হয়ে বসবাস করতে পারবেন। ( টাকা দিয়ে বিসিএস হয়না, নিশ্চিত থাকুন, যদি কারো টাকা দিয়ে হতে দেখেন, তাহলে নিশ্চিত জানবেন, তার এমনিতেই হতো, মাঝ থেকে ধান্ধাবাজ মহাশয় তার কাঙ্ক্ষিত ধান্ধা করে নিয়েছেন) আপনি যখন অহোরাত্র পড়াশুনায় মগ্ন, তখন কেউ কেউ হয়ত গার্লফ্রেন্ড নিয়ে গায়ে হাওয়া লাগিয়ে বেড়াচছিলেন, আর এখন ব্যর্থতা যখন এসেছে, তখন বলছেন, দুর্নীতি হইছে, টাকা ছাড়া বিসিএস হয় না... ব্লা ব্লা ব্লা...।নিজের কাঙ্ক্ষিত সৌভাগ্য অর্জন করে নেওয়ার মত ধৈর্য্য-সামর্থ যাদের নেই, তাদের অপভাষনে না ভুলে নিজের কাজটি করে চলুন ঠিকঠাক, আল্লাহ পরিশ্রমী দের সাথেই আছেন।
৪. কারেন্ট এফেয়ার্স/ ওয়ার্ল্ড প্রসঙ্গঃ প্রয়োজনীয়তা, অপ্রয়োজনীয়তা
>
প্রতি মাসের শেষে কারেন্ট এফেয়ার্স / ওয়ার্ল্ড কবে বেরুবে, সেই অপ্রক্ষায়
থাকেন, বাজারে আসা মাত্র কাড়াকাড়ি করে কিনে নিয়ে প্রতিটি অক্ষর গোগ্রাসে
গিলতে গিলতে যদি ভাবেন, বিসিএস পাসের আদি ও আসল একমাত্র অব্যর্থ মহৌষধ সেবন
করলেন, তাহলে বলতে হয়, আপনি বোকার স্বর্গেই আছেন। এই ম্যাগাজিনগুলোতে মূলত
সাম্প্রতিক তথ্যাবলিই তুলে ধরা হয়। বিগত বছরসমূহের বিসিএস/চাকুরির প্রশ্ন
হাতে নিয়ে একটু খেয়াল করে দেখুন, চলতি সাধারণ জ্ঞান কত শতাংশ এসেছে!! আর
তাছাড়া পাঠকের মনোরঞ্জনের কথা ভেবে, কোন দেশের রাজা কয়টা বিয়ে করসে, কে কত
বড় নখ রেখে রেকর্ড করসে, এসব খবরও এই বইগুলোর একটা বড় অংশ জুড়েই থাকে। আমি
পড়তে নিষেধ করছি না, হ্যা, পড়ুন, তবে বেছেবেছে, বুঝেশুনে। বিশেষ করে
সাম্প্রতিক ঘটনাবলি ভালমত দেখবেন। প্রতি মাসে ইংরেজি-বাংলা মিলিয়ে একাধিক
রচনা এগুলোতে থাকে, মনযোগ দিয়ে খুটিয়ে খুটিয়ে পড়ুন। নেক্সট পরীক্ষায় কমন
পরে যাবে কিনা জানিনা। তবে বেসিক বিল্ড আপ হতে থাকবে ধীরেধীরে।
৫. ভাইয়া, আমি রুটিন ফলো করতে পারি না, রুটিন করে পড়া কি জরুরী?? :
>>জীবনের এই পর্যায়ে এসে পইপই করে রুটিন ফলো করা কিছুটা কঠিন কাজই বটে। তারপরও আমি মনে করে সবারই নিজের মতো করে একটা রুটিন থাকা দরকার। হয়ত টিউশনি বা অন্য কোন ব্যক্তিগত কাজের জন্য সেটি যথাযথ ভাবে ফলো করতে পারছেন না, কিন্তু যে সময়টা বাসায় থাকছেন, সে সময়টা তো কাজে লাগান। রুটিনের টাইমটা এমনভাবে বিন্যস্ত করুন, যত ব্যস্তই থাকেন , প্রতিটি বিষয় সপ্তাহে অন্তত একদুবার পড়ার সময় যেন পাওয়া যায়। রাতজাগা পাখিরা এ সময় জীবনাচরণে একটু চেঞ্জ এনে রেগুলার হয়ে গেলে ভাল হয়, অন্যথায় পরীক্ষার সময় এজন্য ভাল ভোগান্তিতেই পড়তে হতে পারে।
৬.কোচিং করব কিনা:
>> এক্ষেত্রে একেকজন একেক মত দিয়ে থাকেন। কেউ কেউ যেখানে নানা যুক্তি দিয়ে বিসিএস এর জন্য কোচিং এর অত্যাবশ্যকতাকে তুলে ধরেন, সেখানে অন্য অনেকে কোচিংকে বৃথা সময় ও অর্থের শ্রাদ্ধ হিসেবে নিরংকুশ প্রমান করে ছাড়েন। তবে আমি এক্ষেত্রে (বাইনারি সিস্টেমে :p) হ্যা/ না পদ্ধতির সিদ্ধান্ত গ্রহনের বিপক্ষে। সিদ্ধান্তটা নিতে হবে আপনার বাস্তবতাটাকে বিবেচনায় নিয়েই।
প্রথমত : যারা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের রানিং স্টুডেন্ট, বন্ধুরা মিলে গ্রুপ স্টাডি করছেন, ইংরেজি, অংক/বিজ্ঞানের মত টেকনিকাল বিষয়সমূহ নিজেরা চেষ্টা করে বুঝার মতো আত্মবিশ্বাস আছে, চাইলেই হেল্প করার বা পরামর্শ দেওয়ার মতো পরিচিত বিসিএস ক্যাডার /অভিজ্ঞ বড় ভাই/আপু আছেন, তাদের জন্য কোচিং আসলেই অপ্রয়োজনীয় - অনর্থক।
দ্বিতীয়ত, যারা একা একা পড়েন, স্টাডি পার্টনার নেই ( এক্ষেত্রে দীর্ঘদিন উৎসাহটা ধরে রাখাও একটা চ্যালেঞ্জ বটে), তারা কোচিং এর হেল্প নিতে পারেন। তাছাড়া কোচিং সেন্টারে সবচেয়ে বেশি যে সুবিধাটা আপনি পাবেন, তা হল, সার্বক্ষণিক বিসিএস ক্যাডার টিচারদের সান্নিধ্য, স্বপ্ন বিনির্মাণ ও সে লক্ষ্যে নিজেকে যথাযথভাবে প্রস্তুত করার ক্ষেত্রে যা অত্যন্ত জরুরি।
.কোচিং করব কিনা:
>> এক্ষেত্রে একেকজন একেক মত দিয়ে থাকেন। কেউ কেউ যেখানে নানা যুক্তি দিয়ে বিসিএস এর জন্য কোচিং এর অত্যাবশ্যকতাকে তুলে ধরেন, সেখানে অন্য অনেকে কোচিংকে বৃথা সময় ও অর্থের শ্রাদ্ধ হিসেবে নিরংকুশ প্রমান করে ছাড়েন। তবে আমি এক্ষেত্রে (বাইনারি সিস্টেমে :p) হ্যা/ না পদ্ধতির সিদ্ধান্ত গ্রহনের বিপক্ষে। সিদ্ধান্তটা নিতে হবে আপনার বাস্তবতাটাকে বিবেচনায় নিয়েই।
প্রথমত : যারা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের রানিং স্টুডেন্ট, বন্ধুরা মিলে গ্রুপ স্টাডি করছেন, ইংরেজি, অংক/বিজ্ঞানের মত টেকনিকাল বিষয়সমূহ নিজেরা চেষ্টা করে বুঝার মতো আত্মবিশ্বাস আছে, চাইলেই হেল্প করার বা পরামর্শ দেওয়ার মতো পরিচিত বিসিএস ক্যাডার /অভিজ্ঞ বড় ভাই/আপু আছেন, তাদের জন্য কোচিং আসলেই অপ্রয়োজনীয় - অনর্থক।
দ্বিতীয়ত, যারা একা একা পড়েন, স্টাডি পার্টনার নেই ( এক্ষেত্রে দীর্ঘদিন উৎসাহটা ধরে রাখাও একটা চ্যালেঞ্জ বটে), তারা কোচিং এর হেল্প নিতে পারেন। তাছাড়া কোচিং সেন্টারে সবচেয়ে বেশি যে সুবিধাটা আপনি পাবেন, তা হল, সার্বক্ষণিক বিসিএস ক্যাডার টিচারদের সান্নিধ্য, স্বপ্ন বিনির্মাণ ও সে লক্ষ্যে নিজেকে যথাযথভাবে প্রস্তুত করার ক্ষেত্রে যা অত্যন্ত জরুরি।
৭. আমি বাংলাদেশ ব্যাংক/রাষ্ট্রায়ত্ত বা বেসরকারি ব্যাংক/ অমুক প্রতিষ্ঠানে উচ্চপদে ভাল বেতনে কর্মরত আছি। আমি কি বিসিএস দিব?
>>আমার পরিচিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিনান্সের একজন টিচার ট্যাক্স ক্যাডারে চলে গেছেন। সর্বশেষ বিসিএসেও বেশ কজন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়শিক্ষক বিভিন্ন ক্যাডারে ( শিক্ষা ক্যাডারসহ) যোগ দিয়েছেন। আবার পররাষ্ট্র ক্যাডার ছেড়ে কেউ কেউ হয়ত টিচিংয়েও এসে থাকবেন। পকৃতপক্ষে এটা ব্যক্তির নিজস্ব পছন্দ-অপছন্দের ওপর ম্যাটার করে। কেউ ডিপ্লোম্যাট হয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশের প্রতিনিধিত্ব করতে চান, কেউ সুযোগ-সুবিধা, আত্মপ্রতিষ্ঠার চিন্তা না করে শিক্ষক হয়ে জাতি গঠনের কারিগরের ভূমিকা নিতে চান, কেউ ব্যাংকসহ সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকুরি করে নিজের আর্থিক নিরাপত্তাসহ উচচ সামাজিক মর্যাদার অধিকারী হতে চান, আবার কেউ হয়ত পুলিশ / প্রশাসনের উর্ধতন কর্মকর্তা হয়ে দেশ পরিচালনায় অংশ নিতে চান। বেটার, আপনি নিজেই ডিসাইড করুন, নিজেকে কোথায় দেখতে চান। এক্ষেত্রে বেতন বা সুযোগ সুবিধার বিষয়টি গৌণ। যেখানে গেলে জীবনে আর আফসোস করতে হবে না, ছোটবেলা থেকে যে পর্যায়ে নিজেকে কল্পনা করে এসেছেন, সেটিই বেছে নিন। আসলে আমরা যে যাই বলি হালাল রিজিকের সংস্থানটাই জরুরী।
সবশেষে বলব, চেষ্টা করলে আপনিও পারবেন, নিজের উপর এই আস্থাটুকু রাখুন। যে স্বপ্নপথের অভিযাত্রার সারথি হবেন বলে জীবনকে উপভোগ করার সোনালি সময়ে 'কঠিনেরে বেসেছেন ভাল' সে স্বপ্নকে প্রতিমুহূর্তে স্মরণে আনুন, সম্মান করুন, পাবার উদগ্র বাসনা মানসপটে জাগ্রত করুন। অভিজ্ঞজনদের যার কাছ থেকে যখন সুযোগ হয়, পরামর্শ নিবেন। তারপর নিজের শক্তি দুর্বলতার জায়গা বিশ্লেষণ করে নিজের জন্য যথাযথ প্রস্তুতিকৌশন নির্ধারণ করে নিন। কারন নিজের চেয়ে ভাল আপনাকে আর কে চেনে!! নানা মুনির নানা মত শুনে বিভ্রান্ত হওয়া কোন কাজের কথা নয়। সাফল্যের কণ্টকাকীর্ণ বন্ধুর পথ পাড়ি দিয়ে ( পরম করুণাময় আপনাদেরকে ধৈর্য ধারন করার শক্তি দিন) আপনারা আপনাদের আজন্ম লালিত কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে উপনীত হবেন, এই প্রত্যাশা রইল। আপনাদের সবার উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করছি।
৫. ভাইয়া, আমি রুটিন ফলো করতে পারি না, রুটিন করে পড়া কি জরুরী?? :
>>জীবনের এই পর্যায়ে এসে পইপই করে রুটিন ফলো করা কিছুটা কঠিন কাজই বটে। তারপরও আমি মনে করে সবারই নিজের মতো করে একটা রুটিন থাকা দরকার। হয়ত টিউশনি বা অন্য কোন ব্যক্তিগত কাজের জন্য সেটি যথাযথ ভাবে ফলো করতে পারছেন না, কিন্তু যে সময়টা বাসায় থাকছেন, সে সময়টা তো কাজে লাগান। রুটিনের টাইমটা এমনভাবে বিন্যস্ত করুন, যত ব্যস্তই থাকেন , প্রতিটি বিষয় সপ্তাহে অন্তত একদুবার পড়ার সময় যেন পাওয়া যায়। রাতজাগা পাখিরা এ সময় জীবনাচরণে একটু চেঞ্জ এনে রেগুলার হয়ে গেলে ভাল হয়, অন্যথায় পরীক্ষার সময় এজন্য ভাল ভোগান্তিতেই পড়তে হতে পারে।
৬.কোচিং করব কিনা:
>> এক্ষেত্রে একেকজন একেক মত দিয়ে থাকেন। কেউ কেউ যেখানে নানা যুক্তি দিয়ে বিসিএস এর জন্য কোচিং এর অত্যাবশ্যকতাকে তুলে ধরেন, সেখানে অন্য অনেকে কোচিংকে বৃথা সময় ও অর্থের শ্রাদ্ধ হিসেবে নিরংকুশ প্রমান করে ছাড়েন। তবে আমি এক্ষেত্রে (বাইনারি সিস্টেমে :p) হ্যা/ না পদ্ধতির সিদ্ধান্ত গ্রহনের বিপক্ষে। সিদ্ধান্তটা নিতে হবে আপনার বাস্তবতাটাকে বিবেচনায় নিয়েই।
প্রথমত : যারা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের রানিং স্টুডেন্ট, বন্ধুরা মিলে গ্রুপ স্টাডি করছেন, ইংরেজি, অংক/বিজ্ঞানের মত টেকনিকাল বিষয়সমূহ নিজেরা চেষ্টা করে বুঝার মতো আত্মবিশ্বাস আছে, চাইলেই হেল্প করার বা পরামর্শ দেওয়ার মতো পরিচিত বিসিএস ক্যাডার /অভিজ্ঞ বড় ভাই/আপু আছেন, তাদের জন্য কোচিং আসলেই অপ্রয়োজনীয় - অনর্থক।
দ্বিতীয়ত, যারা একা একা পড়েন, স্টাডি পার্টনার নেই ( এক্ষেত্রে দীর্ঘদিন উৎসাহটা ধরে রাখাও একটা চ্যালেঞ্জ বটে), তারা কোচিং এর হেল্প নিতে পারেন। তাছাড়া কোচিং সেন্টারে সবচেয়ে বেশি যে সুবিধাটা আপনি পাবেন, তা হল, সার্বক্ষণিক বিসিএস ক্যাডার টিচারদের সান্নিধ্য, স্বপ্ন বিনির্মাণ ও সে লক্ষ্যে নিজেকে যথাযথভাবে প্রস্তুত করার ক্ষেত্রে যা অত্যন্ত জরুরি।
.কোচিং করব কিনা:
>> এক্ষেত্রে একেকজন একেক মত দিয়ে থাকেন। কেউ কেউ যেখানে নানা যুক্তি দিয়ে বিসিএস এর জন্য কোচিং এর অত্যাবশ্যকতাকে তুলে ধরেন, সেখানে অন্য অনেকে কোচিংকে বৃথা সময় ও অর্থের শ্রাদ্ধ হিসেবে নিরংকুশ প্রমান করে ছাড়েন। তবে আমি এক্ষেত্রে (বাইনারি সিস্টেমে :p) হ্যা/ না পদ্ধতির সিদ্ধান্ত গ্রহনের বিপক্ষে। সিদ্ধান্তটা নিতে হবে আপনার বাস্তবতাটাকে বিবেচনায় নিয়েই।
প্রথমত : যারা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের রানিং স্টুডেন্ট, বন্ধুরা মিলে গ্রুপ স্টাডি করছেন, ইংরেজি, অংক/বিজ্ঞানের মত টেকনিকাল বিষয়সমূহ নিজেরা চেষ্টা করে বুঝার মতো আত্মবিশ্বাস আছে, চাইলেই হেল্প করার বা পরামর্শ দেওয়ার মতো পরিচিত বিসিএস ক্যাডার /অভিজ্ঞ বড় ভাই/আপু আছেন, তাদের জন্য কোচিং আসলেই অপ্রয়োজনীয় - অনর্থক।
দ্বিতীয়ত, যারা একা একা পড়েন, স্টাডি পার্টনার নেই ( এক্ষেত্রে দীর্ঘদিন উৎসাহটা ধরে রাখাও একটা চ্যালেঞ্জ বটে), তারা কোচিং এর হেল্প নিতে পারেন। তাছাড়া কোচিং সেন্টারে সবচেয়ে বেশি যে সুবিধাটা আপনি পাবেন, তা হল, সার্বক্ষণিক বিসিএস ক্যাডার টিচারদের সান্নিধ্য, স্বপ্ন বিনির্মাণ ও সে লক্ষ্যে নিজেকে যথাযথভাবে প্রস্তুত করার ক্ষেত্রে যা অত্যন্ত জরুরি।
৭. আমি বাংলাদেশ ব্যাংক/রাষ্ট্রায়ত্ত বা বেসরকারি ব্যাংক/ অমুক প্রতিষ্ঠানে উচ্চপদে ভাল বেতনে কর্মরত আছি। আমি কি বিসিএস দিব?
>>আমার পরিচিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিনান্সের একজন টিচার ট্যাক্স ক্যাডারে চলে গেছেন। সর্বশেষ বিসিএসেও বেশ কজন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়শিক্ষক বিভিন্ন ক্যাডারে ( শিক্ষা ক্যাডারসহ) যোগ দিয়েছেন। আবার পররাষ্ট্র ক্যাডার ছেড়ে কেউ কেউ হয়ত টিচিংয়েও এসে থাকবেন। পকৃতপক্ষে এটা ব্যক্তির নিজস্ব পছন্দ-অপছন্দের ওপর ম্যাটার করে। কেউ ডিপ্লোম্যাট হয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশের প্রতিনিধিত্ব করতে চান, কেউ সুযোগ-সুবিধা, আত্মপ্রতিষ্ঠার চিন্তা না করে শিক্ষক হয়ে জাতি গঠনের কারিগরের ভূমিকা নিতে চান, কেউ ব্যাংকসহ সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকুরি করে নিজের আর্থিক নিরাপত্তাসহ উচচ সামাজিক মর্যাদার অধিকারী হতে চান, আবার কেউ হয়ত পুলিশ / প্রশাসনের উর্ধতন কর্মকর্তা হয়ে দেশ পরিচালনায় অংশ নিতে চান। বেটার, আপনি নিজেই ডিসাইড করুন, নিজেকে কোথায় দেখতে চান। এক্ষেত্রে বেতন বা সুযোগ সুবিধার বিষয়টি গৌণ। যেখানে গেলে জীবনে আর আফসোস করতে হবে না, ছোটবেলা থেকে যে পর্যায়ে নিজেকে কল্পনা করে এসেছেন, সেটিই বেছে নিন। আসলে আমরা যে যাই বলি হালাল রিজিকের সংস্থানটাই জরুরী।
সবশেষে বলব, চেষ্টা করলে আপনিও পারবেন, নিজের উপর এই আস্থাটুকু রাখুন। যে স্বপ্নপথের অভিযাত্রার সারথি হবেন বলে জীবনকে উপভোগ করার সোনালি সময়ে 'কঠিনেরে বেসেছেন ভাল' সে স্বপ্নকে প্রতিমুহূর্তে স্মরণে আনুন, সম্মান করুন, পাবার উদগ্র বাসনা মানসপটে জাগ্রত করুন। অভিজ্ঞজনদের যার কাছ থেকে যখন সুযোগ হয়, পরামর্শ নিবেন। তারপর নিজের শক্তি দুর্বলতার জায়গা বিশ্লেষণ করে নিজের জন্য যথাযথ প্রস্তুতিকৌশন নির্ধারণ করে নিন। কারন নিজের চেয়ে ভাল আপনাকে আর কে চেনে!! নানা মুনির নানা মত শুনে বিভ্রান্ত হওয়া কোন কাজের কথা নয়। সাফল্যের কণ্টকাকীর্ণ বন্ধুর পথ পাড়ি দিয়ে ( পরম করুণাময় আপনাদেরকে ধৈর্য ধারন করার শক্তি দিন) আপনারা আপনাদের আজন্ম লালিত কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে উপনীত হবেন, এই প্রত্যাশা রইল। আপনাদের সবার উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করছি।
=======≠===============
Zakir's BCS specials
৩৮ লিখিত প্রস্তুতিঃ
প্রস্তুতিকে ২ ভাগে ভাগ করে ফেলুন।
১// গণিত /বিজ্ঞান/ইংরেজি
২// বাংলা/বাংলাদেশ বিষয়াবলী /আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
এরপর সুবিধামত পড়ুন।
১ম ভাগ
--------------------------+++-----------------------
গণিত :
নবম দশম সাধারণ গণিত আর উচ্চতর গণিত বই থেকে সিলেবাস অনুযায়ী আগাগোড়া সব অংক করবেন।৪০/৪৫পাবেন, সিওর।
৫০ পেতে হলে একাদশ,দ্বাদশ (যেকোন লেখক)এর ৩/৪ টা চ্যাপ্টার এর সহজ,মোটামুটি সরজ/কঠিন অংকগুলো করতে হবে।
সাথে ওরাকল বা এসিওরেনস গাইড রাখবেন সহায়ক হিসেবে।
-------------------------+++------------------------
মানসিক দক্ষতা:
ওরাকল গাইড (লিখিত)
বিজ্ঞান:
ওরাকল গাইড
++ নবম দশম সাধারণ বিজ্ঞান বই আগাগোড়া পড়বেন
(সিলেবাস বহির্ভূত ২/৩ টা অধ্যায় বাদে)
++ easy computer & hsc ict book......
৯৫++ কমন পাবেন।
অথবা
-----------------------+++-------------------------
আলাদা পড়লে ইন্টার এর পদার্থ,রসায়ন,জীববিজ্ঞান, আইসিটি বই থেকে আলাদাভাবে পড়বেন,নবম দশম সাধারণ বিজ্ঞান পড়বেন,তার সাথে Electrical and Electronics এর বাংলা ভার্সন বই পড়বেন,উইকিপিডিয়া থেকে পড়বেন।
উপরের দুটা (অথবা) থেকে কোনটা পড়বেন আপনার ইচ্ছা
------------------------+++-----------------------------
English :Basic grammar গুলো পড়বেন,HSC এর CHOUDHURY HUSSAIN বা অন্যকোন বই থেকে পড়তে পারেন।
খুব কঠিন কিছুই নাই,অনেকেই ভয় পান,ভয়ের কিছু নাই।
নিয়মিত অনুবাদ practice করবেন,সহজ সরল অনুবাদ।খুব কঠিন কিছু পড়বেন না।
Daily Star বা Daily Sun বা অন্য কোন ইংরেজী পত্রিকার Editorial বাংলা অনুবাদ পড়বেন।
আর রচনামূলক পড়তে হবেনা,প্যাটার্নগুলো দেখবেন।
রচনা নিয়ে সাজেশন দেয়া হবে কিছুদিন পরে।
ইংরেজী সহায়ক হিসেবে ওরাকল বা এসিওরেনস গাইড পড়তে পারেন,গাইড থেকে Comprehension practise করতে পারেন।
****২য় ভাগ আজকে রাতে দেয়া হবে।
লেখা অন্য কোথাও কপি করলে অবশ্যই পেইজ এর কার্টেসি দিবেন।
ধন্যবাদ এবং শুভকামনা রইল।
Zakir's BCS specials
৩৮ লিখিত প্রস্তুতিঃ
প্রস্তুতিকে ২ ভাগে ভাগ করে ফেলুন।
১// গণিত /বিজ্ঞান/ইংরেজি
২// বাংলা/বাংলাদেশ বিষয়াবলী /আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
এরপর সুবিধামত পড়ুন।
১ম ভাগ
--------------------------+++-----------------------
গণিত :
নবম দশম সাধারণ গণিত আর উচ্চতর গণিত বই থেকে সিলেবাস অনুযায়ী আগাগোড়া সব অংক করবেন।৪০/৪৫পাবেন, সিওর।
৫০ পেতে হলে একাদশ,দ্বাদশ (যেকোন লেখক)এর ৩/৪ টা চ্যাপ্টার এর সহজ,মোটামুটি সরজ/কঠিন অংকগুলো করতে হবে।
সাথে ওরাকল বা এসিওরেনস গাইড রাখবেন সহায়ক হিসেবে।
-------------------------+++------------------------
মানসিক দক্ষতা:
ওরাকল গাইড (লিখিত)
বিজ্ঞান:
ওরাকল গাইড
++ নবম দশম সাধারণ বিজ্ঞান বই আগাগোড়া পড়বেন
(সিলেবাস বহির্ভূত ২/৩ টা অধ্যায় বাদে)
++ easy computer & hsc ict book......
৯৫++ কমন পাবেন।
অথবা
-----------------------+++-------------------------
আলাদা পড়লে ইন্টার এর পদার্থ,রসায়ন,জীববিজ্ঞান, আইসিটি বই থেকে আলাদাভাবে পড়বেন,নবম দশম সাধারণ বিজ্ঞান পড়বেন,তার সাথে Electrical and Electronics এর বাংলা ভার্সন বই পড়বেন,উইকিপিডিয়া থেকে পড়বেন।
উপরের দুটা (অথবা) থেকে কোনটা পড়বেন আপনার ইচ্ছা
------------------------+++-----------------------------
English :Basic grammar গুলো পড়বেন,HSC এর CHOUDHURY HUSSAIN বা অন্যকোন বই থেকে পড়তে পারেন।
খুব কঠিন কিছুই নাই,অনেকেই ভয় পান,ভয়ের কিছু নাই।
নিয়মিত অনুবাদ practice করবেন,সহজ সরল অনুবাদ।খুব কঠিন কিছু পড়বেন না।
Daily Star বা Daily Sun বা অন্য কোন ইংরেজী পত্রিকার Editorial বাংলা অনুবাদ পড়বেন।
আর রচনামূলক পড়তে হবেনা,প্যাটার্নগুলো দেখবেন।
রচনা নিয়ে সাজেশন দেয়া হবে কিছুদিন পরে।
ইংরেজী সহায়ক হিসেবে ওরাকল বা এসিওরেনস গাইড পড়তে পারেন,গাইড থেকে Comprehension practise করতে পারেন।
****২য় ভাগ আজকে রাতে দেয়া হবে।
লেখা অন্য কোথাও কপি করলে অবশ্যই পেইজ এর কার্টেসি দিবেন।
ধন্যবাদ এবং শুভকামনা রইল।
No comments:
Post a Comment